Skip to main content

শেষ হলো হুগলি জেলার প্রথম স্বাস্থ্য মেলা

 


একনজরে প্রতিবেদন: শেষ হলো তিন দিনব্যাপী হুগলি জেলা  স্বাস্থ্য মেলা। হুগলি জনস্বার্থ ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আয়োজনে এ বছরই প্রথম চুঁচুড়া মাঠে আয়োজন করা হয় স্বাস্থ্য মেলার। তিন দিন এই মেলায় বিভিন্ন হাসপাতাল ও নার্সিংহোম এর স্টল ছাড়াও ছিল এলোপ্যাথি হোমিওপ্যাথি ও আয়ুর্বেদিক ডাক্তারদের বিনা পয়সায় পরিষেবা সেই সাথে ছিল চক্ষু পরীক্ষা শিবির। মেলায় উপস্থিত ছিলেন ফিজিওথেরাপিস্ট ডায়েটিশিয়ান এবং যোগব্যায়াম প্রশিক্ষকরা। তিন দিনে মেলায় চক্ষু পরীক্ষা শিবিরে এবং অন্যান্য পরিষেবায় ছিল ব্যাপক সাড়া। মেলায় উপস্থিত ছিলেন এলাকার একাধিক ডাক্তার।মেলার অন্যতম কর্ণধার সন্দীপ রুদ্র জানান তিন দিন মেলায় মোট ২০৫১ জন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়েছেন। সেই সাথে তিনি জানান বহু মানুষ পরিষেবার জন্য পরামর্শ গ্রহণ করেছেন। যা আগামী দিনে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কাজে লাগবে। মেলার দুই অন্যতম উদ্যোক্তা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী ও জয়দেব অধিকারী জানান প্রথম বছর মেলায় মানুষের যে সাড়া পেয়েছি আগামী বছর আরও বড় করে মেলা করার ইচ্ছা রইলো। মানুষের স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রতিটা ঘরে পৌঁছে দিতে পারলে তবেই কিছু করতে পেরেছি বলে আমরা মনে করব।

Comments

  1. ভীষণই ভালো একটি উদ্যোগ...

    ReplyDelete

Post a Comment

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।