Skip to main content

Posts

একাধিক দাবিতে ট্রেড ইউনিয়নগুলির প্রতিবাদ কর্মসূচী চুঁচুড়ায়

নিজস্ব প্রতিনিধি:  শ্রম আইন সংশোধন , ১২ ঘন্টার কাজকে ফিরিয়ে আনা ,বিরাষ্ট্রীয়করণ -বেসরকারিকরণ , পরিযায়ী সহ অসংগঠিত শ্রমিকদের বিভিন্ন দাবিতে পশ্চিম বাংলায় কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলির ২৭ মে' র প্রতিবাদ  কর্মসূচী চুঁচুড়ায় পৌরসভার পিপুলপাতি এবং ঘড়ির মোড়ে এবং কোদালিয়া পঞ্চায়েতের হুগলি মোড়ে অনুষ্ঠিত হয় ।  সিটু(CITU) , ইউ টি ইউ সি , টি ইউ সি সি এবং এ আই সি সি টি ইউর অন্তর্গত শ্রমিকেরা এই কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করেন । লাল ঝান্ডা এবং পোস্টারে  দাবিগুলো তুলে ধরে শ্রমিকেরা দূরত্ব বজায় রেখে অবস্থানে সামিল হন এবং স্লোগানে  গলা মেলান । এই প্রতিবাদ কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখেন সিটুর পক্ষ থেকে মলয় সরকার ও মনোদীপ ঘোষ , টি ইউ সি সি সির পক্ষে সুনীল সাহা , ইউ টি ইউ সির কিশোর সিং , এ আই সি সি টি ইউর পক্ষে ভিয়েত ব্যানার্জি এবং কল্যাণ সেন ।  নির্মাণ শ্রমিক সহ , পরিবহন শ্রমিকেরা যেমন এই কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করেছিলেন তেমনই ব্যাঙ্ক কর্মচারী , শিক্ষক সহ  সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ আজকের প্রতিবাদী কর্মসূচীতে অংশনেন । দীর্ঘ দিনের বাম আন্দোলনের নেতা বর্ষীয়ান সনৎ রায়চৌধুরী  আজকের কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন । 

দুঃস্থ পরিবারের হাতে রেশন: উদ্যোগে অনুপ দাস

জনবার্তা ডিজিটাল: সঙ্কল্প টূডে লিগ্যাল আওয়ানেস মিশন এর পক্ষ থেকে ৫০ টি দুঃস্থ দরিদ্র পরিবারে নিত্যদিনের রেশন তুলে দেওয়া হল। এই অফিসে প্রতি মাসে দুই দিন মেডিক্যাল ক্যাম্প হয় সেই সব ডাক্তার বাবুদের সহযোগিতায় এই বিপদের দিনে লকডাউন চলাকালীন সোশ্যাল ডিস্ট্যাসিং মেনেই আয়োজন করা হয় এই অনুষ্ঠানের।  উদ্যোক্তা দের পক্ষে অনুপ দাস বলেন করোনা ও আম্পানে মানুষের ব্যাপক ক্ষতি হোয়েছে। মানুষের কাছে খাদ্যবস্তুর অভাব রয়েছে।সেই অভাব মেটানোর সামান্য চেষ্টা আমরা করেছি।

বিদ্রোহী কবিকে সম্মান জানিয়ে রক্তদান শিবির

নিজস্ব প্রতিনিধি: গ্রীষ্মকালীন রক্তের চাহিদা মেটাতে,  নজরুল ইসলামের জন্মদিবসকে অন্যভাবে পালন করলো বাঁশবেড়িয়া পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড কমিটি। সমস্তরকম প্রশাসনিক নিয়ম মেনে, সামাজিক দূরত্ব মেনে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হলো বাঁশবেড়িয়া পাবলিক লাইব্রেরির কমিউনিটি হলে। উদ্যোক্তা বাঁশবেড়িয়া পৌরসভার সি.আই.সি ও শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অমিত ঘোষ। অমিত বাবু জানান, মোট ৫০ জন রক্তদাতা এদিন রক্ত দেন। রক্তদান শিবিরে মহিলাদের উপস্থিতি ছিলো নজর কাড়ার মতো। এদিন প্রত্যেক রক্তদাতাকে একটি করে চারাগাছ, মাস্ক ও সেনেটাইজার দেওয়া হয়। উপস্থিত ছিলেন শহরের বেশ কিছু কৃতি মানুষজনও। এদিন প্রত্যেকর থার্মাল গান দিয়ে শারীরিক উষ্ণতাও মাপা হয়।

এক লহমায় দেখলে মনে হবে মৃত্যুপুরী, বেদনাদায়ক চিত্র জেলা সদরের

নিজস্ব প্রতিনিধি: গতকাল রাতের প্রবল ঝড়ের প্রভাব সারা শহর জুড়ে। শহরের অধিকাংশ বড় গাছ উপড়ে পড়ে রাস্তা বন্ধ। শতাব্দী প্রাচীন মহসীন কলেজের সব গাছ ধরাশায়ী। মিয়ারবের, গোরস্থান, কামারপাড়া, সাঁকোমোড় , পিপুলপাতি , বকুলতলা সহ অনেক রাস্তাই বন্ধ গাছ ও বিদ্যুৎ এর খুঁটি ভেঙে যাবার ফলে। বহু বাড়ির অস্থায়ী ছাদ ভেঙে পড়েছে। বিদ্যুৎ এর খুঁটি পড়ে বিপর্যয় সবথেকে বেশি।রাত থেকে দীর্ঘক্ষণ বিদ্যুৎ পরিষেবা ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ।বিদ্যুৎ দপ্তর ও পুরসভা তৎপরতার সাথে উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে। পৌর কাউন্সিলর পার্থ সাহা জানান পরিষেবা স্বাভাবিক করার জন্য আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি, মানুষের পাশে আমরা সব সময় আছি, দেখছি কত তাড়াতাড়ি সব সামলানো যায়। রইলো খন্ডচিত্র: 

সুপার সাইক্লোন "আম্পান" মোকাবিলায় প্রস্তুত হুগলি জেলা প্রশাসন

ব্যুরো রিপোর্ট : আমপান মোকাবিলায় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে প্রস্তুত করা হয়েছে হুগলি জেলায়।কাঁচা বাড়ি থেকে সাত হাজারের বেশি মানুষকে সরানো হয়েছে।রাখা হয়েছে ত্রান শিবিরে।বিদ্যুৎ দপ্তর,স্বাস্থ্য দপ্তর,সেচ,কৃষি,দমকল, পুলিশ সহ ২৪ টি দপ্তরকে এ্যালার্ট করা হয়েছে।জলপথ পরিবহন বন্ধ রয়েছে লকডাউনের ফলে।তবু কোনো নদীতে নৌকা নামাতে নিষেধ করা হয়েছে।নদী তীরবর্তী এলাকায় মাইকিং করে সতর্ক করা হচ্ছে জন সাধারনকে।ঝড়ের সময় বাইরে থাকতে নিষেধ করা হয়েছে ইতিমধ্যেই।পর্যাপ্ত ত্রান মজুত রয়েছে জেলায়।ত্রিপল,শুকনো খাবার,জল সময়মত ক্ষতিগ্রস্থদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার সব রকম ব্যবস্থা করা হয়েছে।২৪ ঘন্টার জন্য কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।  হুগলি জেলা শাসক ওয়াই রত্নাকর রাও তার অফিস থেকেই সব নজরদারী করতে পারবেন।চালু করা হয়েছে হেল্প লাইন নম্বর।বিপদ হলে হেল্প লাইন নম্বরে ফোন করা যাবে।বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে আমপানের মোকাবিলায়।ত্রান সামগ্রী বিলি বন্টনে বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরে ব্যস্ততা তুঙ্গে।হুগলিতে ১১০-১২০ কিমি বেগে আমপান আছড়ে পরবে বলে জানাচ্ছে আবহাওয়া দপ্তর। সুপার সাইক্লোন আটকানো যাবে না কিন্তু ক্ষয়ক্ষতি যতট

তেলিনিপাড়ায় আর্ত মানুষের পাশে সি পি আই ( এম এল ) লিবারেশন

জনবার্তা প্রতিবেদন:  আজ সি পি আই ( এম এল ) লিবারেশন এবং এ আই সি সি টি ইউর পক্ষ থেকে তেলিনিপাড়ায় পীড়িত জনগণ যাঁরা এখন হাজি মহম্মদ মহসিন প্রাইমারি স্কুলের শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে , এরকম দুশ জন মানুষের জন্য শুকনো খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয় । এখন  পবিত্র রমজান মাস চলছে এবং সামনেই ঈদের উৎসব , কিন্তু ঘর হারানো এই সব মানুষের চোখে মুখে শুধু  দুঃখ আর হতাশা । এই দুঃখের দিনে তাদের পাশে এসে দাঁড়ানোতে সাধারণ মানুষ খুবই খুশি । সি পি আই ( এম এল)এর জেলা সম্পাদক প্রবীর হালদারকে বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন তারা। শিবিরে জায়গা অপ্রতুল হবার জন্য সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকছে না বলে জানান তারা। এ প্রসঙ্গে  সি পি আই এম এল , লিবারেশন এর জেলা সম্পাদক প্রবীর  হালদার বলেন তেলিনিপাড়াতে পরিকল্পিত  বিদ্বেষ এবং গুজব ছড়ানো হয় , যে মিথ্যাচার এখন ক্রমেই ফাঁস হচ্ছে । সামাজিক মাধ্যমে এই মিথ্যাচার ছাড়ানোর জন্য উত্তর চব্বিশ  পরগণার সুতপা নামের এক  চুনোপুটিকে তৎপরতার সঙ্গে ধরা হলো কিন্তু বিদ্বেষ ছড়ানোর মূল পান্ডা দুই সাংসদ লকেট চ্যাটার্জি এবং অর্জুন সিংকে এখনও গ্রেপ্তার করা হয়নি । আমরা চন্দননগর পুলিশ কমিশনারকে এই দুই