Skip to main content

Posts

বনধ এর সমর্থনে SUCI(C)র চুঁচুড়া শহরে মিছিল, ধর্মঘট সর্বাত্মকভাবে সফল দাবী নেতৃত্বের

  একনজরে প্রতিবেদন: আজকের দশটি কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নের ডাকে সারা ভারত ধর্মঘটের সমর্থনে এসইউসিআই (কমিউনিস্ট) দলের চুঁচুড়া লোকাল কমিটির পক্ষ থেকে ঘড়ির মোর সহ চুঁচুড়া শহর জুড়ে মিছিল হল। মিছিল টি চুঁচুড়া স্টেশন থেকে শুরু করে খাদিনা মোড়, তোলা ফটক খুড়ুয়া বাজার মোড় হয়ে পুলিশ লাইন পার হয়ে ঘড়ির মোর, বাস স্ট্যান্ড সহ শহরের বিভিন্ন জায়গায় পরিক্রমা করে গোরস্থান এ শেষ হয়। এই মিছিলে দাবি ওঠে- ১. রেল, ব্যাংক,বীমা, খনি, বিএসএনএল সহ সরকারি সম্পত্তি সরকারিকরণ করা চলবে না। ২. কৃষক স্বার্থবিরোধী কৃষি আইন বাতিল করতে হব ৩.শ্রমিক স্বার্থবিরোধী শ্রম আইন বাতিল করতে হবে। ৪.অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রদ ও নিত্যপ্রয়ােজনীয় দ্রব্যের সামগ্রিক রাষ্ট্রীয় বাণিজ্য চালু, ক্রমবর্ধমাননারী নির্যাতন বন্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ৫.সমস্ত দুঃস্থ পরিবারদের মাসিক ৭৫০০ টাকা ভাতা চালু করতে হবে। ৬.প্রত্যেক গরীব মানুষদের জন্য প্রতি মাসে বিনামূল্যে মাথাপিছু ১০ কেজি রেশন দিতে হবে। ৭.MGNREGA প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামে ২০০ দিনের কাজ সুনিশ্চিত করতে হবে।  ৮.অগণতান্ত্রিক এন আর সি-সিএ এ বাতিল করতে হবে। ৮. বিদ্যুৎ আইন (সং

বাঙালির গর্ব- আমাদের একজন সৌমিত্র আছে

একনজরে প্রতিবেদন: আজ দুপুরে অজানার পথে পাড়ি দিলেন বাঙালির গর্ব সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। বাংলার সিনেমার নক্ষত্র পতন। বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। টানা ৪০ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন কলকাতার একটি হাসপাতালে। ১৯৫৯ সালে সত্যজিৎ রায়ের হাত ধরে বাংলা সিনেমার জগতে পথ চলা শুরু। তারপর বাঙালির হৃদয়ে চিরস্হায়ী জায়গা করে নিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। চারুলতা, অভিযান, অরন্যের দিনরাত্রি, ঝিন্দের বন্দি র মত একের পর এক অসামান্য ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শককে। সিনেমার পাশাপাশি নাটক, আবৃত্তি তে স্বচ্ছন্দ ছিলেন।২০০৪ সালে পেয়েছেন পদ্মভূষণ পেয়েছেন,২০০৬ জাতীয় চলচিত্র পুরস্কার আর ২০১২ তে পেয়েছেন দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার।২০১৮ সালে ফরাসী সরকারের সর্বোচ্চ সম্মান লিজিয়ন অফ ওনার পান সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়।২০১৯ এ শেষ মুক্তি প্রাপ্ত ছবি সাঁঝবাতি। তাঁর মৃত্যু বাংলার সিনেমার পাশাপাশি বাঙালির এক অপূরণীয় ক্ষতি।

বিহারে এন ডি এ জোট, উজ্জল তেজস্বী,ভালো ফল বামেদের

একনজরে প্রতিবেদন: শুরুটা ভালোই হয়েছিলো কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। মহাজোট সামান্য পিছিয়ে শেষ করলো এবারের ইনিংস। আর জে ডি ভালো ফল করলেও ভরাডুবি শতাব্দী প্রাচীন দল কংগ্রেসের। তবে বিহার নির্বাচনে এবারের উজ্জল মুখ তেজস্বী যাদব। একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসাবে উঠে এসেছে আর জে ডি। সাথে সাথে উল্লেখ্য ফল বামেদের।বাম দল গুলোর মধ্যে সিপিআই এম এল দারুণ প্রভাব বিস্তার করেছে জনমানসে। এই ফল সারা দেশে বামেদের নতুন করে আশার আলো দেখাচ্ছে।সিপিআই এম এল নেতা সজল অধিকারী বলেন ফ্যাসিস্ট মোদী সরকারের বিরুদ্ধে জোর ধাক্কা বিহার, বিহারের লড়াই টা হয়েছে উন্নয়নের লক্ষ্যে, মোদী বিরোধী এত গুলি আসন দেখার এই ছবিটা পরিষ্কার যে মানুষ মোদীর বিরুদ্ধে জাগছে,সিপিআই এম এল এর ভালো ফল আগামী দিনে বাংলায় মাটি শক্ত করবে বলেই তিনি মনে করেন। অন্যদিকে বিজেপি ফল ভালো হতেই বাংলায় উচ্ছাস দেখা গেছে কর্মীদের। হুগলী জেলার বিজেপির নেতা সপ্তর্ষি ব্যানার্জী বলেন- বাংলা মোদী ম্যাজিক দেখার জন্য মুখিয়ে আছে, তিনি আরো জানান এক্সিট পোল বললেও আমরা নিশ্চিত ছিলাম বিজেপি ক্ষমতা দখল করবেই, সারা দেশে যে উন্নয়ন চলছে তা বিহারেও হবে। আগামী বছরেই বাংলার ভোট

জনস্বার্থ'র মাতৃ সন্মান

  একনজরে প্রতিবেদন: মাঠের ধারে দীর্ঘদিন ধরে নিজের চেষ্টায় ব্যবসা করে যাওয়া মহিলাদের শীতবস্ত্র তুলে দিয়ে সম্মান জানালো জনস্বার্থ। এই ধরণের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ কে সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকার ব্যবসায়ীবৃন্দ। লকডাউনের সময় থেকেই একাধিক সমাজ কল্যাণমূলক কাজ করে চলেছে জনস্বার্থ। আজ সকালে চুঁচুড়ার প্রান্তিক শ্রেণীর কয়েকজন মহিলার হাতে মশারী ও গায়ের চাদর তুলে দেওয়া হয়। জনস্বার্থর পক্ষ থেকে সম্পাদক সন্দীপ রুদ্র জানান- সত্যি কথা বলতে অনেক মানুষ কষ্টে আছে, তাই সারা বছর মানুষের পাশে থাকতে চাই, আমার বন্ধুরা আছে বলেই কাজ করতে পারি, আগামী দিনে আরো বেশি মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবো।

পুজোর মুখে মানুষের পাশে "হুজুগে Friends"

  একনজরে প্রতিবেদন: আজ "হুজুগে Friends" এর সদস‍্য সদস‍্যাদের চেষ্টায় চন্দননগর রেললাইন ধারের ১০০ জন মানুষকে নতুন জামা, মাস্ক, স‍্যানিটারী ন‍্যাপকিন, স‍্যানিটাইজার তুলে দেওয়া হয়।ওদের মুখে  হাসি  ফোটানোর জন‍্য হুজুগে ফ্রেন্ডস সংগঠন টি আগেও এরকম উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। এবারে অনেক বেশি মানুষ কে এক ছাদের তলায় আনতে পেরেছে তারা। সংগঠন এর এক সদস্যর কথায় জানা গেল পকেটের পয়সা বাঁচিয়ে কলেজ পড়ুয়া রা এই উদ্যোগ নিয়েছে, আগামী দিনে আবারও এই ধরনের কাজ করা হবে বলে জানায় সদস্যরা।।

সারা বাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন এর শান্তিপূর্ণ ধর্না কর্মসূচি

   একনজরে প্রতিবেদন :সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির ডাকে পশ্চিমবঙ্গের প্রত্যেকটি জেলায় জেলা শাসক অফিসে বেশ কিছু দাবিকে সামনে রেখে 23 টি জেলা তেই  অনির্দিষ্ট কালের ধর্না কর্মসূচি সংঘটিত হচ্ছে । সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বিক্ষোভ  কর্মসূচি পালিত হয় ।              সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটি মিডিয়া সেল এর পক্ষ থেকে মিডিয়া পার্সন তথা SBGSKS হুগলি জেলার কমিটির সদস্য লক্ষ্মীকান্ত দত্ত বলেন, লোকসভা নির্বাচনের পূর্ববর্তী সময়ে মা মাটি মানুষের নেত্রী মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন জনসভায় SAVRP দের কে সিস্টেমের মধ্যে আনার কথা ঘোষণা করেছিলেন। দীর্ঘ কয়েক মাস অতিক্রান্ত হলেও এখনো পর্যন্ত কোনো সিস্টেমের মধ্যে সোশ্যাল অডিট ভিলেজ রিসোর্স পারসন দেরকে আনা হয়নি ।                 বর্তমানে সোশ্যাল অডিট ভি আর পি র অবস্থা খুবই করুন , 2015-16 অর্থ বর্ষে , পরীক্ষা পদ্ধতি মেনে নিয়োগ করা হয়েছিল সামাজিক নিরীক্ষা কাজ করার জন্য । মূলত এম জি এন আর ই জি এ , বাংলা আবাস যোজনা , জাতীয় সামাজিক সহায়তা প্রকল্প ,  র উপর । বছরে দুবার কাজ

কৃষি বিলের প্রতিবাদে অবস্থান বিক্ষোভ তৃণমূল কংগ্রেসের

নিজস্ব প্রতিনিধি: কেন্দ্রের জনবিরোধী কৃষি নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান বিক্ষোভ তৃণমূল কংগ্রেসের। আজ মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিনে শহর চুঁচুড়া র বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদ সভা চলে। সারাদিন ব্যাপী এই সভা থেকে কেন্দ্রের জনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে সুর চড়ান তৃণমূল নেতা কর্মীরা। এ প্রসঙ্গে বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, কৃষি বিল দেশের কৃষকদের ওপর এক আক্রমণ।  সর্বাত্মক প্রতিবাদ না হলে আগামী দিন ভয়ঙ্কর হতে চলেছে। তৃণমূল নেত্রী শ্রাবণী দাস বলেন- এই সরকার একের পর এক জনবিরোধী নীতির প্রয়োগ করে চলেছে, আমরা চুপ করে থাকতে পারি না। তাই প্রতিবাদ কর্মসূচি। বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রতিক উত্তরপ্রদেশের ধর্ষণ নিয়ে যোগী সরকার কে কটাক্ষ করতেও শোনা যায়।

বলাগড়ে এস ইউ সি আই এর প্রতিবাদ সভা

  সংবাদদাতা: আজ SUCI(C) পার্টি র বলাগড় ব্লক কমিটির পক্ষ থেকে রেল সহ দেশীয় সম্পত্তি গুলি বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে, সর্বনাশা কৃষি বিল বাতিলের দাবিতে, সার বীজ কীটনাশক এর দামের ক্ষেত্রে সরকারি ভর্তুকির  দাবিতে, জাতীয় শিক্ষানীতি-২০২০ বাতিলের দাবিতে,নারী নির্যাতন রোধে প্রশাসন কে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে , বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার দাবি সহ দশ দফা দাবিতে হুগলী জেলার বলাগড় ব্লকে ডেপুটেশন দেওয়া হয় ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়। এই দাবি তে এলাকায় মিছিল করা হয়।  ব্লক কমিটির পক্ষ থেকে কমরেড শঙ্কর দাস, কমরেড শুকদেব বিশ্বাস , কমরেড চন্দন শিকারী বক্তব্য রাখেন। তাঁরা সরকারের এই জনবিরোধী নীতি গুলির বিরুদ্ধে সারাদেশে আন্দোলন চলার পাশাপাশি ব্লক সহ  জেলার সর্বত্র এই আন্দোলনকে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান।একই সঙ্গে রাজ্য সরকারের জনবিরোধী নীতি র বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলার কথা বলেন।মদ নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই আন্দোলনে পথে নামতে আবেদন করেন।