Skip to main content

একটা রুটি নয় জনে ভাগ করে খাবার সময় এটা: সন্দীপ রুদ্র


একনজরে প্রতিবেদন :একনজরের মুখোমুখি হয়ে বিশিষ্ট সমাজসেবী সন্দীপ রুদ্র ত্রাণ বন্টন ব্যবস্থাকে সমাজের শিক্ষার দৈন্যতা বলে বর্ণনা করলেন । তিনি বলেন মানুষ একাধিক জায়গা থেকে ত্রাণ সংগ্রহ করছে ভয় পেয়ে , সেই সাথে এটাও বলেন আমাদের শিক্ষার দৈন্যতা আছে বলেই একই পরিবারের অনেক মানুষ বিভিন্ন জায়গা থেকে ত্রাণ নিচ্ছেন । সম্প্রতি কিছু মানুষের রেশন কার্ড না থাকায় ত্রাণ নিয়ে সমস্যার মুখে পড়েন । 

সন্দীপ বাবুর চেষ্টায় তারা খাদ্যসামগ্রী পেয়ে যান । আগামীদিনে তাদের কার্ড করে দেবার আশ্বাস দেন তিনি ।শহরের মানুষ যাতে খাদ্য সমস্যার সম্মুখীন না হয় তা তিনি দেখবেন বলে জানান । তবে একথা সত্য যে বিধায়ক , বিভিন্ন ক্লাব , পুরসভা , পুরপ্রতিনিধিরা নিয়মিত তাদের সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যাতে খাদ্যাভাব না হয় । এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে মানুষের কাছে আরও বেশি মানবিক হবার আবেদন জানান তিনি । তিনি বলেন এখন যা অবস্থা একটা রুটি নয়  জনে ভাগ করে খাবার সময় এটা।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।