চুঁচুড়ায় পদযাত্রা সজল অধিকারীর জনবার্তা প্রতিবেদন: চুঁচুড়া বাসস্ট্যান্ড থেকে আজ কয়েকশো কর্মী সমর্থক নিয়ে ব্যান্ডেল চার্চ পর্যন্ত জনসংযোগ এর উদ্যেশ্যে পদযাত্রা করলেন হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএমএল প্রার্থী সজল অধিকারী। সারা রাস্তা জুড়ে সজল বাবু পথচলতি মানুষের সাথে কথা বলে সমস্যা বুঝে নিতে চেষ্টা করেন। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির উত্থানকে রুখে দিতে ও বেকার যুবক যুবতীদের চাকরি সুনিশ্চিত করার ডাক দিয়ে স্লোগানে মুখরিত হয় মিছিল। বন্ধ কারখানা খোলার দাবীতে বার বার স্লোগান দিতে থাকে সমর্থকরা।চার্চ এর কাছে মিছিল শেষ করে সজলবাবু বলেন ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লিবারেশন লড়াই করছে এবং স্বধীনতার পর এটা দ্বিতীয় আজাদীর লড়াই।
জনবার্তা ডিজিটাল : নাট্যকার কালিদাস হালদারের সাতটি মজার নাটক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ পেল 'সমাজ দর্পণ'। আজ সন্ধ্যায় স্থানীয় বইয়ের ঠেক 'বিদ্যার্থী ভবনে' আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু হল। বিদ্যার্থী ভবনের কর্ণধার পিনাকী বিশ্বাস, কবি অভিষেক মুখোপাধ্যায় ও লেখক এর উপস্থিতিতেই আজ মোড়ক উন্মোচন করা হলো। চারুপাঠ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বইটির ভূমিকা লিখেছেন বিশিষ্ট কবি ও প্রাবন্ধিক প্রশান্ত ভট্টাচার্য। সমাজ দর্পণ/চারুপাঠ প্রকাশনী/মূল্য- ২০০/- বই পাওয়া যাচ্ছে : চুঁচুড়া খাদিনামোড় বিদ্যার্থী ভবন। কলেজ স্ট্রীট, কলকাতা। এবং অনলাইন লিংক - https://www.boichoi.com/somaj_darpon
আদিবাসী সম্প্রদায়ের স্বার্থ সুরক্ষিত করতে ও ফ্যাসিস্ট শক্তিকে পরাস্ত করার ডাক দিয়ে প্রচার শুরু সিপিআইএমএল এর সজল অধিকারীর জনবার্তা প্রতিবেদন -হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে এবারের সিপিআইএমএল প্রার্থী সজল অধিকারী।সজল বাবু আজ প্রচার সারলেন পোলবা ব্লক এর বিভিন্ন গ্রাম এ।আদিবাসী সম্প্রদায়ের শালুক উৎসব এ আজ যোগদান করে সজল বাবু একনজরে হুগলি চুঁচুড়াকে বলেন দেশে নরেন্দ্র মোদী ফ্যাসিস্ট সরকার কায়েম করেছেন।পুঁজিবাদী সরকারের প্রতি তিনি ক্ষোভ উগরে দেন।রাজ্যে একের পর এক কল কারখানা বন্ধের জন্য বর্তমান সরকারকে দায়ী করেন তিনি। বৃহত্তর বাম ঐক্যর ব্যাপরে বাম নেতারা খুবই উদাসীন বলে তিনি মন্তব্য করেন। কংগ্রেসএর সাথে জোট করার ব্যাপারে বাম নেতারা বেশি উৎসাহী বলে তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন। সজল বাবু বলেন তার ভোট এ দাঁড়ানো ভারতবর্ষের দ্বিতীয় আজাদীর জন্য। আদিবাসী সম্প্রদায় সরকার দ্বারা উপকৃত নয় বলে সজল বাবু মন্তব্য করেন। তিনি এও বলেন ক্ষমতায় এলে আদিবাসী স্বার্থ সুরক্ষিত করবেন তিনি।
শালুক উৎসব এ মাতলো আদিবাসীরা জনবার্তা প্রতিবেদন: আদিবাসী সম্প্রদায়ের কাছে অন্যতম বড় উৎসব হল শালুক উৎসব। প্রতি বছর চৈত্র মাস জুড়ে এই উৎসব পালিত হয়। উৎসবকে কেন্দ্র করে চলে নাচ গান খাওয়া দাওয়া। পোলবা ব্লকের শনপাড়া গ্রাম এ আদিবাসীরা ধুমধামের সাথে পালন করল এই উৎসব। শালুক অর্থাৎ শাল গাছ কে পূজা করার রীতি। সেই সাথে তীর ধনুক ও খড় দিয়ে তৈরি আদিবাসী ভগবানের প্রতিমূর্তিতে পূজা করাই এই উৎসবের রীতি। মুরগির মাংস ও নানা পদ সহকারে উৎসব আরও রঙ্গীন হয়ে ওঠে।শালুক উৎসব এর অন্যতম আহ্বায়ক পগন বলেন এটা আমাদের বড় পরব। আমরা আদিবাসীরা গাছের কাছে নিজেদের নিবেদন করি। গাছ ই আসল শক্তি।।
জনবার্তা ডিজিটাল: চুঁচুড়া'র নৃত্য শিক্ষা কেন্দ্র "নৃত্যন" এর উদ্যোগে আজ সকালে এক প্রভাতফেরীর মধ্যে দিয়ে বসন্ত উৎসব পালিত হলো। ফেরীতে অংশগ্রহণ করেন উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষারত ক্ষুদে ছাত্রীরা, উপস্থিত ছিলেন অভিভাবকরাও। শহরের রাস্তায় আবির খেলা ও নৃত্য পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে বসন্তকে স্বাগত জানালো "নৃত্যন"। "নৃত্যনের" শিক্ষিকা পূজা চক্রবর্তী এপ্রসঙ্গে এক ছোট সাক্ষাৎকরে বলেন...
রাজেশ মন্ডল, হুগলী: সকালে চুঁচুড়ার এম জি রোড যুব সংঘের উদ্যোগে এক বসন্ত উৎসব পালন হয়, এলাকার পাশাপাশি গোটা শহর পরিক্রমা করে এই সংঘের প্রায় ২০০ পুরুষ ও মহিলা। এরই মধ্যে এই শোভাযাত্রা যখন খরুয়া বাজার মোড়ে এসে পৌঁছায় তখনই ভিড়ের মধ্যে দেখা গেল সাংসদ রত্না দে নাগ। সকলে তাঁকে স্বাগত জানাবে এহেন মুহূর্তে তিনিই যেন বসন্তকে স্বাগত জানালেন। শোভাযাত্রায় নৃত্য পরিবেশনকারী শিল্পীদের সাথে লগ্নজিতা'র গলায় "আকাশে বহিছে প্রেম নয়নে লাগিল নেশা কারা যে ডাকিল পিছে বসন্ত এসে গেছে" গানে পা মেলালেন খোদ সাংসদ। তাঁর মিনিট দুয়েকের নাচ মন কেড়েছে শহরবাসীর।।
রাজেশ মন্ডল, হুগলী: চুঁচুড়া এম জি রোড বাসন্তী মাঠ যুব সংঘের পরিচলনায বসন্ত উংসবে নৃত্য পরিবেশন করেলেন সাংসদ ডাঃ রত্না দে নাগ ।উপস্থিত ছিলেন পৌরপ্রধান গৌরীকান্ত মুখার্জি, প্রাক্তন জেলা জর্জ অনন্ত ব্যানার্জী সহ বিশিষ্ট ব্যক্তি। প্রায় দুশো মহিলা পুরুষ অংশ গ্রহণ করেন। এদিন সকালে নৃত্য ও আবির খেলার মধ্যে দিয়ে শহর পরিক্রমা করা হয়। এ প্রসঙ্গে সমিতির সদস্য রাখী মন্ডল বলেন..
জনবার্তা: বসন্ত উৎসবে সামিল হলো হুগলী মহসিন কলেজ। আজ সকালে কলেজ প্রাঙ্গনে আবির খেলার মধ্যে দিয়ে বসন্ত উৎসব বা দোল উদযাপন করলো কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। কলেজের তৃণমূল ছাত্র পরিষদের উদ্যোগে মূলত এই অনুষ্ঠান। এপ্রসঙ্গে ছাত্র পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিশাল কাহার বলেন...
জনবার্তা প্রতিবেদন: পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের প্রার্থী ঘোষণা হয়ে গিয়েছে সবার আগে তাই প্রচারপর্ব জোর কদমে শুরু করেছে তারা। তারই প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে দেওয়াল লিখন শুরু করেছে ছোটো বড় সব নেতাই।হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে দুই বারের বিজয়ী রত্না দে নাগ এবারও প্রার্থী। তার হয়ে চুঁঁচুড়া বিধানসভা কেন্দ্রর বিধায়ক অসিত মজুমদার সহ একাধিক নেতা কর্মী বিভিন্ন এলকায় দেওয়াল লিখনে ব্যস্ত।সদর শহরের এক দেওয়ালে অসিত বাবুর রঙ করার ছবি ধরা পড়ল জনবার্তার ক্যামেরায়। রত্না দে নাগের জয়ের ব্যপারে একশ শতাংশ আশাবাদী বিধায়ক বলেন-