Skip to main content

Posts

পুজোর মুখে মানুষের পাশে "হুজুগে Friends"

  একনজরে প্রতিবেদন: আজ "হুজুগে Friends" এর সদস‍্য সদস‍্যাদের চেষ্টায় চন্দননগর রেললাইন ধারের ১০০ জন মানুষকে নতুন জামা, মাস্ক, স‍্যানিটারী ন‍্যাপকিন, স‍্যানিটাইজার তুলে দেওয়া হয়।ওদের মুখে  হাসি  ফোটানোর জন‍্য হুজুগে ফ্রেন্ডস সংগঠন টি আগেও এরকম উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। এবারে অনেক বেশি মানুষ কে এক ছাদের তলায় আনতে পেরেছে তারা। সংগঠন এর এক সদস্যর কথায় জানা গেল পকেটের পয়সা বাঁচিয়ে কলেজ পড়ুয়া রা এই উদ্যোগ নিয়েছে, আগামী দিনে আবারও এই ধরনের কাজ করা হবে বলে জানায় সদস্যরা।।

সারা বাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন এর শান্তিপূর্ণ ধর্না কর্মসূচি

   একনজরে প্রতিবেদন :সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির ডাকে পশ্চিমবঙ্গের প্রত্যেকটি জেলায় জেলা শাসক অফিসে বেশ কিছু দাবিকে সামনে রেখে 23 টি জেলা তেই  অনির্দিষ্ট কালের ধর্না কর্মসূচি সংঘটিত হচ্ছে । সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বিক্ষোভ  কর্মসূচি পালিত হয় ।              সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটি মিডিয়া সেল এর পক্ষ থেকে মিডিয়া পার্সন তথা SBGSKS হুগলি জেলার কমিটির সদস্য লক্ষ্মীকান্ত দত্ত বলেন, লোকসভা নির্বাচনের পূর্ববর্তী সময়ে মা মাটি মানুষের নেত্রী মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন জনসভায় SAVRP দের কে সিস্টেমের মধ্যে আনার কথা ঘোষণা করেছিলেন। দীর্ঘ কয়েক মাস অতিক্রান্ত হলেও এখনো পর্যন্ত কোনো সিস্টেমের মধ্যে সোশ্যাল অডিট ভিলেজ রিসোর্স পারসন দেরকে আনা হয়নি ।                 বর্তমানে সোশ্যাল অডিট ভি আর পি র অবস্থা খুবই করুন , 2015-16 অর্থ বর্ষে , পরীক্ষা পদ্ধতি মেনে নিয়োগ করা হয়েছিল সামাজিক নিরীক্ষা কাজ করার জন্য । মূলত এম জি এন আর ই জি এ , বাংলা আবাস যোজনা , জাতীয় সামাজিক সহায়তা প্রকল্প ,  র উপর । বছরে দুবার কাজ

কৃষি বিলের প্রতিবাদে অবস্থান বিক্ষোভ তৃণমূল কংগ্রেসের

নিজস্ব প্রতিনিধি: কেন্দ্রের জনবিরোধী কৃষি নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান বিক্ষোভ তৃণমূল কংগ্রেসের। আজ মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিনে শহর চুঁচুড়া র বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদ সভা চলে। সারাদিন ব্যাপী এই সভা থেকে কেন্দ্রের জনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে সুর চড়ান তৃণমূল নেতা কর্মীরা। এ প্রসঙ্গে বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, কৃষি বিল দেশের কৃষকদের ওপর এক আক্রমণ।  সর্বাত্মক প্রতিবাদ না হলে আগামী দিন ভয়ঙ্কর হতে চলেছে। তৃণমূল নেত্রী শ্রাবণী দাস বলেন- এই সরকার একের পর এক জনবিরোধী নীতির প্রয়োগ করে চলেছে, আমরা চুপ করে থাকতে পারি না। তাই প্রতিবাদ কর্মসূচি। বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রতিক উত্তরপ্রদেশের ধর্ষণ নিয়ে যোগী সরকার কে কটাক্ষ করতেও শোনা যায়।

বলাগড়ে এস ইউ সি আই এর প্রতিবাদ সভা

  সংবাদদাতা: আজ SUCI(C) পার্টি র বলাগড় ব্লক কমিটির পক্ষ থেকে রেল সহ দেশীয় সম্পত্তি গুলি বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে, সর্বনাশা কৃষি বিল বাতিলের দাবিতে, সার বীজ কীটনাশক এর দামের ক্ষেত্রে সরকারি ভর্তুকির  দাবিতে, জাতীয় শিক্ষানীতি-২০২০ বাতিলের দাবিতে,নারী নির্যাতন রোধে প্রশাসন কে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে , বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার দাবি সহ দশ দফা দাবিতে হুগলী জেলার বলাগড় ব্লকে ডেপুটেশন দেওয়া হয় ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়। এই দাবি তে এলাকায় মিছিল করা হয়।  ব্লক কমিটির পক্ষ থেকে কমরেড শঙ্কর দাস, কমরেড শুকদেব বিশ্বাস , কমরেড চন্দন শিকারী বক্তব্য রাখেন। তাঁরা সরকারের এই জনবিরোধী নীতি গুলির বিরুদ্ধে সারাদেশে আন্দোলন চলার পাশাপাশি ব্লক সহ  জেলার সর্বত্র এই আন্দোলনকে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান।একই সঙ্গে রাজ্য সরকারের জনবিরোধী নীতি র বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলার কথা বলেন।মদ নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই আন্দোলনে পথে নামতে আবেদন করেন।

মুখ্যমন্ত্রীর ট্যুইটে খুশির জোয়ার শিল্পী মহলে

একনজরে প্রতিবেদন: কিছুদিন আগে মুখ্যমন্ত্রীর কথায় হতাশ হয়ে পরে বাংলার শিল্পী মহল। কভিড পরিস্থিতি মাথায় রেখে অনুরোধ করেন অনুষ্ঠান যেন না করা হয়। এই কথায় বাংলার শিল্পী মহল ক্ষোভ উগরে দেন। আমরাও তুলে ধরেছিলাম সেই ক্ষোভের কথা। গতকাল রাতে মুখ্যমন্ত্রীর ট্যুইটে পরিষ্কার হয় শিল্পীরা মঞ্চে থাকবেন, তবে অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে। তিনি জানান ১ অক্টোবর থেকে শর্ত মেনে যাত্রা, নাটক, মুক্তমঞ্চ, সিনেমা, গান, নাচ ও ম্যাজিক শো চলতে পারে।    কোভিড পরিস্থিতিতে লকডাউন পর্ব থেকে বন্ধ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। তার জেরে আর্থিক সংকটে বহু শিল্পী। অনেক শিল্পীর জীবন-জীবিকা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলির উপরে নির্ভর করে। তাদের আবেদনে সাড়া দিয়ে যাত্রা,নাটক-সহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ছাড়পত্র দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ট্যুইট করে তিনি জানান, ''স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে হবে। ১ অক্টোবর থেকে যাত্রা, নাটক, মুক্তমঞ্চ, সিনেমা, নৃত্য-গানের অনুষ্ঠান ও ম্যাজিক শোর অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। তবে ৫০ জন বা তার কম দর্শক থাকতে হবে। মানতে হবে শারীরিক দূরত্ব। মাস্ক ও অন্যান্য বিধি মানাও বাধ্যতামূলক।''  দেশের অর্থনীতিকে সচল

পুজোয় মঞ্চে ওঠা হচ্ছে না শিল্পীদের, মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে মাথায় হাত শিল্পীদের

একনজরে প্রতিবেদন : পুজো উদ্যোক্তাদের সাথে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করোনা পরিস্থিতি মাথায় রেখে অনুরোধ করেন এ বছর কোনো অনুষ্ঠান যেন না করা হয়। এই কথা শোনার পর বাংলার শিল্পী মহল ক্ষোভ উগরে দেন। বাউল শিল্পী রাজু দাস বাউল বলেন, খুবই কষ্টকর প্রায় 7 মাস আমাদের কোনো অনুষ্ঠান নেই ভেবেছিলাম পুজোতে অনুষ্ঠান করে ঠিক হয়ে যাবে,সেটাও বন্ধ করে দিলো সরকার,আমার অনুরোধ শিল্পীদের অনুষ্ঠান করতে দেওয়া হোক,কিছু নিয়ম করে,,অনেক কিছুই নিয়ম করা যায়,,আমি চাই শিল্পীদের নিয়ে একটু ভাবুন,এটাই আমার অনুরোধ সরকারের কাছে। যাত্রা শিল্পী সঞ্জিত চ্যাটার্জ্জি বলেন - কোনো রঙ গায়ে না লাগিয়ে বলছি, সাত মাস আমরা কাজ পাচ্ছি না। আমরা কেউ বাজার বিক্রি করছি, কেউ মাস্ক বিক্রি করছি। অনুষ্ঠান হলে দু পায়সা রোজগার হতো, সেটা বন্ধ। বাসে তো মানুষ উঠছে, তাহলে শিল্পীরা মঞ্চে উঠলেই দোষ! বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা কৌশিক গোস্বামী বলেন- এই সময় টা অতিমারীর সময়। কিন্তু পুজো কে কেন্দ্র করে অনেক শিল্পী রোজগার করেন, রুটি রুজি নির্ভর করে এই সময়টার ওপর। ভীষণ খারাপ লাগছে তাদের জন্য। তিনি বলেন আমি চেষ্টা করবো তাদের পাশে থ

কৃষি বিল বাতিলের দাবিতে অবরোধ

একনজরে প্রতিবেদন: পোলবা দাদপুর এর আলিনগর এ কৃষিজীবী মহিলাদের অংশগ্রহণে দীর্ঘক্ষণ অবরোধ চলে। সারা ভারত কৃষি ও গ্রামীণ মজুর সমিতি, ঋণমুক্তি কমিটি, আদিবাসী অধিকার ও বিকাশ মঞ্চ, কিষান মহাসভা ইত্যাদি সিপিআই এমএল (লিবারেশন) প্রভাবিত সংগঠনের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে। দাবি ওঠে কৃষি বিল বাতিলের, ঋণমুক্তি র, মজুতদারি নয়া আইনের বিরুদ্ধে। চুক্তি চাষের বিরুদ্ধে, আদিবাসীদের জীবন জীবিকার অধিকার সুনিশ্চিত করার, মহাজনি মাইক্রো ফাইন্যান্স কোম্পানি গুলির জুলুমবাজি র বিরুদ্ধে।  অবরোধ শুরু ১১ টা নাগাদ। পৌনে একটা নাগাদ পুলিশের অনুরোধ এ অবরোধ ওঠে।  অবরুদ্ধ হয় চুঁচুড়া-তারকেশ্বর ও চুঁচুড়া- হরিপাল ১৭ ও ১৮ নম্বর বাস রুট। আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে সিপি আই এম এল নেতা সজল অধিকারী বলেন, কেন্দ্র সরকারের জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদ রাস্তায় নেমে আমরা করবই। সাধারণ মানুষকে বিপদের মুখে আমরা ফেলে দিতে পারি না।।

পুজোয় 'আমার বইপাড়া'

 পুজোয় 'আমার বইপাড়া' একনজরে প্রতিবেদন: আবার বিপদ কাটিয়ে বইপাড়া স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে।সেই গান,'আমরা করব জয়'।সবাই ছিলেন এই পূর্ব এশিয়ার অন্যতম বইয়ের ঠেক।বই কারিগররা এখানে আজও বাংলা বইয়ের ইতিহাস সাজিয়ে যাচ্ছেন।কোভিড-১৯ বা প্রাকৃতিক ঝড় আমফনের আকস্মিক ধাক্কা সামলে উঠতেতো হবেই।কারণ,আমরা যে বইপাড়ার মানুষ।আর আমাদের সারাবছর যাঁরা বইয়ের জোগান দিয়ে এসেছে সেই সব বই কারিগরদের,সেই সহযোদ্ধাদের সঙ্গে সংবাদ একনজরেও। 'আমার বইপাড়া' সংকলন টির বিক্রিত অর্থ আমাদের দুটি সংগঠন 'চৌরঙ্গী পত্রিকার ত্রাণ তহবিল' ও 'লিটিল ম্যাগাজিন সমন্বয় কমিটির তহবিলে আমরা তুলে দেব। সঙ্গে থাকুন-প্রকাশ হবার পর বইটি মূল্যের বিনিময়ে সংগ্রহ করুন।আপনার দেওয়া মূল্য কোন কারিগরের মুখে হাসি ফোটাবে। বইটি সম্পাদনা করেছেন ধীমান ব্রহ্মচারী। চারুপাঠ প্রকাশনী থেকে বইটির প্রকাশ পাবে আগামী অক্টোবর এ। প্রচ্ছদ করেছেন অয়ন চৌধুরী।