Skip to main content

আমি চুঁচুড়ার কোনো মানুষকে অনাহারে থাকতে দেব না:অকপট সন্দীপ রুদ্র


একনজরে প্রতিবেদন :লকডাউনের সময় সিনেমার কাজ বন্ধ। সন্দীপ নেমে পড়ল মানুষের পাশে দাঁড়াতে। হাতে গ্লভ্স মুখে মাস্ক। কার ওষুধ দরকার , কার দরকার মুড়ি , কে পুলিশে যোগাযোগ করতে পারছে না এক ফোনে হাজির সন্দীপ রুদ্র । না কোনো রাজনৈতিক তকমা ওর গায়ে নেই । খাদিনামোড় থেকে ঘড়িরমোড়, তোলাফটক থেকে বাসস্ট্যান্ড সর্বত্র শুধু একটা ফোন পেয়েই ছুটে গেছে মানুষের পাশে দাঁড়াতে, নিজের জীবন বাজি রেখে।

ইতিমধ্যেই প্রায় কয়েকশো  মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে সন্দীপ।যারা এই অবস্থায় বাড়িবন্দী তাদের নিত্যসামগ্রী পেতে যাতে অসুবিধা না হয় তা ক্রমাগত নজরদারি করছে সন্দীপ। এ খবর আমরা আগেই জানিয়েছিলাম । আজ একনজরের মুখোমুখি হয়ে সন্দীপ জানান চুঁচুড়ার কোনো মানুষকে অভুক্ত থাকতে দেবনা, আমার পরিমিত সাধ্য দিয়ে আমি মানুষের পাশে থাকবো ।তিনি আরও বলেন এই পরিস্থিতিতে  একটা রুটি নয় জনকে ভাগ করে খাবার মানসিকতা তৈরি করতে হবে ।

Comments

  1. Khub bhalo kaj korcho sandip da.ai bhabei kaj kore jao..r nijeo susto thako r onno dero susto rakho atai chai..

    ReplyDelete

Post a Comment

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।