Skip to main content

তেলিনিপাড়ায় আর্ত মানুষের পাশে সি পি আই ( এম এল ) লিবারেশন


জনবার্তা প্রতিবেদন: আজ সি পি আই ( এম এল ) লিবারেশন এবং এ আই সি সি টি ইউর পক্ষ থেকে তেলিনিপাড়ায় পীড়িত জনগণ যাঁরা এখন হাজি মহম্মদ মহসিন প্রাইমারি স্কুলের শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে , এরকম দুশ জন মানুষের জন্য শুকনো খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয় । এখন  পবিত্র রমজান মাস চলছে এবং সামনেই ঈদের উৎসব , কিন্তু ঘর হারানো এই সব মানুষের চোখে মুখে শুধু  দুঃখ আর হতাশা । এই দুঃখের দিনে তাদের পাশে এসে দাঁড়ানোতে সাধারণ মানুষ খুবই খুশি । সি পি আই ( এম এল)এর জেলা সম্পাদক প্রবীর হালদারকে বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন তারা। শিবিরে জায়গা অপ্রতুল হবার জন্য সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকছে না বলে জানান তারা। এ প্রসঙ্গে  সি পি আই এম এল , লিবারেশন এর জেলা সম্পাদক প্রবীর  হালদার বলেন তেলিনিপাড়াতে পরিকল্পিত  বিদ্বেষ এবং গুজব ছড়ানো হয় , যে মিথ্যাচার এখন ক্রমেই ফাঁস হচ্ছে । সামাজিক মাধ্যমে এই মিথ্যাচার ছাড়ানোর জন্য উত্তর চব্বিশ 

পরগণার সুতপা নামের এক  চুনোপুটিকে তৎপরতার সঙ্গে ধরা হলো কিন্তু বিদ্বেষ ছড়ানোর মূল পান্ডা দুই সাংসদ লকেট চ্যাটার্জি এবং অর্জুন সিংকে এখনও গ্রেপ্তার করা হয়নি । আমরা চন্দননগর পুলিশ কমিশনারকে এই দুই সাংসদকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি পেশা করেছি । এদের গ্রেপ্তার না করলে পশ্চিম বাংলায় সাম্প্রদায়িক শক্তি আরও জাঁকিয়ে বসবে । কারণ এর আগেও ঠিক একই কায়দায় গঙ্গার ওপাড়ে ভাটপাড়ায় দাঙ্গা লাগিয়েছিল অর্জুন সিং , তারপরও সে বহাল তবিয়তে ঘুরে বেরিয়েছে এবং সাহস বেড়েছে । তাই এই দুই সাংসদের গ্রেপ্তার সময়ের দাবি যা আমরা করেছি । এছাড়াও মুসলিম শ্রমিকদের , '  মুসলিমরা করোনা সংক্রমনের বাহক ' এই প্রচারে প্রভাবিত হয়ে নর্থ শ্যামনগর জুট মিল কর্তৃপক্ষ কাজে নিচ্ছে না । এই সাম্প্রদায়িক মনোভাব এবং পদক্ষেপের বিরুদ্ধে শ্রম দপ্তরকে কঠোর পদক্ষেপের জন্য আমরা দাবি তুলেছি । এলাকার ধর্ম নিরপেক্ষ প্রগতিশীল মানুষদের সাথে নিয়েই আমরা সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়ব , আজকে মানুষদের সাহায্য নিয়েই আমরা খাদ্য সামগ্রী তাঁদের হাতে তুলে দিতে পেরেছি , জনগণকে  আক্রান্ত সংখ্যালঘু মানুষদের পাশে দাঁড় করানোর জন্য আমাদের উদ্যোগ বজায় থাকবে ।

Comments

ঝলকে ৫

প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে ;১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলা

  একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে  বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -

হেঁটেই বার্তা বই কিনুন বই পড়ুন

  একনজরে প্রতিবেদন: বই ও সুস্থ সংস্কৃতির জন্য ১৭তম হুগলি-চুঁচুড়া বইমেলা কমিটির উদ্যোগে এক রঙিন পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হলো ৭ ডিসেম্বর চুঁচুড়ার পিপুলপাতি থেকে চুঁচুড়া ময়দান পর্যন্ত। শহরের ১০০টিরও বেশি সাংস্কৃতিক সংগঠন, কবি, শিল্পীরা এই পদযাত্রায় অংশ নেন। ক্লাব ব্যাণ্ড, একাধিক ট্যাবলো, রং-বেরঙের পতাকায় সুসজ্জিত এই পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন যুগ্ম সম্পাদক গোপাল চাকী, সমকাল ও বিবৃতির সম্পাদক অরিত্র শীল, অভিক্রম পত্রিকার সম্পাদক অমিত, সংগীতশিল্পী রাজীব চক্রবর্তী, আবৃত্তিশিল্পী সবুজ পালের মতো বিশিষ্টরাও। প্রসঙ্গত ১৩ থেকে ২১ ডিসেম্বর চুঁচুড়া ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে এই বইমেলা। প্রতিবছর এই মেলাকে কেন্দ্র করে শহর চুঁচুড়া একটি সপ্তাহ আনন্দে মেতে ওঠে। মেলার সম্পাদক গোপাল চাকী বলেন -আজকাল বই পড়েনা বলে একটি কথা চালু আছে,কিন্তু আমাদের মেলায় ৫২ লক্ষ টাকার বই বিক্রি এটাই প্রমাণ করে যে মানুষ বই পড়ে এবং এখনও বই এর টানে মেলায় আসে। গোপাল চাকী আরও জানান, এ বছর হুগলি চুঁচুড়া বইমেলায় আরো বেশি বইপ্রেমী মানুষের অংশগ্রহণ করবেন বলেই তার বিশ্বাস।সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকার সম্পাদক অরিত্র শীল বলেন, এবছর হুগলি চুঁচুড়া বইমে...