Skip to main content

পুজোয় মঞ্চে ওঠা হচ্ছে না শিল্পীদের, মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে মাথায় হাত শিল্পীদের

একনজরে প্রতিবেদন: পুজো উদ্যোক্তাদের সাথে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করোনা পরিস্থিতি মাথায় রেখে অনুরোধ করেন এ বছর কোনো অনুষ্ঠান যেন না করা হয়। এই কথা শোনার পর বাংলার শিল্পী মহল ক্ষোভ উগরে দেন।

বাউল শিল্পী রাজু দাস বাউল বলেন, খুবই কষ্টকর প্রায় 7 মাস আমাদের কোনো অনুষ্ঠান নেই ভেবেছিলাম পুজোতে অনুষ্ঠান করে ঠিক হয়ে যাবে,সেটাও বন্ধ করে দিলো সরকার,আমার অনুরোধ শিল্পীদের অনুষ্ঠান করতে দেওয়া হোক,কিছু নিয়ম করে,,অনেক কিছুই নিয়ম করা যায়,,আমি চাই শিল্পীদের নিয়ে একটু ভাবুন,এটাই আমার অনুরোধ সরকারের কাছে।

যাত্রা শিল্পী সঞ্জিত চ্যাটার্জ্জি বলেন - কোনো রঙ গায়ে না লাগিয়ে বলছি, সাত মাস আমরা কাজ পাচ্ছি না। আমরা কেউ বাজার বিক্রি করছি, কেউ মাস্ক বিক্রি করছি। অনুষ্ঠান হলে দু পায়সা রোজগার হতো, সেটা বন্ধ। বাসে তো মানুষ উঠছে, তাহলে শিল্পীরা মঞ্চে উঠলেই দোষ!

বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা কৌশিক গোস্বামী বলেন- এই সময় টা অতিমারীর সময়। কিন্তু পুজো কে কেন্দ্র করে অনেক শিল্পী রোজগার করেন, রুটি রুজি নির্ভর করে এই সময়টার ওপর। ভীষণ খারাপ লাগছে তাদের জন্য। তিনি বলেন আমি চেষ্টা করবো তাদের পাশে থাকার।।

Comments

ঝলকে ৫

প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে ;১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলা

  একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে  বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -

হেঁটেই বার্তা বই কিনুন বই পড়ুন

  একনজরে প্রতিবেদন: বই ও সুস্থ সংস্কৃতির জন্য ১৭তম হুগলি-চুঁচুড়া বইমেলা কমিটির উদ্যোগে এক রঙিন পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হলো ৭ ডিসেম্বর চুঁচুড়ার পিপুলপাতি থেকে চুঁচুড়া ময়দান পর্যন্ত। শহরের ১০০টিরও বেশি সাংস্কৃতিক সংগঠন, কবি, শিল্পীরা এই পদযাত্রায় অংশ নেন। ক্লাব ব্যাণ্ড, একাধিক ট্যাবলো, রং-বেরঙের পতাকায় সুসজ্জিত এই পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন যুগ্ম সম্পাদক গোপাল চাকী, সমকাল ও বিবৃতির সম্পাদক অরিত্র শীল, অভিক্রম পত্রিকার সম্পাদক অমিত, সংগীতশিল্পী রাজীব চক্রবর্তী, আবৃত্তিশিল্পী সবুজ পালের মতো বিশিষ্টরাও। প্রসঙ্গত ১৩ থেকে ২১ ডিসেম্বর চুঁচুড়া ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে এই বইমেলা। প্রতিবছর এই মেলাকে কেন্দ্র করে শহর চুঁচুড়া একটি সপ্তাহ আনন্দে মেতে ওঠে। মেলার সম্পাদক গোপাল চাকী বলেন -আজকাল বই পড়েনা বলে একটি কথা চালু আছে,কিন্তু আমাদের মেলায় ৫২ লক্ষ টাকার বই বিক্রি এটাই প্রমাণ করে যে মানুষ বই পড়ে এবং এখনও বই এর টানে মেলায় আসে। গোপাল চাকী আরও জানান, এ বছর হুগলি চুঁচুড়া বইমেলায় আরো বেশি বইপ্রেমী মানুষের অংশগ্রহণ করবেন বলেই তার বিশ্বাস।সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকার সম্পাদক অরিত্র শীল বলেন, এবছর হুগলি চুঁচুড়া বইমে...