Skip to main content

শ্যামার আরাধনায় মেতেছে সকল সকল মানুষ, চুঁচুড়া বুনোকালী মাতার মন্দিরে ভক্তের ঢল - Janobarta Digital


রাজেশ মন্ডল, হুগলী: জেলা সদর চুঁচুড়ার অন্যতম প্রসিদ্ধ ও প্রাচীন কালী মন্দির গুলির মধ্যে অন্যতম 'বুনোকালী মাতার' মন্দির। মন্দির কমিটির কথায় আনুমানিক প্রায় ২০০ বছরের প্রচীন এই মন্দির। কথিত আছে এই ২০০ বছর আগে এই মন্দির স্থানীয় অঞ্চল অর্থাৎ চুঁচুড়া জেলেপাড়া অঞ্চল জঙ্গল ছিল। সেই জঙ্গলের মধ্যের এক পুকুর থেকে উঠে এজ ভক্তকে দেখা দেন এবং প্রতিষ্ঠা করে নিয়মিত পুজো করার স্বপ্নাদেশ দেন এরপর থেকে এই মন্দিরে পূজিত হন দেবী।

 বর্তমানে মন্দিরের উত্তর দিকে ওই পুকুর বিরাজমান। এবং তারপর থেকেই নিয়মিত পুজোর শুরু এবং বছরের এই একটা দিন অর্থাৎ কালী পুজোর রাতে মা এর বাৎসরিক পুজো সমাপন হয়। এলাকার পাশাপাশি পার্শবর্তী শহর গুলি থেকেও ভক্তরা এসে ভিড় জমান। কালী পুজোর একদিন পর মন্দির কমিটির উদ্যোগে অন্নকূট দেওয়া হয়। প্রায় আট -নয় হাজার মানুষ অন্নকূট হিসাবে ভোগ খান।।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।