Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2020

আবারও ইন্দ্রপতন, চলে গেলেন ঋষি কাপুর

জনবার্তা প্রতিবেদন: গতকালের পর আজ আবারও শোকের ছায়া ভারতীয় সিনেমা জগৎ এ। প্রয়াত হলেন ঋষি কাপুর। বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর।১৯৭০ এ মেরা নাম জোকার সিনেমায় শিশু শিল্পী হিসেবে পা রাখেন বলিউডে। তারপর প্রেম রোগ, কর্জ, চাঁদনী, ববি র মত একাধিক হিট সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তার রূপে মুগ্ধ ছিল তামাম ভারতবাসী।102 নট আউট তার অভিনীত শেষ সিনেমা।১৯৭৪ এ পান ফিল্ম ফেয়ার আওয়ার্ড।২০০৯ সালে রাশিয়া থেকে পান সম্মান। এহেন সুপার স্টারের মৃত্যু বলিউডে শূন্যতার সৃষ্টি করলো।

বলিউডে ইন্দ্রপতন, শোকস্তব্ধ ভারতীয় সিনেমা জগৎ

জনবার্তা প্রতিবেদন : দীর্ঘ রোগ ভোগের পর আজ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন অভিনেতা ইরফান খান। মৃত্যু কালে বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর। বিল্লু বারবার, চারস, পান সিং তোমর, ডি ডে, লাঞ্চ বক্স এর মত একাধিক ছবি তে অভিনয় করেছেন।  লাইফ অফ পাই, স্লাম ডগ মিলেনিয়ার এর মত বিশ্ববন্দিত সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন। অসামান্য অভিনয় দক্ষতায় মাতিয়ে রেখেছিলেন তামাম দর্শককূলকে। হিন্দি, ইংরেজি সিনেমার পাশাপাশি বাংলা সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন। পেয়েছেন অনেক সম্মান। তার মৃত্যু অপূরণীয় ক্ষতি সিনেমা জগৎ এ।

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।

দাবী দিবস পালন সারা ভারত কৃষি ও গ্রামীণ মজুর সমিতির - Janobarta Digital

জনবার্তা প্রতিবেদন: ১০০ দিনের কাজ অবিলম্বে চালু করা,১০০দিনের পরিবর্তে ২০০ দিনের কাজ ও ৫০০ টাকা মজুরি,লকডাউন পরিস্থিতি তে প্রত্যেক জব কার্ড হোল্ডারের একউন্টে ১০ হাজার টাকার সহায়তা ,প্রত্যেক দরিদ্র পরিবারে চাল, আটা ছাড়াও ডাল, তেল সহ ৫০ কেজি খাদ্য শষ্যের দাবি তে এবং পরিযায়ী শ্রমিকদের নিরাপত্তা র দাবীতে আজ সারা ভারত কৃষি ও গ্রামীণ মজুর সমিতির ডাকা লকডাউনের নিয়ম মেনেই 'দাবি দিবস পালন করলো ।  হুগলির ধনেখালি, পোলবা, দাদপুর, বলাগড়, পান্ডুয়ার গ্রামে গ্রামে জব কার্ড, ঝুড়ি, কোদাল নিয়ে প্রতিবাদ সংগঠিত হয়। এ প্রসঙ্গে সংগঠন এর রাজ্য সম্পাদক সজল অধিকারী বলেন শ্রমিক ও চাষীর খাদ্য ও অর্থনৈতিক নিরপত্তা এই সময় বেশি করে দরকার । সরকার কেই নিরপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে ।

ভাঁড়ে টান, পেটেও, ঘর ভেঙেছে ঝড়ে : কষ্টে কাটছে দিন চুঁচুড়ার কুমোরদের

  জনবার্তা প্রতিবেদন:  লকডাউনের জেরে মহা সমস্যায় পড়েছে কুমোর পাড়া । এমনিতে প্লাস্টিক এর জন্য বিক্রি কমেছে মাটির ভাঁড় এর । লকডাউনের ফলে বিক্রি উঠেছে লাটে । মিষ্টির দোকানেও চাহিদা কম । ফলে ভাঁড় তৈরি করেও অবিক্রিত থেকে যাচ্ছে । জনৈক কুমোর জানালেন লকডাউনের ওপর নতুন খাঁড়া বৃষ্টি ঝড় ।  গত দু দিন আগের ঝড়ে টালির ঘর ভেঙে গেছে , ভেঙে গেছে চাকা । তাই কাজ ও বন্ধ । সেই সাথে অভিমানের সুরে জানান পুরপ্রধান আসেন না , তাকান না। এ ব্যাপারে পুরপ্রধানকে প্রশ্ন করা হলে মিথ্যা অভিযোগ বলে উড়িয়ে দেন । তিনি আরও বলেন এটা হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার সময় , রাজনীতি করার সময় না , কোনো অভিযোগ থাকলে তিনি সরাসরি তাকে জানানোর অনুরোধ করেন ।

৮ বছরের শিশুর টিফিনের জমানো টাকা রাজ্যের করোনা রিলিফ ফান্ডে

সংবাদ একনজরে : লকডাউনে একদিকে যেমন করোনার জন্য আশারআলো দেখছে ভারত, অন্যদিকে বেশ সমস্যার মুখেও পড়েছে বহু মানুষ। দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ গুলোর পেটেপড়েছে টান। এসব সামাল দিতেই মাঠে নেমেছে একাধিক সরকারি বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবীসংস্থা গুলি, পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে মানুষের পাশে সর্বদা রয়েছে প্রশাসনও। আজ লকডাউনের ৩২তম দিন অবধি প্রায় ৭৫,০০০ মানুষের হাতে ত্রাণসামগ্রী তুলে দিয়েছে চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের আওয়তারসমস্ত থানা। এসবের পাশাপাশি ব্লাড ব্যাংক গুলির ভান্ডার প্রায় তলানিতে, রক্তদান করেও মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিকরা।  এমনই এক রক্তদান শিবিরের আজ আয়োজন করা হয় চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের উদ্যোগে। উক্ত শিবিরে উপস্থিত ছিলেন, রাজ্যের মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন, কমিশনার হুমায়ুন কবির সহ একাধিক শীর্ষস্তরের অধিকারিকরা। এই শিবিরে আজ মাত্র আট বছর বয়সী এক শিশু প্রশাসনের হাতে তার টিফিনের জমানো টাকা তুলে দেয় রাজ্যেরকরোনা রিলিফ ফান্ডের জন্য। একটি মাটির ভান্ডারে প্রায় ৮০০ টাকা নিয়ে মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনের হাতে এই অর্থ সাহায্য তুলে দিয়েছে । এই ক্ষুদে শিশুটির এই অবদান সত্যিই অনস্বীকার্য

মানুষের পাশে মানবিক রূপে চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেট

জনবার্তা প্রতিবেদন :আমার এলাকায় কেউ নিরন্ন থাকবে না ।, এমনটা আগেই বলেছিলেন হুমায়ুন কবীর অর্থাৎ চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের সিপি। তারই অঙ্গ হিসাবে চন্দননগর থানা থেকে চাল ডাল তেল তুলে দেওয়া হল কয়েকশো মানুষের হাতে ।  উদ্যোগে সামিল এক পুলিশ কর্মী বললেন মানুষ যাতে কোনো সমস্যায় না পরে সেটা আমাদের দেখা দরকার । তারা যাতে খাবার পায় সেটাও আমাদের দেখা দরকার । আমরা প্রতিদিন মানুষের হাতে খাদ্যদ্রব্য তুলে দিচ্ছি । আগামী দিনেও দেব।।

সচেতনতার বার্তা নিয়ে রাস্তায় সমাজসেবী - Janobarta Digital

জনবার্তা প্রতিবেদন: কোরোনা  যুদ্ধে জয়লাভ করতে হলে কি কি করণীয় তা রাস্তায় লিখে বার্তা দিলেন সমাজসেবী সুব্রত কুন্ডু। সারাবছরই নানা সমাজসেবামূলক কাজ করে থাকেনা তিনি ।লকডাউনের সময় মানুষের পাশে সবসময় তার উজ্জল উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। চাল , ওষুধ নিয়ে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন একাধিক মানুষের কাছে। মানুষ যাতে ঘরে থাকে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে তার বার্তা চুঁচুড়া ও চন্দননগরের বিভিণ্ণ এলাকায় তিনি লিখেছেন । তার দাবী যে ভাবে ভারতবর্ষ লড়াই করছে তাতে এই যুদ্ধে জয় নিশ্চিত ।

রোদ্দুর উপেক্ষা করেই চুঁচুড়ায় নাকা চেকিং পুলিশের - Janobarta Digital

সংবাদ একনজরে প্রতিবেদন : প্রচন্ড রোদ , তাতে কি , কড়া নজরদাড়ি পুলিশ প্রশাসনের ,  লকডাউন অমান্য করলেই কপালে  শাস্তি।এমন দৃশ্যই দেখা গেল চুঁচুড়া চন্দননগর সীমান্ত অঞ্চল তালডাঙা জি.টি রোডে। জরুরী পরিষেবার গাড়ি ছাড়া যে কোনো গাড়িকেই বা পথচারীকেই পুলিশের প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। সন্তোষজনক উত্তর না পেলেই আটক করা হচ্ছে। এমনই কঠোর হাতে লকডাউন পরিস্থিতিকে সামাল দিচ্ছে চুঁচুড়া থানা।কর্তব্যরত এক পুলিশকর্তা জানান প্রশাসন নির্দেশ দিয়েছে ঘরে থাকার , তাও কিছু মানুষ রাস্তায় বেরোচ্ছে অযথা, তাদের জন্য আমাদের একটু কঠোর হতেই হবে। সেই সাথে তিনি এও বলেন আমরা সব পরিস্থিতিতে সাথে আছি , মানুষ ঘরে থাকুক।।

ইঁটভাটার শিশুদের পাশে "মানবজমিন" - Janobarta Digital

সংবাদ একনজরে: ইঁটভাটার শিশুদের হাতে খাবার তুলে দিল মানবজমিন পরিবার।সারাবছর কবিতা , গান , গল্প নিয়েই থাকে মানবজমিন পত্রিকা পরিবার।কিন্তু এই মহামারীর সময় তারা বালাজী  ইঁটভাটার  ১০০শিশুর হাতে তুলে দিল খাবার । মানবজমিনের পক্ষ থেকে অধ্যাপক সত্রাজিৎ গোস্বামী বলেন ,এটা আমাদের কর্তব্য , আমরা যদি ওদের পাশে না দাঁড়াই কে দাঁড়াবে। এই শুভ উদ্যোগে মানবজমিন  এর সাথে বিনা পয়সার বাজার ও হাত মেলায়।এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ এস.বি.গোস্বামী।

হনুমান পুজো বাতিল করে ত্রাণ বিলি চুঁচুড়ায় - Janobarta Digital

সংবাদ একনজরে: চুঁচুড়ার পুরসভার ২১নং ওয়ার্ডের বড় বাজার পঞ্চমুখী মন্দিরের হনুমান পুজো বাতিল করে সেই অর্থে ত্রাণ সামগ্রী বিলি করলো পুজো কমিটি। জমায়েত এড়িয়ে চলে বাড়ি বাড়ি ঘুরে এই লকডাউনের প্রভাবে  কর্মহীন, আর্থিকভাবে পিছিয়ে পরা মানুষগুলোর মুখে হাঁসি ফোঁটাতে এই উদ্যোগ বলে জানান কমিটির সদস্য বিজয় কাহার। তিনি আরও জানান, আগামী দিনে আমরা আরও এই ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করবো। সকল স্বাস্থ্য বিধি মেনে আমরা মানুষের পাশে আমরা সর্বদা রয়েছি।। 

গরীব হয়ে গরীবের পাশে না দাঁড়ালে কে দাঁড়াবে :দেবকান্ত , গোপাল

সংবাদ একনজরে প্রতিবেদন:ওরা কেউ সামান্য কারখানার কর্মী , কেউ অন্যের বাড়ি কাজ করে সামান্য রোজগার করে। লকডাউনের জেরে সেটাও বন্ধ । কিন্তু মনের ডাক তো কখনো থেমে থাকেনা। তাই তালডাঙার দাস পাড়ার দুই কিশোর গোপাল সাহা ও দেবকান্ত দাস নিজেদের চেষ্টায় প্রান্তিক মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে ।  তাদের বাড়ি থেকেও পেয়েছে প্রচুর সাহায্য।দেবকান্তর পিসি তার সাধ্যমত কিনে দিয়েছে চাল , বিস্কুট , আটা , তেল। গোপাল বলেন আমার মত অনেক মানুষ কষ্টে আছে তাদের কথা ভেবে আমরা এই কাজ করতে এগিয়ে আসি। দেবকান্ত বলেন গরীব হয়ে গরীবের পাশে না দাঁড়ালে কে দাঁড়াবে । তাদের এই উদ্যোগে হাত বাড়াচ্ছে প্রতিবেশীরাও। দুই কিশোর আগামীর দৃষ্টান্ত এমনই মনে করছে এলাকাবাসী।

ঘরে থাকুন সুস্থ থাকুন , রাস্তায় লিখে বার্তা চুঁচুড়া থানার - Janobarta Digital

ঘরে থাকুন সুস্থ থাকুন , রাস্তায় লিখে বার্তা চুঁচুড়া থানার সংবাদ একনজরে প্রতিবেদন : এখন ঘরে থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। প্রশাসন নানা ভাবে মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে । তারই অঙ্গ হিসাবে শহরের প্রাণকেন্দ্র ঘড়ির মোড়ে রাস্তায় লিখে সামাজিক বার্তা দিল চুঁচুড়া থানা । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশকর্মী জানান আমাদের এই যুদ্ধ জয় করতে হলে ঘরবন্দী থাকতেই হবে , তাই আমরা রাস্তায় লিখে মানুষকে ঘরে থাকার বার্তা দিচ্ছি ।।

কোরোনা সচেতনতায় গান গাইলো চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশকর্মীরা

কোরোনা সচেতনতায় গান গাইলো পুলিশ  সংবাদ একনজরে প্রতিবেদন : কোরোনার জেরে সবাই ঘরে বন্দী। বিশ্বের নানা জায়গায় দেখা গেছে পুলিশ কে বিভিণ্ণ ভূমিকায় । এমনকি ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে পুলিশ গান গেয়ে মানুষকে সচেতন করেছেন ।  || ভিডিওটি দেখতে ক্লিক করুন || কোরোনা সচেতনতায় এবার গান গাইলো চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের অন্তর্গত শ্রীরামপুর থানার পুলিশ । তারা রাস্তায় গান বাঁধেন । গানের মধ্যে দিয়ে ছড়িয়ে দেন সচেতনতার বার্তা। পুলিশের এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেছে নেট দুনিয়া।।

পথ চলতি মানুষের পাশে আরও একবার SFI - Janobarta Digital

  সংবাদ একনজরে: ভারতীয়  ছাত্র ফেডারেশান্ চুঁচুড়া আঞ্চলিক কমিটির অন্তর্গত ২নং শাখার পক্ষ থেকে দ্বিতীয়বার ১৪ই এপ্রিল চুঁচুড়ার কিছু পথচলতি দুঃস্থ মানুষদের হাতে খাদ্যসামগ্রী  তুলে দিল।  এর আগেও তারা এরকম পদক্ষেপ গ্রহণ করে নিজেদের সামাজিক কর্তব্য পালন করেছে।  সংগঠনের পক্ষ থেকে পৌষালী বসু জানালেন, গত ৫ই এপ্রিল এরকম পদক্ষেপ নিয়ে মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন,আজও আরোও ৫০জন দুঃস্থ মানুষদের হাতে খাদ্যসামগ্রী তুলে দিতে পেরে আনন্দিত।  আগামী দিনেও তারা বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কর্মসূচির মাধ্যমে সামাজিক কর্তব্য পালন করে পথচলতি দুঃস্থ মানুষদের পাশে দাঁড়াবেন বলে জানান ।।

সঙ্গীতকর্মীদের দিকে নজর দিক সরকার আবেদন হুগলি জেলা সঙ্গীত মেলার

একনজরে প্রতিবেদন :লকডাউন অর্থনৈতিক দিক থেকে ব্যাপক মন্দা ডেকে এনেছে। সমাজের সব স্তরের মানুষই আজ সংকটের মুখে । বৃহত্তর সমাজের দিনমজুর, দিন-আনি-দিন-খাই মানুষের জন্য অত্যন্ত চিন্তার পাশাপাশি নিজস্ব বৃত্তের একটা বড়ো অংশের মানুষজনের জন্যও উৎকন্ঠায়। এরা প্রায় প্রত্যেকেই গানবাজনা অথবা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সংগে যুক্ত। এদের কেউ সংগীতশিল্পী, কেউ বাদ্যযন্ত্রী, কেউ শব্দপ্রক্ষেপণ করেন, কেউ আলো দেন, কেউ একটা ছোটো স্টুডিও চালান, কেউ শিল্পীদের সাথে আয়োজক সংস্থার যোগাযোগ করিয়ে দেন, কেউ মঞ্চ নির্মাণ করেন। না, সেই অর্থে এরা "দিনমজুর" বা "অসংগঠিত শিল্পের মানুষ" নন।  কিন্তু এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ থেকেই তারা নিজের পেট চালান, পরিবারের ভরণপোষণ করেন। সংগীত-বাদ্যশিল্পীদের কেউ কেউ "লোকপ্রসার"-এ আছেন। ভাতা যদি পান, হয়তো ভাত-ডাল বা শুধু ভাত জুটে যাবে। কিন্তু অনেকেই নেই। গান-বাজনার টিউশন আর শো করে চলে। তারা কীভাবে চালাবেন এই লক-ডাউনের সময়। সাউন্ড-লাইট-ডেকরেটারের লোকজন দের কীভাবে চলবে? স্টুডিও-য় কাজ করেন যারা?সেই অর্থে এদের বেশিরভাগেরই জমানো টাকা নেই

মানুষের পাশে "বিনা পয়সায় বাজার" - Janobarta Digital

  একনজরে প্রতিবেদন : ওরা সারাবছর মানুষের পাশেই থাকে । দু হাত বাড়িয়ে তুলে দেয় জামাকাপড় । আজও ওরা মানুষের পাশে । তবে আজ বস্ত্র নয় খাদ্যদ্রব্য নিয়ে হাজির ।জেলা শহরের অন্যতম সামাজিক সংগঠন বিনা পয়সার বাজার শহরের মানুষের হাতে তুলে দিল শুকনো খাবার । হাজির ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবী সন্দীপ রুদ্র , শিক্ষক সুজিত দাস ও বেশ কিছু সদস্য। সুজিত বাবু জানান বয়স্ক মানুষ , প্রান্তিক মানুষের হাতে খাবার তুলে দেয়া হল। এর আগেও ৫২ টি পরিবারের হাতে খাবার তুলে দিয়েছি। আগামী দিনেও মানুষের পাশে থাকবো ।

একটা রুটি নয় জনে ভাগ করে খাবার সময় এটা: সন্দীপ রুদ্র

একনজরে প্রতিবেদন : একনজরের মুখোমুখি হয়ে বিশিষ্ট সমাজসেবী সন্দীপ রুদ্র ত্রাণ বন্টন ব্যবস্থাকে সমাজের শিক্ষার দৈন্যতা বলে বর্ণনা করলেন । তিনি বলেন মানুষ একাধিক জায়গা থেকে ত্রাণ সংগ্রহ করছে ভয় পেয়ে , সেই সাথে এটাও বলেন আমাদের শিক্ষার দৈন্যতা আছে বলেই একই পরিবারের অনেক মানুষ বিভিন্ন জায়গা থেকে ত্রাণ নিচ্ছেন । সম্প্রতি কিছু মানুষের রেশন কার্ড না থাকায় ত্রাণ নিয়ে সমস্যার মুখে পড়েন ।  সন্দীপ বাবুর চেষ্টায় তারা খাদ্যসামগ্রী পেয়ে যান । আগামীদিনে তাদের কার্ড করে দেবার আশ্বাস দেন তিনি ।শহরের মানুষ যাতে খাদ্য সমস্যার সম্মুখীন না হয় তা তিনি দেখবেন বলে জানান । তবে একথা সত্য যে বিধায়ক , বিভিন্ন ক্লাব , পুরসভা , পুরপ্রতিনিধিরা নিয়মিত তাদের সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যাতে খাদ্যাভাব না হয় । এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে মানুষের কাছে আরও বেশি মানবিক হবার আবেদন জানান তিনি । তিনি বলেন এখন যা অবস্থা একটা রুটি নয়  জনে ভাগ করে খাবার সময় এটা।

পুলিশ কর্মীদের পাশে এবার SFI - Janobarta Digital

একনজরে প্রতিবেদন:  আজ সকালে ভারতীয় ছাত্র ফেডারেশন এর চুঁচুড়া ২নং আঞ্চলিক কমিটির উদ্যোগে শহরের বেশ কিছু জায়গায় কর্তব্য পুলিশ কর্মীদের ঠান্ডা জলের বোতল ও বিস্কুট বিতরণ করা হলো। লকডাউন পিরিয়ডের মধ্যে যখন সিংহভাগ মানুষ ঘরে বসে তখন রাস্তায় বেরিয়ে নিজেদের কর্তব্যে অবিচল এই পুলিশ কর্মীরা সহ প্রশাসনের জরুরি কাজের সাথে যুক্ত সকল মানুষ। এই কথায় মাথায় রেখেই SFI এর এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন নেটিজেনরা। এবিষয়ে চুঁচুড়া আঞ্চলিক SFI এর ২নং ইউনিট সম্পাদক অর্ণব দাস বলেন, রবিবার পথ চলতি দুঃস্থ মানুষদের আমরা খাদ্যসামগ্রী দিয়ে সাহায্য করেছিলাম। আজ প্রায় ৫০ জন পুলিশ কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে পেরে আমরা আনন্দিত। আগামীদিন গুলোতেও আমরা এইধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করবো এবং মানুষের পাশে দাঁড়াবো।।

রাস্তায় মানুষ , আমাদের দেশ ইতালি হবে না তো ? - Janobarta Digital

একনজরে প্রতিবেদন:  লকডাউন । শব্দটার সাথে ভারতবাসী এখন পরিচিত। কিন্তু এই শব্দের প্রকৃত অর্থ বোঝেনি মানুষ। আমাদের ক্যামেরায় ধরা পরা ছবি অন্তত সে কথাই বলছে। আসলে মানুষ এখনো অনুধাবন করতেই পারেনি কি হতে পারে এর ভবিষ্যৎ । ইতালি আজ ভুগছে । স্পেন পারছেনা মৃত্যুমিছিল আটকাতে , আমেরিকার মত বড় অর্থনৈতিক দেশ হাহাকার করছে । ভারতের মত দেশে প্রতিদিন খেটে খাওয়া মানুষের সংখ্যা বেশি।কিন্তু প্রশাসন ও সমাজসেবীরা তাদের সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে গেছে সাধারণ মানুষের পাশে থাকার । তা সত্তেও মানুষ রাস্তায় । আক্ষেপের সুরে কবি অরুণ চক্রবর্তী বলেন -জানি ঘরবন্দী জীবন কত কষ্টের , কিন্তু এই লড়াই এ জিততে হলে আমাদের কিছু করার  নেই , আমি অনুরোধ করবো ঘরে থাকুন , দরকারে প্রশাসনকে জানান ।শহরের একাধিক জায়গায় দিব্যি চলছে টোটো । মানুষ আড্ডা মারছে গোল হয়ে । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশকর্তা জানান আমরা অনেক চেষ্টা করছি কিন্তু মানুষ যদি সচেতন না হয় কিছু করার নেই ।

আমি চুঁচুড়ার কোনো মানুষকে অনাহারে থাকতে দেব না:অকপট সন্দীপ রুদ্র

একনজরে প্রতিবেদন : লকডাউনের সময় সিনেমার কাজ বন্ধ। সন্দীপ নেমে পড়ল মানুষের পাশে দাঁড়াতে। হাতে গ্লভ্স মুখে মাস্ক। কার ওষুধ দরকার , কার দরকার মুড়ি , কে পুলিশে যোগাযোগ করতে পারছে না এক ফোনে হাজির সন্দীপ রুদ্র । না কোনো রাজনৈতিক তকমা ওর গায়ে নেই । খাদিনামোড় থেকে ঘড়িরমোড়, তোলাফটক থেকে বাসস্ট্যান্ড সর্বত্র শুধু একটা ফোন পেয়েই ছুটে গেছে মানুষের পাশে দাঁড়াতে, নিজের জীবন বাজি রেখে। ইতিমধ্যেই প্রায় কয়েকশো  মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে সন্দীপ।যারা এই অবস্থায় বাড়িবন্দী তাদের নিত্যসামগ্রী পেতে যাতে অসুবিধা না হয় তা ক্রমাগত নজরদারি করছে সন্দীপ। এ খবর আমরা আগেই জানিয়েছিলাম । আজ একনজরের মুখোমুখি হয়ে সন্দীপ জানান চুঁচুড়ার কোনো মানুষকে অভুক্ত থাকতে দেবনা, আমার পরিমিত সাধ্য দিয়ে আমি মানুষের পাশে থাকবো ।তিনি আরও বলেন এই পরিস্থিতিতে  একটা রুটি নয় জনকে ভাগ করে খাবার মানসিকতা তৈরি করতে হবে ।

নামেই লকডাউন, রাস্তায় একত্রিত অনেক মানুষ - Janobarta Digital

একনজরে প্রতিবেদন : লকডাউন চলছে , কিন্তু মানুষ রাস্তায় । জেলা সদর এর অনেক বাজার অঞ্চলে ধরা পড়ল ভীড়ের ছবি । সাধারণ দিনের থেকে লোক কম হলেও লকডাউনে যেমন হওয়া উচিত ছিল সেই দৃশ্য উধাও । সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের বক্তব্য -এতদিন কাজ নেই , খাবো কি ? এভাবে চলতে পারছি না । অধ্যাপক কৌস্তভ ঘোষ রায়ের সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান -''লক ডাউন  চলছে। স্বাস্থ বিশেষজ্ঞরা বলছেন কমপক্ষে 49 দিন এর আওতা বাড়ানো উচিত। মতান্তর যে নেই, তাও নয়। এদিকে দিন বাড়ার সাথে সাথে অর্থনৈতিক বিপর্যয় বেড়েই চলেছে। বৃদ্ধির হার প্রতিদিন কমছে দশমিক অবনমন রীতিতে।  খুচরো বাজার ধ্বংস হয়ে গেছে। কবে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে তার নির্দিষ্ট দিশা নেই অর্থনীতিবিদ দের কাছে। পরিবহন ব্যবস্থা বিপর্যস্ত। গোষ্ঠী সংক্রমণ শুরু হয়ে যাওয়াতে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কঙ্কালসার দশা প্রকট। যুদ্ধকালীন তৎপরতা দিয়ে এই কঙ্কালসার দশা কাটিয়ে ওঠা যাবে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ বলে যে সময়ের দাবি লক ডাউন এক্ষুনি তুলে নেওয়া। অথচ জনস্বাস্থ্যের দৃষ্টিভঙ্গি বলে লক ডাউন আরো বাড়ানো উচিত। দুইয়ের যাঁতাকলে পরে সরকারের নীতিনির্ধার

অসহায় মানুষের পাশে চুঁচুড়ার SFI সংগঠন - Janobarta Digital

একনজরে, চুঁচুড়া : কোরোনা ভাইরাসের জের, ২১দিন লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই গোটা দেশের পাশাপাশি রাজ্যের দিনমজুর সহ আর্থিকভাবে অক্ষম মানুষদের মাথায় হাত। এমত অবস্থাই আজ শহর চুঁচুড়া'য় অন্যান্য সংস্থার পাশাপাশি চাল , ডাল, আলু দিয়ে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ালো চুঁচুড়া SFI সংগঠন।  এদিন সকালে শহরের বেশ কিছু জায়গায় ঘুরে ঘুরে প্রায় ৬০জন মানুষকে খাদ্য সামগ্রী দিয়ে পাশে দাঁড়ালো একঝাক যুবক-যুবতী।  শহর SFI এর তরফ থেকে এক সমর্থক বলেন, নিজেদের সমর্থ মতো আজ খাদ্য সামগ্রী বিলি করা হলো। আগামী দিনে আবারও আমরা এই কর্মসূচি গ্রহণ করবো, সাধারণ মানুষের পাশে আমরা সর্বদা আছি।।

যতদিন বাংলায় মমতা ব্যানার্জী আছে মানুষের খাদ্যভাব হবে না : অসিত মজুমদার

যতদিন বাংলায় মমতা ব্যানার্জী আছে মানুষের খাদ্যভাব হবে না :অসিত মজুমদার  একনজরে প্রতিবেদন : লকডাউন চলছে , টান পড়েছে মানুষের পকেটে । এই মুহূর্তে বিশ্বত্রাস কোরোনার মোকাবিলায় লকডাউন ছাড়া আর কোনো পথ নেই । কিন্তু সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ খাবে কি ?এই অবস্থায়  চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদারের মানবিক মুখ প্রথম দিন থেকেই দেখেছে শহরবাসী।নিজের উদ্যোগে এলাকার সাধারণ  মানুষকে চাল , ডাল , আলু , তেলের মত নিত্য সামগ্রী হাতে তুলে দিয়েছেন । রবিবার সকালে খাদিনামোড় পার্টি অফিস থেকে প্রায় একশো মানুষের হাতে চাল তুলে দেন বিধায়ক । এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন বাঙলায় যতদিন মমতা ব্যানার্জী আছেন ততদিন বাঙলার মানুষ না খেয়ে থাকবেন না । আমি সবসময় পাশে আছি ।