Skip to main content

"উদ্বোধন তো হবেই কিন্তু রক্ষণাবেক্ষনের দ্বায়িত্ব আপনাদের" - গৌরিকান্ত মুখার্জী , 'পথের পাঁচালী' উদ্বোধনে বার্তা

রাজেশ মন্ডল, হুগলী: গতকাল সন্ধ্যায় হুগলী চুঁচুড়া পৌরসভার পরিকল্পনায় ও হুগলীর সাংসদ রত্না দে নাগের তহবিলে পথের পাঁচালীর আরও এক মাইলস্টোন উদ্বোধন হলো। গতকাল সন্ধ্যায় চুঁচুড়া তোলাফটক মোড় সংলগ্ন বাস স্ট্যান্ডে পথচলতি মানুষের সুবিধার্থে এক পরিশুদ্ধ পানীয় জলের স্টেশন উদ্বোধন হলো। এই ওয়াটার স্টেশনে পথচলতি সাধারণ মানুষ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পরিশুদ্ধ পানীয় জল গ্রহণ করতে পারবে। 

সঙ্গে সঙ্গে থাকছে ঠান্ডা পানীয়র ব্যবস্থাও। এদিনের এই স্টেশনের উদ্বোধন করেন স্থানীয় বিধায়ক অসিত মজুমদার। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, চুঁচুড়া পুরসভার পুরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জী, কাউন্সিলর শ্রাবণী দাস, সৌমিত্র মালাকার, প্রাক্তন জেলা জর্জ অনন্ত ব্যানার্জী সহ বিশিষ্ঠ ব্যক্তিরা। এপ্রসঙ্গে গৌরিকান্ত বাবু বলেন, এই ধরনের উদ্যোগে শুধু তোলাফটক নয় শহরের ব্যস্ততম যে মোড় গুলো রয়েছে সেগুলোতে প্রথমে এই ওয়াটার স্টেশন করা হবে। পরে অন্যান্য জায়গা চিহ্নিত করে সেখানে বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হবে। আর এই উদ্যোগ মূলত স্কুল, কলেজ ছাত্রছাত্রীদের ও পথ চলতি সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে করা।।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।