Skip to main content

বীরভূমে স্বামী বিবেকানন্দ'র মূর্তিতে হামলা, মুখের রঙ তুলে দিয়ে ভেঙে দেওয়া হয় একাংশ

"খবরে বাংলা"

সৌতিক চক্রবর্তী: স্বামী বিবেকানন্দ, এই নামটা শুনলে যে শব্দটা প্রথম মাথায় আসে তা হলো 'শ্রদ্ধা'। কিন্তু  বীরভূমের মহম্মদ বাজারে ঘটল একটু অন্য দৃশ্য। বীরভূম মহম্মদ বাজার সংলগ্ন এলাকায় স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি ভেঙে, মূর্তিকে লক্ষ্য করে ইঁট ছুঁড়ে চম্পট দিলো দুষ্কৃতিরা। ঘটনাটি বীরভূমে মহম্মদবাজারের চড়িচা গ্রামের।

#মহম্মদবাজার, বীরভূম: স্বামী বিবেকানন্দের প্রায় দশফুট লম্বা মূর্তির নাক ভেঙে দেওয়া হয়েছে, মুখের রঙ ঘষে তুলে দেওয়া হয়েছে এমনকি মাথায় ইঁট ছুঁড়ে চম্পট দিয়েছে দুষ্কৃতীরা। কে বা কারা এই কাজ করেছে সে বিষয় এখনও স্পষ্ট নয়। তবে পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

বীরভূমে মহম্মদবাজারে চড়িচা গ্রামে রাসপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছে একটি বেদির উপর প্রায় দশ ফুটের স্বামী বিবেকানন্দের এই স্ট্যাচু রয়েছে দীর্ঘদিন ধরেই। ২০১৫ সালে স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে এই মূর্তিটি প্রতিষ্ঠা করেছিল শেওড়াকুরি বিবেকানন্দ রুরাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সদস্যরা। এই স্ট্যাচুর শিল্পী হলেন হুমায়ুন কবির।

স্থানীয় রাসপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকারা জানান, আজ সকালে যখন ওনারা স্কুলে আসেন তখন তারা ওই স্বামীজির স্ট্যাচুটি ক্ষত বিক্ষত অবস্থায় দেখেন। রাসপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সুশান্ত ঘোষ জানান বলেন, “এটা খুবই লজ্জার বিষয়। এমনভাবে স্বামীজির মূর্তি ভেঙে দেওয়া হল ? এতে আমি খুবই দুঃখিত। আজ সকালে এসে দেখি মূর্তিটি নষ্ট করে ফেলা হয়েছে।”

সমস্ত ঘটনাটির প্রসঙ্গে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে সোসাইটি কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি কোনো রাজনৈতিক দলের লোকের কাজ কি না তা ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে। এবং কে বা কারা এই কাজের সাথে যুক্ত সে বিষয়টি প্রশাসনের তরফে খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।।








একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে...




OFFICIAL BLOGPOST OF EKNOJORE HOOGHLY CHUCHURA

Comments

ঝলকে ৫

সমকাল ও বিবৃতির কবিতা উৎসবের স্মরণিকা প্রকাশ

                                                        ছবি:অসীম ভট্টাচার্য  একনজরে প্রতিবেদন:গতকাল প্রকাশ পেল  সমকাল ও বিবৃতির কবিতা উৎসবের স্মরণিকা। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সারাদিনের কবিতা উৎসবে যে সকল কবি কবিতা পাঠে অংশ নেন তাদের শ্রেষ্ঠ কবিতা নিয়েই এই সংকলন।পত্রিকা প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন  ডাক্তার অক্ষয় কুমার আঢ্য ,কবি প্রবীর রায়চৌধুরী, দেবজাত,কবি দীপক রায়,ডাক্তার অর্চনা ভট্টাচার্য সহ শহরের একাধিক কবি সাহিত্যিক ও শিল্প মনস্ক মানুষ। অনুষ্ঠানে কৃষ্টি চট্টোপাধ্যায় এর গান ও পাঁচ নারীর বলয় নামাঙ্কিত বিশেষ গান ও কবিতার কোলাজ ছিলো উল্লেখ্য।পত্রিকার সম্পাদক অরিত্র শীল বলেন এটা একটা ব্যতিক্রমী উদ্যোগ।৮০ জন কবির শ্রেষ্ঠ কবিতা দুই মলাটের মধ্যে ধরার চেষ্টা হয়েছে।এই কাজ আগে কখনো হয়নি।আশা করবো পত্রিকাটি মানুষের কাছে ভীষণ ভাবে সাড়া ফেলবে।