Skip to main content

Posts

Showing posts from November, 2018

"শহর চুঁচুড়ার নিকাশি ব্যবস্থায় এবার 'পোয়েসিলিয়া রেটিকুলাটা', উদ্যোগে চুঁচুড়া পুরসভা - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল, হুগলী: শহর চুঁচুড়ার নিকাশি ব্যবস্থায় এবার নয়া সদস্য, 'পোয়েসিলিয়া রেটিকুলাটা'। হুগলী চুঁচুড়া পুরসভার ৩০টি ওয়ার্ড এর নর্দমা গুলিতে যাতে মশার লার্ভা না জমে এবং শহরে মশার উপদ্রপ ঠেকাতে জন্যই এই উদ্যোগ বলে জানিয়েছেন পুরসভার পুরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জী। তিনি আরও বলেন, আমরা পৌরসভার পক্ষ থেকে ডি.এম. সাহেবের কাছে আবেদন করেছিলাম এই প্রকল্পের। আর আজ ডি.এম. সাহেবের মাধ্যম দিয়েই রাজ্য সরকারের থেকে এই প্রকল্প আমরা পেয়েছি।  অনেকে পাঠকই হয়ত এখনও বুঝে উঠতে পারেননি এই গোটা বিষয়টা। আসলে এই 'পোয়েসিলিয়া রেটিকুলাটা' নামটার সাথে আমরা খুব একটা পরিচিত নই। আসলে এই 'পোয়েসিলিয়া রেটিকুলাটা' হলো 'গাপ্পি' মাছের বিজ্ঞান সম্মত নাম। আর মশার বংশবৃদ্ধি এবং লার্ভা দমনে এই গাপ্পি মাছের যেহেতু কোনো বিকল্প নেই সেহেতু রাজ্য সরকার ও পুরসভার মিলিত উদ্যোগে শহরের সমস্ত নর্দমায় এই মাছ ছাড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। আজ সকালে পুরসভা সংলগ্ন একটি নর্দমায় গাপ্পি মাছ ছেড়ে প্রকল্পের সূচনা করেন পুরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জী। উপস্থিত ছিলেন উপ-পুরপ্রধান অমিত রায়, CIC পার্থ সাহা সহ স্যানেটারী ব

এই শীতে শিশুর যত্ন নেবেন কি ভাবে ? বলছেন ডাঃ ইন্দ্রনীল চৌধুরী - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল, হুগলী : গ্রীষ্ম বর্ষাকে বিদায় জানিয়ে দোরগোড়ায় এসে উপস্থিত শীত অর্থাৎ শীতকাল। সাধারণ মানুষের কাছে এই শীতকাল যেমন ভ্রমণ প্রিয় তেমনই হানিকারকও। বিশেষত বাচ্ছা শিশুদের জন্য। মরশুম বদলানোর সময় এবং এই চলতি শীতে শিশুদের যত্ন নেবেন কি ভাবে, তাদের পরিচর্যা করবেন কী পদ্ধতিতে, এই সমস্ত বিষয়ে বললেন শিশু ডাঃ বিশেষজ্ঞ ইন্দ্রনীল চৌধুরী। একটি বিশেষ প্রতিবেদন...।।

উৎসাহ উদ্দীপনার অবসান, বিদায় নিলেন মা জগদ্ধাত্রী

রাজেশ মন্ডল, চুঁচুড়া: উৎসাহ উদ্দীপনার অবসান, ঢাকে পড়লে শেষ কাঠি। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি এবছরের মতো মা জগদ্ধাত্রীকে বিদায় জানালেন রাজ্যের মন্ত্রী তপন দাসগুপ্ত -ও। চুঁচুড়া বড় বাজার "চিনসুরা ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন" এর জগদ্ধাত্রী পুজো ছিল এবছর ২৫ তম অর্থাৎ রজত জয়ন্তী বর্ষে। গোড়া থেকেই এই পুজোর প্রধান উপদেষ্টার আসনে আছেন তপন বাবু।  পুজোর দিনগুলিতে অগণিত মানুষকে ভোগ খাওয়ানো, বস্ত্র বিতরণ, নিষ্ঠাসহ মা এর আরাধনা সহ একাধিক কর্মসূচী সফল হওয়ার পর আজ সকালে চুঁচুড়া গোর্খা ময়দান সংলগ্ন গঙ্গা ঘাটে জগদ্ধাত্রী প্রতিমাকে বিসর্জন দিলো "চুঁচুড়া ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন"।। এছাড়াও চন্দননগরে রানী ঘাটেও শোভাযাত্রা শেষে চূড়ান্ত ব্যাস্ততা ও প্রশাসনের কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে চলছে জগদ্ধাত্রী প্রতিমা নিরঞ্জন।।

চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী শোভাযাত্রা দেখেই, কলকাতার দুর্গা কার্নিভালের সূচনা করেছি: মুখ্যমন্ত্রী - Janobarta Digital

ছবি : অর্নব চক্রবর্তী জনবার্তা, চন্দননগর: চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী দর্শনে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। আজ বেলায় চন্দননগরের নামজাদা পুজো মন্ডপ পালপাড়ায় প্রতিমা দর্শনে এলেন মুখ্যমন্ত্রী। পালপাড়া সার্বজনীন এবৎসর ৭৫তম বর্ষ উদযাপন করছে। সেইস্বরূপ এবছরের তাদের থিম ছিল আন্দামানের জাড়োয়া উপজাতিদের জীবন যাত্রাকে তুলে ধরা। কিন্তু তার মাঝের সাবেকিয়ানাও বহন করেছে চন্দননগর পালপাড়া সার্বজনীন। সেই পুজা মন্ডপকে চাক্ষুস করতে এলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন প্রথমে মন্ডপ ঘুরে দেখেন তিনি এবং মন্ডপে জগদ্ধাত্রী প্রতিমার সামনে অঞ্জলী দেন।  দেখুন ভিডিও পরে মঞ্চে উঠে সকল মানুষকে জগদ্ধাত্রী পুজার শুভেচ্ছা জানান। এদিনের মঞ্চ থেকে চন্দননগর স্পোর্টিং ক্লাব স্টেডিয়ামের সংস্কারের জন্য ২৫ লক্ষ্য টাকা ঘোষণা করেন এবং আগামী বছর থেকে বিশ্ব বাংলা শারদ সন্মানের ধাঁচে চন্দননগরেও দশটি নির্বাচিত বারোয়ারীকে বিশ্ববাংলা জগদ্ধাত্রী সন্মান দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। আরও বলেন, চন্দননগরের আলোকসজ্জা সরকারি ওয়েবসাইটে আপলোড করে মার্কেটিং করার নির্দেশ দেন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনকে। তিনি বলেন, চন্দননগরের ঐতিহ্যমন্ডিত জগদ্ধাত্রী

জগদ্ধাত্রী পুজো সন্মান ২০১৮ - আয়োজনে তপন দাসগুপ্ত ও গোবিন্দ দাসগুপ্ত FANCLUB - Janobarta Digital

পুজা বারোয়ারীর হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন মন্ত্রীর পুত্র দেবায়ন দাসগুপ্ত ও CIC কন্যা মৌ দাসগুপ্ত চুঁচুড়া,১৪.১১.২০১৮ : জগদ্ধাত্রী পুজোর মহা সপ্তমীর সন্ধ্যায় অর্থাৎ আজ সন্ধ্যায় রাজ্যের মন্ত্রী তপন দাসগুপ্ত ও CIC গোবিন্দ দাসগুপ্ত ফ্যান ক্লাবের আয়োজনে চুঁচুড়া ও চন্দননগরের বারোয়ারী গুলিকে থিম, প্রতিমা, প্যান্ডেল সহ নানান বিভাগের বিচারে নির্বাচিত পুজো বারোয়ারী গুলিকে পুরস্কৃত করা হলো। চন্দননগর পালপাড়া, উত্তরাঞ্চল সন্তান সঙ্ঘ, চারমন্দির তলা সহ আরও অনেক বারোয়ারীর হাতে আজ পুরস্কার তুলে দেয় মন্ত্রী তপন দাসগুপ্ত'র পুত্র দেবায়ন দাসগুপ্ত এবং CIC গোবিন্দ দাসগুপ্ত'র কন্যা তথা বিশিষ্ঠ শিক্ষিকা মৌ দাসগুপ্ত। এধরনের পুরস্কার পেয়ে বেজায় খুশি পুজো বারোয়ারী গুলি।।

"স্বপ্ন উড়ানে" চন্দননগর বারাসাত লিবার্টি গেট সার্ব্বজনীন - Janobarta Digital

"স্বপ্ন উড়ানে" চন্দননগর বারাসাত লিবার্টি গেট সার্ব্বজনীন - Janobarta Digital দেখুন ভিডিও

'আদিম ও সভ্যতা'কে সঙ্গে নিয়ে সাবেকিয়ানায় কাঁটাপুকুর সার্ব্বজনীন -Janobarta Digital

'আদিম ও সভ্যতা'কে সঙ্গে নিয়ে সাবেকিয়ানায় কাঁটাপুকুর সার্ব্বজনীন।

বিশ্ববাংলা বিশ্বজয়ী, অহংকারের বঙ্গভূমি' - থিমকে সামনে রেখে টেক্কা দিচ্ছে চন্দননগর বারাসাত দক্ষিণ - Janobarta Digital

'বিশ্ববাংলা বিশ্বজয়ী, অহংকারের বঙ্গভূমি' - থিমকে সামনে রেখে টেক্কা দিচ্ছে চন্দননগর বারাসাত দক্ষিণ।

চুঁচুড়া ও চন্দননগরে পৃথক জগদ্ধাত্রী পুজো উদ্বোধনে অভিষেক ব্যানার্জী - Janobarta Digital

ছবি: অভিষেক ব্যানার্জী'র টুইটার প্রোফাইলের সৌজন্যে  রাজেশ মন্ডল, হুগলী: আজ চুঁচুড়া ও চন্দননগরের দুই পৃথক জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধন করলেন অভিষেক ব্যানার্জী। আজ সন্ধ্যায় প্রথমে চুঁচুড়া বড়ো বাজারে "চিনসুরা ওয়েল ফেয়ার এসোসিয়েশন" এর জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধন করেন। এবৎসর এখানে পুজো ২৫তম বর্ষে পদার্পন করলো। গোড়া থেকে যে পুজোর প্রধান পৃষ্ঠপোষক রাজ্যের মন্ত্রী তপন দাসগুপ্ত  অভিষেক ব্যানার্জী ও তপন দাসগুপ্ত সহ এখানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী অসীমা পাত্র, চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের কমিশনার অজয় কুমার, পুলিশ সুপার(গ্রামীণ) সুকেশ জৈন, জেলাশাসক জগদীশ প্রসাদ মীনা সহ বিভিন্ন স্তরের নেতানেত্রীবৃন্দ ও বিশিষ্ঠ ব্যক্তিরা। পরে চন্দননগর কুন্ডুঘাট দালানের জগদ্ধাত্রী প্রতিমা উদ্বোধন করেন অভিষেক বাবু। উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন'ও। ছবি: অভিষেক ব্যানার্জী'র টুইটার প্রোফাইলের সৌজন্যে

চন্দননগর জগদ্ধাত্রী পুজো গাইড ম্যাপ উদ্বোধন প্রশাসনের, পুজোর দিনগুলি কড়া নিরাপত্তায় ঢাকবে শহর - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল,হুগলী: আজ বিকালে চন্দননগর কমিশনারেটের উদ্যোগে চন্দননগর স্ট্রান্ডে এক সাংবাদিক সম্মেলনের মধ্যে দিয়ে গাইড ম্যাপের উদ্বোধন করা হলো। কমিশনারেটের কমিশনার অজয় কুমার গাইড ম্যাপের উদ্বোধন করেন, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনের নানা স্তরের আধিকারিক বৃন্দ। চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর দিন গুলোতে গোটা শহরে মোট ১০০টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা নজরদারীতে থাকবে। এছাড়াও থাকছে প্রায় ৬০টির কাছাকাছি নো এন্ট্রি পয়েন্ট।  প্রশাসনের সমস্ত স্তরের আধিকারিকরা মিলিতভাবে নজরদারি চালাবে চন্দননগর, মানকুন্ডু ও ভদ্রেশ্বরের বিস্তীর্ন অঞ্চলে। এছাড়াও গোটা শহর জুড়ে থাকবে "পুলিশ ক্যাম্প", ৪টির কাছাকাছি অগ্নিনির্বাপক ক্যাম্প, ৭টি ভেহিকেল রিকভারি ভ্যান। জলপথে সুরক্ষার জন্য গঙ্গার এপারে চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিশ বাহিনী মজুত থাকবে এবং গঙ্গার ওপারে অর্থাৎ জগদ্দল এর দিকের ঘাট গুলিতে থাকবে ব্যারাকপুর কমিশনারেটের পুলিশ বাহিনী। Police Help Line Number :  2683-0293/0294 Traffic Helpline Number : 6289038806 জলপথে নজরদারি দেবে পুলিশ লঞ্চ এবং বোর্ট। এছারাও পুলিশ ক্যাম্প গুলিতে থাকবে 'চিইল্ড মার্ক

জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষে দুঃস্থদের মধ্যে খাদ্য-দ্রব্য বিতরণে উদ্যোগী একঝাঁক যুবক-যুবতী ● Janobarta Digital

জনবার্তা ডেস্ক :   গোটা রাজ্যের পাশাপাশি চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর বাদ্যি বেজেছে। পাড়ায় পাড়ায় চলছে জোর কদমে কাজ, কোথাও বা আবার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। সব মিলিয়ে উৎসবের জমজমাটি আয়োজন। এসবের মাঝে চন্দননগরের একটি চলচ্চিত্র প্রোডাকশন হাউস 'কাগজের টুকরো'র উদ্যোগে প্রায় ১০০ জনের কাছাকাছি দুঃস্থ মানুষদের খাদ্য-বস্ত্র সামগ্রী বিতরণ করা হলো।  দেখুন ভিডিও আজ সকালে চুঁচুড়া গোর্খা গ্রাউন্ড থেকে কর্মসূচী শুরু করে ব্যান্ডেল দেবানন্দপুরের একটি ইঁট ভাটার কর্মীদের খাদ্য-বস্ত্র বিতরণ করে কর্মসূচীর সমাপ্তি ঘটে। আয়োজক সংস্থার সকল সদস্যেই কলেজ পড়ুয়া। এই অল্পবয়সে তাদের এহেন উদ্যোগে স্বাগত জানিয়ে, প্রশংসায় পঞ্চমুখ চুঁচুড়া-চন্দননগর শহরবাসীর অনেকেই। এপ্রসঙ্গে উদ্যোগী সংস্থার পক্ষ থেকে অর্নব চক্রবর্তী বলেন....।। (দেখুন ভিডিও)

চন্দননগর জগদ্ধাত্রী পুজো প্রস্তুতি: সুরের পুকুর সার্বজনীন এবৎসরের থিম "রক্ত" - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল, হুগলী: দুর্গা-কালী মিটতে না মিটতেই বাদ্যি বেজে গেছে জগদ্ধাত্রী পুজোর। গোটা রাজ্যে জগদ্ধাত্রী পুজো হলেও জগৎ বিখ্যাত হুগলীর চন্দননগরের ঐতিহ্য মন্ডিত জগদ্ধাত্রী পুজো। অন্যদিকে "আলোর শহর" নামেও পরিচিত  এই চন্দননগর। বর্তমানে আলোর রোশনাই এবং প্রতিমার চমকে মানুষের মনে অন্যতম জায়গা গ্রহণ করে আছে এই জগদ্ধাত্রী পুজো। এবছর চন্দননগরে এই নবীন জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটি "সুরেরপুকুর সার্বজনীন জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটি"। এই কমিটি এবছর ৩০ তম বর্ষে। এবছরের থিম "রক্ত"। সমাজে রক্তের অপচয়ের বিরোধিতা করে এবং রক্তের গুরুত্ব সমাজের সমানে তুলে ধরাই এবছরে তাদের ভাবনা। এপ্রসঙ্গে কমিটির এক সদস্য বলেন....।

সাড়ম্বরে পলিত হলো ভাইফোঁটা, ছিলেন পুরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জী'ও

চুঁচুড়া: বাঙালীর এক পার্ব্বণ মিটতে না মিটতেই শুরু হয়ে গেল আরেক পার্ব্বণ "ভাইফোঁটা"। যদিও এটা দুর্গা বা কালী পুজোর মতো দীর্ঘস্থায়ী নয় একদিনের এক রীতি তাও বাঙালীরা চুটিয়ে উপভোগ করেন আজকের এই দিনটা। ভাইফোঁটা মূলত ভাই ও বোনের ভালোবাসা ও আশীর্বাদ বিনিময়ের এক রীতি। এদিন বোন ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দিয়ে তাঁর শ্রীবৃদ্ধি ও মঙ্গল কামনা করে।  আজ এমনই এক ছবি চুঁচুড়ার তোলাফটক "ছবির মহলে"। বিগত বছর গুলির মতো এবছরও সকল ভাইবোন এক হয়ে ভাইফোঁটা অনুষ্ঠিত হলো আজ। এতো না হয় কমন ব্যাপার তবে এখানের বিশেষত হলো বিগত ১২ বছর ধরে এখানে সঙ্গীতশিল্পী রাখী মন্ডলের থেকে ভাইফোঁটা নিয়ে আসছেন হুগলী চুঁচুড়া পুরসভার পুরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জী। পাশাপাশি দুপুরে ভুঁড়িভোজেরও আয়োজন করা হয়। সব মিলিয়ে বেশ জমজমাটি একটা দিন উপভোগ করছেন সকলেই।।

শক্তির আরাধনা, উদ্যোগে চন্দনননগর থানা প্রতিরোধ বাহিনী - Janobarta Digital

জনবার্তা,#চন্দননগর: শক্তির আরাধনায় মাতলো চন্দননগর থানা প্রতিরোধ বাহিনী। থানার কর্মীদের কথায় যেদিন থেকে থানা প্রতিষ্ঠা হয়েছে সেদিন থেকেই হয়ে আসছে এই কালী পুজো। বছরের এই একটা দিন সমস্ত স্টাফ এক হয়ে এই পুজো উপভোগ করা হয়।  এছাড়াও থাকে প্রায় এক থেকে দেড় হাজার মানুষের নরনারায়ন সেবা। আর পাঁচটা পুজোর মতোই বছরের পর বছর আলোর শহরের ঐতিহ্যকে বহন করে পূজিত হন দেবী। কালী পুজোর সময় থানার নামে সংকল্প এবং সমস্ত স্টাফের নাম পুজো করা হয়। পুজোর ভার নেন থানারই কনস্টেবল ।।

শ্যামার আরাধনায় মেতেছে সকল সকল মানুষ, চুঁচুড়া বুনোকালী মাতার মন্দিরে ভক্তের ঢল - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল, হুগলী: জেলা সদর চুঁচুড়ার অন্যতম প্রসিদ্ধ ও প্রাচীন কালী মন্দির গুলির মধ্যে অন্যতম 'বুনোকালী মাতার' মন্দির। মন্দির কমিটির কথায় আনুমানিক প্রায় ২০০ বছরের প্রচীন এই মন্দির। কথিত আছে এই ২০০ বছর আগে এই মন্দির স্থানীয় অঞ্চল অর্থাৎ চুঁচুড়া জেলেপাড়া অঞ্চল জঙ্গল ছিল। সেই জঙ্গলের মধ্যের এক পুকুর থেকে উঠে এজ ভক্তকে দেখা দেন এবং প্রতিষ্ঠা করে নিয়মিত পুজো করার স্বপ্নাদেশ দেন এরপর থেকে এই মন্দিরে পূজিত হন দেবী।  বর্তমানে মন্দিরের উত্তর দিকে ওই পুকুর বিরাজমান। এবং তারপর থেকেই নিয়মিত পুজোর শুরু এবং বছরের এই একটা দিন অর্থাৎ কালী পুজোর রাতে মা এর বাৎসরিক পুজো সমাপন হয়। এলাকার পাশাপাশি পার্শবর্তী শহর গুলি থেকেও ভক্তরা এসে ভিড় জমান। কালী পুজোর একদিন পর মন্দির কমিটির উদ্যোগে অন্নকূট দেওয়া হয়। প্রায় আট -নয় হাজার মানুষ অন্নকূট হিসাবে ভোগ খান।।

কোনো প্রসাদ বিতরণ না, নিলামের মধ্যে দিয়ে পূজিত হন পাণ্ডুয়ার ৬০০ বছরের 'হেঁপাকালী'! -Janobarta Digital

চিন্ময় কর্মকার, হুগলী: হুগলীর পাণ্ডুয়া থানার সংলগ্ন গ্রাম 'বেলুন'। এই বেলুন গ্রামের অন্যতম প্রধান কালী পুজো 'বেলুন হেঁপাকালী মাতার' পুজো। গ্রামবাসীদের কথায় আনুমানিক প্রায় ৬০০ বছরের প্রচীন এই পুজো। এই ৬০০ বছরের ঐতিহ্যকে বহন করে আসছে এই পুজোর বিশেষত্ব। আর পাঁচটা পুজোর মতো নয় এই হেঁপাকালী মাতার পুজো।  পুজোর দিন স্বাভাবিক ভাবেই ভক্তের আগমনের মধ্যে দিয়ে কাটলেও পুজোর পরের দিন কাটে নিলামের মধ্যে দিয়ে। ভক্তদের দান করা সমস্ত দ্রব্য সামগ্রী নিলামের মাধ্যমে বিকিয়ে দেওয়া ভক্তদের মধ্যে। চির কালই এই রীতি মেনে হয়ে আসছে এই হেঁপাকালী মাতার পুজো।।

"উদ্বোধন তো হবেই কিন্তু রক্ষণাবেক্ষনের দ্বায়িত্ব আপনাদের" - গৌরিকান্ত মুখার্জী , 'পথের পাঁচালী' উদ্বোধনে বার্তা

রাজেশ মন্ডল, হুগলী: গতকাল সন্ধ্যায় হুগলী চুঁচুড়া পৌরসভার পরিকল্পনায় ও হুগলীর সাংসদ রত্না দে নাগের তহবিলে পথের পাঁচালীর আরও এক মাইলস্টোন উদ্বোধন হলো। গতকাল সন্ধ্যায় চুঁচুড়া তোলাফটক মোড় সংলগ্ন বাস স্ট্যান্ডে পথচলতি মানুষের সুবিধার্থে এক পরিশুদ্ধ পানীয় জলের স্টেশন উদ্বোধন হলো। এই ওয়াটার স্টেশনে পথচলতি সাধারণ মানুষ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পরিশুদ্ধ পানীয় জল গ্রহণ করতে পারবে।  সঙ্গে সঙ্গে থাকছে ঠান্ডা পানীয়র ব্যবস্থাও। এদিনের এই স্টেশনের উদ্বোধন করেন স্থানীয় বিধায়ক অসিত মজুমদার। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, চুঁচুড়া পুরসভার পুরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জী, কাউন্সিলর শ্রাবণী দাস, সৌমিত্র মালাকার, প্রাক্তন জেলা জর্জ অনন্ত ব্যানার্জী সহ বিশিষ্ঠ ব্যক্তিরা। এপ্রসঙ্গে গৌরিকান্ত বাবু বলেন, এই ধরনের উদ্যোগে শুধু তোলাফটক নয় শহরের ব্যস্ততম যে মোড় গুলো রয়েছে সেগুলোতে প্রথমে এই ওয়াটার স্টেশন করা হবে। পরে অন্যান্য জায়গা চিহ্নিত করে সেখানে বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হবে। আর এই উদ্যোগ মূলত স্কুল, কলেজ ছাত্রছাত্রীদের ও পথ চলতি সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে করা।।

হুগলীর রামানন্দবাটীর কবিরাজ বাড়ির ৪০০ বছরের পুরানো দক্ষিণা কালী পুজোর ইতিহাস - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল, হুগলী:  হুগলীর চন্ডীতলা শিয়াখালা রোডে রামানন্দবাটী এলাকার প্রায় সব মানুষই চেনেন। কিন্তু এই রামানন্দবাটী নাম কেন হল তা হয়ত অনেকেরই অজানা। আজ থেকে প্রায় ৬০০ বছর আগের ইতিহাস খুঁজলে জানা যাবে এই এলাকার কবিরাজ বাড়ীর রামানন্দ কবিরাজ ছিলেন গ্রামের অন্যতম সেরা কবিরাজ।  কথিত আছে একবার বর্ধমানের রাজা গৌরের দৌর (ঘোড়ার দৌড়) এর আয়োজন করেন। সেই প্রতিযেগীতায় পড়ে গিয়ে চোট পান তিনি। বহু চিকিৎসা য় রাজার আরোগ্য না হলে ডাক পরে রামানন্দ কবিরাজ এর। কবিরাজ মহাশয়ের চিকিৎসায় আরোগ্য লাভ করেন মহারাজ। আর তারই ফল স্বরূপ এই গ্রামের কয়েক বিঘা জমি দান করেন কবিরাজকে।  বাড়ীতে মা দক্ষিনা কালীর পুজো হয়ে আসছিল তার বহু আগে থেকেই। রাজার দানে তা আরোও বিস্তার লাভ করে। পঞ্চমুন্ডীর আসনে অধিষ্টিত এই দেবীর পুজো দক্ষিনা কালী পুজোর নিয়মে হলেও কার্তিক মাসের অমাবশ্যায় পাঁচ প্রহরে পাঁচবার নৈবেদ্য পরিবর্তন করে এবং বাজারের সেরা ফল দিয়ে পুজো হয়ে আসছে ৫৭৬ বছর ধরে। তখনকার নিয়ম মেনে মুসলিম প্রভাবিত এই এলাকার অধিকাংশ মানুষই এখনও অংশ নেন এই বাড়ীর পুজোয়। কয়েক বছর আগে মন্দির সংস্কারেও এই সম্প্রদায়ের মানুষের অংশগ্রহণ ছিল চ

চীনা LED কে টেক্কা দিতে বাজার ধরেছে ঐতিহ্য প্রাচীন মাটির প্রদীপ - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল(চুঁচুড়া থেকে বিশেষ প্রতিবেদন):  চীনা LED কে টেক্কা দিতে বাজার ধরেছে ঐতিহ্য প্রাচীন মাটির প্রদীপ। 

চুঁচুড়া রবীন্দ্রনগরে বাজির দোকানে আগুন, অল্পের জন্য রেহাই পেল পেট্রোল পাম্প - Janobarta Digital

#চুঁচুড়া,০৩.১১.২০১৮: আজ সন্ধ্যায় চুঁচুড়া রবীন্দ্রনগর বাজার সংলগ্ন পেট্রোল পাম্পের উল্টো দিকে একটি বাজির দোকানে আগুন লাগে। হটাৎ করে জি.টি.রোডের ধারে অস্থায়ী দোকানটিতে আগুন লেগে যায়। প্রতক্ষ্যদর্শীদের কথায়, প্রথমে এমনি আতশবাজি ফাটার আওয়াজ শোনা যায়। প্রথমে ভেবেছিলাম এমনি কেউ হয়তো বাজি পোড়াচ্ছে কিন্তু তারপরই হটাৎ আগুন দেখি রাস্তা ধারে। বেশ এই টুকুই এরপর তো দোকানে থাকা সমস্ত বাজি পুড়তে থাকে। দেখুন ভিডিও  বিকট আওয়াজ ও কালো ধোঁয়ায় ভরে যায় গোটা এলাকা। তৎক্ষণাৎ উল্টো দিকের পেট্রোল পাম্প বন্ধ করে দেওয়া হয়, আশেপাশের দোকান গুলোরও সাটার নামিয়ে দেয় দোকানদাররা। বাজির দোকান আর পেট্রোল পাম্পের মাঝে চওড়া রাস্তা থাকার জন্য বড়ো কোনো দুর্ঘটনার হাত থেকে বেঁচে গেছে সবাই। নাহলে বড়ো কিছু হয়ে যেতে পারত।  আগুন লাগার কিছু পরেই স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নেভানোর কাজে লেগে পরে। এরপর দমকল এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এর ফলে কিছু সময়ের জন্য জি.টি.রোডে যানজটের সৃষ্টি হয়। তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর নেই।। ভিডিও সৌজন্যে: ইন্টারনেট #Fire #Fireworks #Fire_from_fireworks #Chinsurah #Hooghly #fireinafirewo

হুগলী জেলা সেরা পুজোর সন্ধানের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের চাঁদের হাট -Janobarta Digital

ছবি: অর্নব চক্রবর্তী চিন্ময় কর্মকার, চুঁচুড়া(০১/১১/২০১৮) : দুর্গাপূজা মিটে গেলেও মেটেনি পুজোর আনন্দ। তারই নিদর্শন "হুগলী জেলা সেরা পুজোর সন্ধানে ২০১৮" -এর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান। গত বুধবার চুঁচুড়া রবীন্দ্র ভবনে R.P. Production আয়োজিত হুগলী জেলা সেরা পুজোর সন্ধানের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান হয়ে গেল। সেদিন সন্ধ্যায় হুগলী জেলার মোট ২৫টি পুজো কমিটিকে পুরস্কার স্বরূপ পিতলের দুর্গা মূর্তি তুলে দেওয়া হয়।  এদিনের অনুষ্ঠানে কমিটি গুলির হাতে পুরস্কার তুলে দেন রাজ্যের কৃষি ও বিপণন মন্ত্রী তপন দাসগুপ্ত, হুগলী জেলা পরিষদের সভাধিপতি শেখ মেহবুব রহমান, চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার, হুগলী চুঁচুড়া পৌরসভার পুরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জী, উপ- পৌরপ্রধান অমিত রায়, পৌর পরিষদ সদস্য গোবিন্দ দাসগুপ্ত, জেলা পরিষদের সদস্য নিশেষ ঘোষ, জাতীয় কবি অরুন চক্রবর্তী, আলোক চিত্রশিল্পী শৈলেন নন্দী, বিশিষ্ঠ সমাজসেবী কাজল দে সহ বিশিষ্ঠ ব্যক্তিরা।  ছবি: চিন্ময় কর্মকার এছাড়াও নৃত্য পরিবেশন করেন রবীন বিশ্বাস, সঙ্গীত পরিবেশন করেন ট্রাফিক সার্জেন্ট শিবাশীষ শর্মা এবং পৌরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জী। সব মিলিয়

চুঁচুড়া ২৬নং ওয়ার্ডে অজ্ঞাত পরিচয় মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার কে ঘিরে চাঞ্চল্য - Janobarta Digital

জনবার্তা,১নভেম্বর ২০১৮: আজ সকালে হুগলী চুঁচুড়া পুরসভার ২৬ নং ওয়ার্ড সংলগ্ন একটি পুকুরে এক অজ্ঞাত পরিচয় মহিলার মৃত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল। এলাকাবাসীদের দাবী আজ সকালে প্রাতঃ ভ্রমনে বেরিয়ে তাঁরা মৃতদেহটিকে পুকুরে ভাসতে দেখেন এরপর পুলিশে খবর দেওয়া হয়।  পুলিশ এসে মৃতদেহটি ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকের দাবি এই মহিলা চুঁচুড়া কামারপাড়া অঞ্চলে ভাড়া থাকেন, জানা যায় তার এক মেয়ে আছে। তবে এব্যাপারে নিশ্চয়তা দিতে পারেননি কেউই। মৃতদেহ ময়না তদন্তে গেছে, তবে এখনও সনাক্ত করা যায়নি। পুলিশ তদন্তে নেমেছে।।