Skip to main content

কৃষি বিল বাতিলের দাবিতে অবরোধ


একনজরে প্রতিবেদন: পোলবা দাদপুর এর আলিনগর এ কৃষিজীবী মহিলাদের অংশগ্রহণে দীর্ঘক্ষণ অবরোধ চলে। সারা ভারত কৃষি ও গ্রামীণ মজুর সমিতি, ঋণমুক্তি কমিটি, আদিবাসী অধিকার ও বিকাশ মঞ্চ, কিষান মহাসভা ইত্যাদি সিপিআই এমএল (লিবারেশন) প্রভাবিত সংগঠনের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে। দাবি ওঠে কৃষি বিল বাতিলের, ঋণমুক্তি র, মজুতদারি নয়া আইনের বিরুদ্ধে। চুক্তি চাষের বিরুদ্ধে, আদিবাসীদের জীবন জীবিকার অধিকার সুনিশ্চিত করার, মহাজনি মাইক্রো ফাইন্যান্স কোম্পানি গুলির জুলুমবাজি র বিরুদ্ধে। 




অবরোধ শুরু ১১ টা নাগাদ। পৌনে একটা নাগাদ পুলিশের অনুরোধ এ অবরোধ ওঠে। 

অবরুদ্ধ হয় চুঁচুড়া-তারকেশ্বর ও চুঁচুড়া- হরিপাল ১৭ ও ১৮ নম্বর বাস রুট। আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে সিপি আই এম এল নেতা সজল অধিকারী বলেন, কেন্দ্র সরকারের জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদ রাস্তায় নেমে আমরা করবই। সাধারণ মানুষকে বিপদের মুখে আমরা ফেলে দিতে পারি না।।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।