Skip to main content

চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী শোভাযাত্রা দেখেই, কলকাতার দুর্গা কার্নিভালের সূচনা করেছি: মুখ্যমন্ত্রী - Janobarta Digital

ছবি : অর্নব চক্রবর্তী
জনবার্তা, চন্দননগর: চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী দর্শনে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। আজ বেলায় চন্দননগরের নামজাদা পুজো মন্ডপ পালপাড়ায় প্রতিমা দর্শনে এলেন মুখ্যমন্ত্রী। পালপাড়া সার্বজনীন এবৎসর ৭৫তম বর্ষ উদযাপন করছে। সেইস্বরূপ এবছরের তাদের থিম ছিল আন্দামানের জাড়োয়া উপজাতিদের জীবন যাত্রাকে তুলে ধরা। কিন্তু তার মাঝের সাবেকিয়ানাও বহন করেছে চন্দননগর পালপাড়া সার্বজনীন। সেই পুজা মন্ডপকে চাক্ষুস করতে এলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন প্রথমে মন্ডপ ঘুরে দেখেন তিনি এবং মন্ডপে জগদ্ধাত্রী প্রতিমার সামনে অঞ্জলী দেন। 
দেখুন ভিডিও

পরে মঞ্চে উঠে সকল মানুষকে জগদ্ধাত্রী পুজার শুভেচ্ছা জানান। এদিনের মঞ্চ থেকে চন্দননগর স্পোর্টিং ক্লাব স্টেডিয়ামের সংস্কারের জন্য ২৫ লক্ষ্য টাকা ঘোষণা করেন এবং আগামী বছর থেকে বিশ্ব বাংলা শারদ সন্মানের ধাঁচে চন্দননগরেও দশটি নির্বাচিত বারোয়ারীকে বিশ্ববাংলা জগদ্ধাত্রী সন্মান দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। আরও বলেন, চন্দননগরের আলোকসজ্জা সরকারি ওয়েবসাইটে আপলোড করে মার্কেটিং করার নির্দেশ দেন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনকে। তিনি বলেন, চন্দননগরের ঐতিহ্যমন্ডিত জগদ্ধাত্রী পুজোর নিরঞ্জন শোভাযাত্রা দেখেই কিন্তু আমি কলকাতায় দুর্গা কার্নিভাল শুরু করেছি। 
ছবি: সূত্রের

মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে শহর জুড়ে ছিল কড়া নিরাপত্তা বলয়। সব মিলিয়ে বেশ জমজমাট চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো।।

Comments

ঝলকে ৫

প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে ;১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলা

  একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে  বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -

হেঁটেই বার্তা বই কিনুন বই পড়ুন

  একনজরে প্রতিবেদন: বই ও সুস্থ সংস্কৃতির জন্য ১৭তম হুগলি-চুঁচুড়া বইমেলা কমিটির উদ্যোগে এক রঙিন পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হলো ৭ ডিসেম্বর চুঁচুড়ার পিপুলপাতি থেকে চুঁচুড়া ময়দান পর্যন্ত। শহরের ১০০টিরও বেশি সাংস্কৃতিক সংগঠন, কবি, শিল্পীরা এই পদযাত্রায় অংশ নেন। ক্লাব ব্যাণ্ড, একাধিক ট্যাবলো, রং-বেরঙের পতাকায় সুসজ্জিত এই পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন যুগ্ম সম্পাদক গোপাল চাকী, সমকাল ও বিবৃতির সম্পাদক অরিত্র শীল, অভিক্রম পত্রিকার সম্পাদক অমিত, সংগীতশিল্পী রাজীব চক্রবর্তী, আবৃত্তিশিল্পী সবুজ পালের মতো বিশিষ্টরাও। প্রসঙ্গত ১৩ থেকে ২১ ডিসেম্বর চুঁচুড়া ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে এই বইমেলা। প্রতিবছর এই মেলাকে কেন্দ্র করে শহর চুঁচুড়া একটি সপ্তাহ আনন্দে মেতে ওঠে। মেলার সম্পাদক গোপাল চাকী বলেন -আজকাল বই পড়েনা বলে একটি কথা চালু আছে,কিন্তু আমাদের মেলায় ৫২ লক্ষ টাকার বই বিক্রি এটাই প্রমাণ করে যে মানুষ বই পড়ে এবং এখনও বই এর টানে মেলায় আসে। গোপাল চাকী আরও জানান, এ বছর হুগলি চুঁচুড়া বইমেলায় আরো বেশি বইপ্রেমী মানুষের অংশগ্রহণ করবেন বলেই তার বিশ্বাস।সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকার সম্পাদক অরিত্র শীল বলেন, এবছর হুগলি চুঁচুড়া বইমে...