Skip to main content

বাঙালির গর্ব- আমাদের একজন সৌমিত্র আছে

একনজরে প্রতিবেদন: আজ দুপুরে অজানার পথে পাড়ি দিলেন বাঙালির গর্ব সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। বাংলার সিনেমার নক্ষত্র পতন। বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। টানা ৪০ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন কলকাতার একটি হাসপাতালে।



১৯৫৯ সালে সত্যজিৎ রায়ের হাত ধরে বাংলা সিনেমার জগতে পথ চলা শুরু। তারপর বাঙালির হৃদয়ে চিরস্হায়ী জায়গা করে নিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। চারুলতা, অভিযান, অরন্যের দিনরাত্রি, ঝিন্দের বন্দি র মত একের পর এক অসামান্য ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শককে। সিনেমার পাশাপাশি নাটক, আবৃত্তি তে স্বচ্ছন্দ ছিলেন।২০০৪ সালে পেয়েছেন পদ্মভূষণ পেয়েছেন,২০০৬ জাতীয় চলচিত্র পুরস্কার আর ২০১২ তে পেয়েছেন দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার।২০১৮ সালে ফরাসী সরকারের সর্বোচ্চ সম্মান লিজিয়ন অফ ওনার পান সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়।২০১৯ এ শেষ মুক্তি প্রাপ্ত ছবি সাঁঝবাতি।



তাঁর মৃত্যু বাংলার সিনেমার পাশাপাশি বাঙালির এক অপূরণীয় ক্ষতি।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।