Skip to main content

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী অস্তি বিসর্জন ত্রিবেণী সংগম ঘাটে - Janobarta Digital


রাজেশ মন্ডল: সারা দেশের পর প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর অস্থি নিয়ে অস্থি কলস যাত্রা এবার হুগলীতে। নির্ধারিত সময় সূচি মেনেই প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর অস্থি কলস যাত্রা হুগলীর ত্রিবেণীর গঙ্গায় ভাসাবার উদ্দেশ্যে শুরু হয় পদযাত্রা। বাঁশবেরিয়ার পঞ্চানন তলা থেকে এই অস্থি কলস যাত্রা শুরু হয়। উপস্থিত ছিলেন মুকুল রায়, রুপা গাঙ্গুলী সহ বিজেপির শীর্ষস্থরের নেতা নেত্রীরা সহ হুগলী জেলা বিজেপির নেতৃত্বরা।আজ হুগলি ( সাং )জেলা অফিস থেকে সকাল ১০টা নাগাত অটল জীর অস্থী কলস নিয়ে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বেড়ায় যেখানে বিজেপির রাজ্য নেতা মুকুল রায় , রাজ্য সভার সংসদ রুপা গাঙ্গুলী, ওবিসি মোর্চার রাজ্য সভাপতি স্বপন পাল ,  রাজ্য সহসভাপতি কৃষ্ণা ভট্টাচার্য্য , রাজ্য কমেটির সদস্য ভাস্কর ভট্টাচার্য্য ,জেলা সভাপতি সুবীর নাগ , বিজেপি নেতা সুরেশ সাউ  সমেত প্রায়  ১০০০ নেতা কর্মীর অংশ গ্রহনে বাইক রেলী করে এই শোভাযাত্রা  হুগলী মোর হয়ে জি,টি রোড ধরে চলে এই শোভাযাত্রা দুপুর ২টো নাগাত ত্রিবেনী ঘাটে পৌছানোর পর সেখানে নৌকা করে মাঝ গঙ্গায় গিয়ে অটল জীর অস্থী গঙ্গার জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।