Skip to main content

Posts

Showing posts from September, 2020

মুখ্যমন্ত্রীর ট্যুইটে খুশির জোয়ার শিল্পী মহলে

একনজরে প্রতিবেদন: কিছুদিন আগে মুখ্যমন্ত্রীর কথায় হতাশ হয়ে পরে বাংলার শিল্পী মহল। কভিড পরিস্থিতি মাথায় রেখে অনুরোধ করেন অনুষ্ঠান যেন না করা হয়। এই কথায় বাংলার শিল্পী মহল ক্ষোভ উগরে দেন। আমরাও তুলে ধরেছিলাম সেই ক্ষোভের কথা। গতকাল রাতে মুখ্যমন্ত্রীর ট্যুইটে পরিষ্কার হয় শিল্পীরা মঞ্চে থাকবেন, তবে অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে। তিনি জানান ১ অক্টোবর থেকে শর্ত মেনে যাত্রা, নাটক, মুক্তমঞ্চ, সিনেমা, গান, নাচ ও ম্যাজিক শো চলতে পারে।    কোভিড পরিস্থিতিতে লকডাউন পর্ব থেকে বন্ধ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। তার জেরে আর্থিক সংকটে বহু শিল্পী। অনেক শিল্পীর জীবন-জীবিকা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলির উপরে নির্ভর করে। তাদের আবেদনে সাড়া দিয়ে যাত্রা,নাটক-সহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ছাড়পত্র দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ট্যুইট করে তিনি জানান, ''স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে হবে। ১ অক্টোবর থেকে যাত্রা, নাটক, মুক্তমঞ্চ, সিনেমা, নৃত্য-গানের অনুষ্ঠান ও ম্যাজিক শোর অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। তবে ৫০ জন বা তার কম দর্শক থাকতে হবে। মানতে হবে শারীরিক দূরত্ব। মাস্ক ও অন্যান্য বিধি মানাও বাধ্যতামূলক।''  দেশের অর্থনীতিকে সচল

পুজোয় মঞ্চে ওঠা হচ্ছে না শিল্পীদের, মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে মাথায় হাত শিল্পীদের

একনজরে প্রতিবেদন : পুজো উদ্যোক্তাদের সাথে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করোনা পরিস্থিতি মাথায় রেখে অনুরোধ করেন এ বছর কোনো অনুষ্ঠান যেন না করা হয়। এই কথা শোনার পর বাংলার শিল্পী মহল ক্ষোভ উগরে দেন। বাউল শিল্পী রাজু দাস বাউল বলেন, খুবই কষ্টকর প্রায় 7 মাস আমাদের কোনো অনুষ্ঠান নেই ভেবেছিলাম পুজোতে অনুষ্ঠান করে ঠিক হয়ে যাবে,সেটাও বন্ধ করে দিলো সরকার,আমার অনুরোধ শিল্পীদের অনুষ্ঠান করতে দেওয়া হোক,কিছু নিয়ম করে,,অনেক কিছুই নিয়ম করা যায়,,আমি চাই শিল্পীদের নিয়ে একটু ভাবুন,এটাই আমার অনুরোধ সরকারের কাছে। যাত্রা শিল্পী সঞ্জিত চ্যাটার্জ্জি বলেন - কোনো রঙ গায়ে না লাগিয়ে বলছি, সাত মাস আমরা কাজ পাচ্ছি না। আমরা কেউ বাজার বিক্রি করছি, কেউ মাস্ক বিক্রি করছি। অনুষ্ঠান হলে দু পায়সা রোজগার হতো, সেটা বন্ধ। বাসে তো মানুষ উঠছে, তাহলে শিল্পীরা মঞ্চে উঠলেই দোষ! বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা কৌশিক গোস্বামী বলেন- এই সময় টা অতিমারীর সময়। কিন্তু পুজো কে কেন্দ্র করে অনেক শিল্পী রোজগার করেন, রুটি রুজি নির্ভর করে এই সময়টার ওপর। ভীষণ খারাপ লাগছে তাদের জন্য। তিনি বলেন আমি চেষ্টা করবো তাদের পাশে থ

কৃষি বিল বাতিলের দাবিতে অবরোধ

একনজরে প্রতিবেদন: পোলবা দাদপুর এর আলিনগর এ কৃষিজীবী মহিলাদের অংশগ্রহণে দীর্ঘক্ষণ অবরোধ চলে। সারা ভারত কৃষি ও গ্রামীণ মজুর সমিতি, ঋণমুক্তি কমিটি, আদিবাসী অধিকার ও বিকাশ মঞ্চ, কিষান মহাসভা ইত্যাদি সিপিআই এমএল (লিবারেশন) প্রভাবিত সংগঠনের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে। দাবি ওঠে কৃষি বিল বাতিলের, ঋণমুক্তি র, মজুতদারি নয়া আইনের বিরুদ্ধে। চুক্তি চাষের বিরুদ্ধে, আদিবাসীদের জীবন জীবিকার অধিকার সুনিশ্চিত করার, মহাজনি মাইক্রো ফাইন্যান্স কোম্পানি গুলির জুলুমবাজি র বিরুদ্ধে।  অবরোধ শুরু ১১ টা নাগাদ। পৌনে একটা নাগাদ পুলিশের অনুরোধ এ অবরোধ ওঠে।  অবরুদ্ধ হয় চুঁচুড়া-তারকেশ্বর ও চুঁচুড়া- হরিপাল ১৭ ও ১৮ নম্বর বাস রুট। আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে সিপি আই এম এল নেতা সজল অধিকারী বলেন, কেন্দ্র সরকারের জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদ রাস্তায় নেমে আমরা করবই। সাধারণ মানুষকে বিপদের মুখে আমরা ফেলে দিতে পারি না।।

পুজোয় 'আমার বইপাড়া'

 পুজোয় 'আমার বইপাড়া' একনজরে প্রতিবেদন: আবার বিপদ কাটিয়ে বইপাড়া স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে।সেই গান,'আমরা করব জয়'।সবাই ছিলেন এই পূর্ব এশিয়ার অন্যতম বইয়ের ঠেক।বই কারিগররা এখানে আজও বাংলা বইয়ের ইতিহাস সাজিয়ে যাচ্ছেন।কোভিড-১৯ বা প্রাকৃতিক ঝড় আমফনের আকস্মিক ধাক্কা সামলে উঠতেতো হবেই।কারণ,আমরা যে বইপাড়ার মানুষ।আর আমাদের সারাবছর যাঁরা বইয়ের জোগান দিয়ে এসেছে সেই সব বই কারিগরদের,সেই সহযোদ্ধাদের সঙ্গে সংবাদ একনজরেও। 'আমার বইপাড়া' সংকলন টির বিক্রিত অর্থ আমাদের দুটি সংগঠন 'চৌরঙ্গী পত্রিকার ত্রাণ তহবিল' ও 'লিটিল ম্যাগাজিন সমন্বয় কমিটির তহবিলে আমরা তুলে দেব। সঙ্গে থাকুন-প্রকাশ হবার পর বইটি মূল্যের বিনিময়ে সংগ্রহ করুন।আপনার দেওয়া মূল্য কোন কারিগরের মুখে হাসি ফোটাবে। বইটি সম্পাদনা করেছেন ধীমান ব্রহ্মচারী। চারুপাঠ প্রকাশনী থেকে বইটির প্রকাশ পাবে আগামী অক্টোবর এ। প্রচ্ছদ করেছেন অয়ন চৌধুরী।

বৃষ্টি উপেক্ষা করে ঋণমুক্তির আন্দোলনে সামিল মহিলারা

  একনজরে প্রতিবেদন: আজ দেশজুড়ে জেলাশাসক দপ্তরে ছিল ঋণমুক্তির আন্দোলন।পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জেলা সদরের মতো চুঁচুড়াতেও ব্যাপক জমায়েত হয়।  বেলা১ টায় তুমুল বৃষ্টির মধ্যে চুঁচুড়া স্টেশন থেকে শুরু হয় হাজার হাজার মহিলার মিছিল। বেলা ২টায় ঘড়ির মোড় আটকে রেখে চলে সভা। জেলাশাসকের কাছে আয়ারলা রাজ্য সম্পাদক সজল অধিকারী র নেতৃত্বে ৬ জনের প্রতিনিধিদল অতিরিক্ত জেলাশাসক প্রদীপ আচার্য কে ডেপুটেশন দেন।  তাদের দাবী ছিল- ১) মাইক্রো ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলির নির্দয় মহাজনি শোষণ, জুলুম বন্ধ করতে হবে।  ২) নিয়মিত উপার্জন সুনিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত /২ বছর পর্যন্ত কিস্তি আদায় বন্ধ রাখতে হবে।  ৩) প্যানডেমিক পর্যায়ে সমস্ত ক্ষুদ্র ঋণের সুদ মকুব করতে হবে।  ৪) বিপর্যয় মোকাবিলা আইন ও সংবিধানের ২১ধারা মোতাবেক জীবন জীবিকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মেহনতি ও ঋণগ্রস্ত মানুষদের জন্য সরকারকে "বিশেষ সহায়তা প্রকল্প" ঘোষণা করতে হবে।  ৫) সমস্ত ক্ষুদ্র ঋণ মকুব করতে হবে।  ৬) লকডাউন সময়পর্বে মাসিক ১০ হাজার টাকা বিশেষ ভাতা মেহনতিদের দিতে হবে।  ৭) কাজের নিশ্চয়তা দিতে এন আর ই জি এ তে২০০ দিন কাজ, ৫০০ টাকা মজুরি, ব