Skip to main content

৮ বছরের শিশুর টিফিনের জমানো টাকা রাজ্যের করোনা রিলিফ ফান্ডে


সংবাদ একনজরে : লকডাউনে একদিকে যেমন করোনার জন্য আশারআলো দেখছে ভারত, অন্যদিকে বেশ সমস্যার মুখেও পড়েছে বহু মানুষ। দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ গুলোর পেটেপড়েছে টান। এসব সামাল দিতেই মাঠে নেমেছে একাধিক সরকারি বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবীসংস্থা গুলি, পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে মানুষের পাশে সর্বদা রয়েছে প্রশাসনও।
আজ লকডাউনের ৩২তম দিন অবধি প্রায় ৭৫,০০০ মানুষের হাতে ত্রাণসামগ্রী তুলে দিয়েছে চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের আওয়তারসমস্ত থানা। এসবের পাশাপাশি ব্লাড ব্যাংক গুলির ভান্ডার প্রায় তলানিতে, রক্তদান করেও মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিকরা।

 এমনই এক রক্তদান শিবিরের আজ আয়োজন করা হয় চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের উদ্যোগে। উক্ত শিবিরে উপস্থিত ছিলেন, রাজ্যের মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন, কমিশনার হুমায়ুন কবির সহ একাধিক শীর্ষস্তরের অধিকারিকরা। এই শিবিরে আজ মাত্র আট বছর বয়সী এক শিশু প্রশাসনের হাতে তার টিফিনের জমানো টাকা তুলে দেয় রাজ্যেরকরোনা রিলিফ ফান্ডের জন্য। একটি মাটির ভান্ডারে প্রায় ৮০০ টাকা নিয়ে মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনের হাতে এই অর্থ সাহায্য তুলে দিয়েছে । এই ক্ষুদে শিশুটির এই অবদান সত্যিই অনস্বীকার্য, পাশাপাশি তার বাবা মা কেও সাধুবাদ জানিয়েছে নেটিজেনরা।।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।