Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2018

বীরভূমে স্বামী বিবেকানন্দ'র মূর্তিতে হামলা, মুখের রঙ তুলে দিয়ে ভেঙে দেওয়া হয় একাংশ

"খবরে বাংলা" সৌতিক চক্রবর্তী:  স্বামী বিবেকানন্দ, এই নামটা শুনলে যে শব্দটা প্রথম মাথায় আসে তা হলো 'শ্রদ্ধা'। কিন্তু  বীরভূমের মহম্মদ বাজারে ঘটল একটু অন্য দৃশ্য। বীরভূম মহম্মদ বাজার সংলগ্ন এলাকায় স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি ভেঙে, মূর্তিকে লক্ষ্য করে ইঁট ছুঁড়ে চম্পট দিলো দুষ্কৃতিরা। ঘটনাটি বীরভূমে মহম্মদবাজারের চড়িচা গ্রামের। #মহম্মদবাজার, বীরভূম:  স্বামী বিবেকানন্দের প্রায় দশফুট লম্বা মূর্তির নাক ভেঙে দেওয়া হয়েছে, মুখের রঙ ঘষে তুলে দেওয়া হয়েছে এমনকি মাথায় ইঁট ছুঁড়ে চম্পট দিয়েছে দুষ্কৃতীরা। কে বা কারা এই কাজ করেছে সে বিষয় এখনও স্পষ্ট নয়। তবে পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। বীরভূমে মহম্মদবাজারে চড়িচা গ্রামে রাসপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছে একটি বেদির উপর প্রায় দশ ফুটের স্বামী বিবেকানন্দের এই স্ট্যাচু রয়েছে দীর্ঘদিন ধরেই। ২০১৫ সালে স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে এই মূর্তিটি প্রতিষ্ঠা করেছিল শেওড়াকুরি বিবেকানন্দ রুরাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সদস্যরা। এই স্ট্যাচুর শিল্পী হলেন হুমায়ুন কবির। স্থানীয় রাসপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকারা জানান, আজ সকালে যখন

হুগলীর কেওটায় ব্যাঙ্ক জালিয়াতি, ফ্রড চেকে উধাও এক লক্ষেরও বেশি টাকা

রাজেশ মন্ডল: চেক রয়েগেছে বাড়িতে অথচ সেই চেক ভাঙিয়ে ৫ লাখ টাকা তুলে নিল জালিয়াত।ব্যাঙ্কে পাশবই আপডেট করাতে গিয়ে জানতে পারেন প্রাক্তন পুলিশ কর্মী গোপাল চন্দ্র দাস। ব্যাঙ্ক ও থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন গ্রাহক। চুঁচুড়া লাটবাগান ইউ বি আই ব্যাঙ্কে সেভিংস এ্যাকাউন্ট রয়েছে সাহাগঞ্জ ঝাঁপপুকুরের বাসিন্দা গোপাল চন্দ্র দাসের।তার চেক বই তার কাছেই রয়েছে অথচ ১৮০৯৯৭ ও ১৮০৯৯৮ নম্বরের দুটি চেক জাল করে গত ১৩ই জুলাই ৩ লাখ ৯৫ হাজার ৫০০ টাকা তোলা হয় এবং ১৭ই জুলাই তোলা হয় ১ লাখ ১০ হাজার টাকা।চলতি মাসের ২১ তারিখে চিকিৎসার জন্য টাকা তুলতে গিয়ে গোপাল বাবু জানতে পারেন তার এ্যাকাউন্টে টাকা নেই।দুটি চেক ভাঙিয়ে টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে।কাউকে কোনো ক্যানসেল চেকও দেন নি,২০ পাতার গোটা চেক বইটাই তার কাছে ধরা রয়েছে।অথচ সেই চেক ভাঙিয়ে কি ভাবে উঠে গেল টাকা বুঝে উঠতে পারছেন না অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মি গোপাল বাবু।ব্যাঙ্ক ও চুঁচুড়া থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি। এমন এক অবস্থায় চুঁচুড়া আরোগ্যের কর্নধার ইন্দ্রজিৎ দত্ত পাশে দাঁড়ান এই ব্যক্তির। পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ইন্দ্রজিৎ বাবু তাঁর পাশে থাকার আশ্বাস দেন।।

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী অস্তি বিসর্জন ত্রিবেণী সংগম ঘাটে - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল:  সারা দেশের পর প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর অস্থি নিয়ে অস্থি কলস যাত্রা এবার হুগলীতে। নির্ধারিত সময় সূচি মেনেই প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর অস্থি কলস যাত্রা হুগলীর ত্রিবেণীর গঙ্গায় ভাসাবার উদ্দেশ্যে শুরু হয় পদযাত্রা। বাঁশবেরিয়ার পঞ্চানন তলা থেকে এই অস্থি কলস যাত্রা শুরু হয়। উপস্থিত ছিলেন মুকুল রায়, রুপা গাঙ্গুলী সহ বিজেপির শীর্ষস্থরের নেতা নেত্রীরা সহ হুগলী জেলা বিজেপির নেতৃত্বরা।আজ হুগলি ( সাং )জেলা অফিস থেকে সকাল ১০টা নাগাত অটল জীর অস্থী কলস নিয়ে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বেড়ায় যেখানে বিজেপির রাজ্য নেতা মুকুল রায় , রাজ্য সভার সংসদ রুপা গাঙ্গুলী, ওবিসি মোর্চার রাজ্য সভাপতি স্বপন পাল ,  রাজ্য সহসভাপতি কৃষ্ণা ভট্টাচার্য্য , রাজ্য কমেটির সদস্য ভাস্কর ভট্টাচার্য্য ,জেলা সভাপতি সুবীর নাগ , বিজেপি নেতা সুরেশ সাউ  সমেত প্রায়  ১০০০ নেতা কর্মীর অংশ গ্রহনে বাইক রেলী করে এই শোভাযাত্রা  হুগলী মোর হয়ে জি,টি রোড ধরে চলে এই শোভাযাত্রা দুপুর ২টো নাগাত ত্রিবেনী ঘাটে পৌছানোর পর সেখানে নৌকা করে মাঝ গঙ্গায় গিয়ে অটল জীর অস্থী গঙ্গার জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।

ভালু আয়া ভালু আয়া লালু মালু কালু আয়া - নজরে ভ্রমণে আজ "শিমুল তলা"

শুভদীপ দে : প্লান টা কয়েক দিন ধরে সাজাচ্ছিলাম কি করে পকেট দিন বাঁচিয়ে কিভাবে দুর্দান্ত একটা ট্রিপ মারা  যায়। বন্ধুদের সাথে কথা বলে, ঘোরার গ্রুপে খোঁজ নিয়ে বউয়ের সাথে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক সেরে সিদ্ধান্ত নিলাম শিমুলতলা যাবো। বিহারের, শিমুলতলা একটা সময় বাঙালির স্বাস্থ্যোদ্ধারের জায়গা ছিল। যাই হোক আমরা মোট পাঁচজন চেপে বসলাম রাতের বাগ এক্সপ্রেসে। বাড়ি থেকে আনা রুটি মাংস খেয়ে পরিতৃপ্তির ঢেকুর তুলে সটান শুয়ে পড়া গেল। ট্রেনে সবাই ঘুমোতে পারে না, আমার বন্ধুকে দেখলাম দিব্যি নাক ডাকিয়ে ঘুমোচ্ছে। আমার বউ আর আমি মাঝে মাঝে ঘুমিয়ে মাঝে মাঝে জেগে কাটিয়ে দিলাম।  শিমুলতলা নামলাম নির্ধারিত সময়ের এক ঘন্টা বাদে অর্থাৎ ভোর সাড়ে চারটে। আমাদের সঙ্গে বেশ কয়েকজন নামল, অবশ্য তা হাতে গোনা। পাঁচ মিনিটের মধ্যে স্টেশন খালি। ভোঁ শব্দ তুলে ট্রেনটাও মিলিয়ে গেল। আমরা আকাশ দেখতে দেখতে স্টেশনের বাইরে এসে অটো ধরলাম। গন্তব্য যশোদা ধাম, আগে থেকে বুকিং করা ছিল। এখানে মাত্র দুটি থাকার জায়গা আছে। বাকি যা আছে তা হয় কারুর বাড়ি অথবা স্কুল সংলগ্ন কিছু অসংলগ্ন ঘর। চলতে চলতে দেখলাম শিমুলতলা বেশ বর্ধিষ্ণু গ্রাম। বহু বাঙালির বা

কনকশালী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উদ্যোগে "Pray For Kerala" - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল, হুগলী: গত কয়েক সপ্তাহ জুড়ে টানা ১২দিন বৃষ্টির কারণে কেরালা'য় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। বন্যার কারণে মৃত্যুর পরিমাণ গিয়ে পৌঁছেছে প্রায় ৪০০ -র কাছাকাছি। সেই সকল বন্যা বিদ্ধস্ত মানুষদের প্রাণরক্ষা ও কেরলে বন্যার জল নেমে যাতে স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরে যাওয়া যায় তার প্রার্থনায় আজ পথে নামে চুঁচুড়া কনকশালী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। আজকের এই কর্মসূচীতে পা মেলান হুগলী চুঁচুড়া পুরোসভার CIC পূর্ত দপ্তর গোবিন্দ দাসগুপ্ত। এই প্রসঙ্গে বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক পার্থ প্রতিম দত্ত বলেন, দেখুন ভিডিও..।। Do Subscribe our Youtube Channel for more updates : Click Here ADVERTISEMENT একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে... OFFICIAL BLOGPOST OF EKNOJORE HOOGHLY CHUCHURA

চন্দননগর ১২নং ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির উদ্যোগে নবম বার্ষিক রক্তদান শিবির - Janobarta Digital

জনবার্তা ডেস্ক, চন্দননগর:  চন্দননগরের ১২নং ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির উদ্যোগে নবম বার্ষিক রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হলো ভট্টাচার্য ঘাটে। অনুষ্ঠানটি ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ঋতুপর্ণা সাউ এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়। মোট ৬০ জন রক্তদাতা এই অনুষ্ঠানে রক্তদান করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন মেয়র রাম চক্রবর্তী, তৃণমূল নেতা অশোক সাউ ও শুভজিৎ সাউ সহ একাধিক ব্যক্তি। Do Subscribe our Youtube Channel for more updates : Click Here ADVERTISEMENT একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে... OFFICIAL BLOGPOST OF EKNOJORE HOOGHLY CHUCHURA

মায়ের কথা, পুজোর কথা - চুঁচুড়ার ঐতিহ্যবাহী বড়ো শীল বাড়ি - Janobarta Digital

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চুঁচুড়ার বনেদী বাড়ির ইতিহাস সুপ্রাচীন। বেশকিছু বনেদী বাড়িতে একশো বছর বা তার বেশিদিন ধরে পুজো হয়ে আসছে। চুঁচুড়ার শীল বাড়ি শহরের বনেদী মানচিত্রের ধরাক ও বাহক। ১৭৬৩ সালে নীলাম্বর শীল নামের এক ধনী প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠে চুঁচুড়া শীল বাড়ি। ১৮০৩ সালে তৈরি হয় দুর্গা দালান। আজও এই বাড়ি বনেদিয়ানার ছাপ ধরা পড়েছে। বর্তমান প্রজন্ম এখনও শতাব্দী প্রাচীন পুজোর ধারাকে বহন করে চলেছে। এ প্রসঙ্গে শীল বাড়ির সদস্য সৈকত শীল জানলেন..... দেখুন ভিডিও.... Do Subscribe our Youtube Channel for more updates : Click Here ADVERTISEMENT একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে... OFFICIAL BLOGPOST OF EKNOJORE HOOGHLY CHUCHURA