Skip to main content

Posts

আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে কবিতা ফোল্ডার প্রকাশ

  একনজরে প্রতিবেদন :আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে হুগলী চুঁচুড়া বইমেলা আজ একটি প্রতিবাদী কবিতা ফোল্ডার প্রকাশ করল। কবিতা ফোল্ডার প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত সংগীত শিল্পী দেবজ্যোতি মিশ্র। পত্রিকা প্রকাশকে কেন্দ্র করে শহরের শিল্পী সাহিত্যিক কবি ও সচেতন নাগরিকরা তাদের নিজস্ব শিল্পের মাধ্যমে প্রতিবাদ ফুটিয়ে তোলেন। টানা দু'ঘণ্টা, বৃষ্টির মধ্যেই চলে গান কবিতা ও আঁকার মাধ্যমে প্রতিবাদী সভা। অনুষ্ঠান শেষে আহ্বায়ক অরিত্রশিল জানান যতদিন না সঠিক বিচার আমরা পাচ্ছি ততদিন জারি থাকবে এই আন্দোলন। ততদিন আমরা প্রতিবাদের পংক্তি লিখব প্রতিবাদের গান গাইব প্রতিবাদের ছবি আঁকবো। আজকের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কবি দীপক রায় প্রবীর রায় চৌধুরী সৌম্য সরকার অর্চনা ভট্টাচার্য ধীমান ব্রহ্মচারী সৌম্য ঘোষ সৌম্য ঘোষ দেবজ্যাত পলাশ দত্ত অসীম ভট্টাচার্য অতনুকুমার বসু সহ এক ঝাঁক ব্যক্তিত্ব।

তিলোত্তমার জন্য পদযাত্রায় এঞ্জেলস ওয়ার্ল্ড

  একনজরে প্রতিবেদন:আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখালো এঞ্জেলস ওয়ার্ল্ড স্কুলের শিশু ও তাদের অভিভাবকরা ।এই পদযাত্রায় অংশ নেন স্কুলের শিক্ষিকারাও। শুক্রবার বিকালে স্কুলের সামনে থেকে পদযাত্রা শুরু হয়ে চুঁচুড়া মাঠ পরিক্রমা করে রবীন্দ্র ভবনের সামনে শেষ হয়। সমস্বরে রবীন্দ্রসঙ্গীত ও উই ওয়ান্ট জাস্টিস স্লোগানের মাধ্যমে মুখরিত হয়ে ওঠে রবীন্দ্রভবন চত্বর। এ প্রসঙ্গে স্কুলের প্রধানা শিক্ষিকা শর্মিষ্ঠা দত্ত বলেন আমরা প্রত্যেক দোষীর শাস্তি চাই। আমাদের এখন একটাই দাবি তিলোত্তমার আত্মার শান্তিতে দোষীদের শাস্তি দরকার। আজকের পদযাত্রায় শিশুদের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি ছিল নজরকাড়া।

আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে আরামবাগ আই এম এ

  একনজরে প্রতিবেদন:আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে আজ রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখালো আরামবাগ আইএমএ। আরামবাগ হাসপাতাল মোড়ে এই প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চিকিৎসক অশোক নন্দী দেবদুলাল ভট্টাচার্য, অশোক সেন, টি কে মাল, গৌতম গাঙ্গুলী, স্বপন সরকার ,তথাগত ঘোষ সহ একাধিক চিকিৎসক। ডাক্তারদের হসপিটাল জীবন এবং বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সুন্দর বক্তব্য রাখেন ডাক্তার দেবী দাস চট্টোপাধ্যায়। অশোক নন্দী বলেন এই আন্দোলন শুধুমাত্র ডাক্তারদের জন্য নয় সমস্ত নির্যাতিতার জন্যই প্রযোজ্য। চিকিৎসকদের আন্দোলনের পাশে আজ উপস্থিত ছিল আরামবাগের মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভরা। মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন মৃণাল কান্তি পাল ও সুপ্রকাশ কদমা। তাদের গলাতেও সরকারের নিরাপত্তা সংক্রান্ত জোরালো দাবি শোনা গেল। শেষে সকলের সমস্বরে we want justice স্লোগানে মুখরিত হলো হাসপাতাল মোড় চত্বর। এতে গলা মেলান অনেক সাধারণ মানুষ ও।

আর জি কর কান্ডে প্রতিবাদে নামলো চুঁচুড়া কোর্টের আইনজীবীরা

  একনজরে প্রতিবেদন: আজ হুগলী জেলা জজ আদালত এর তরফ থেকে  আর জি কর হাসপাতালের এর  লজ্জাজনক ঘটনার বিরুদ্ধে  মিছিল এর আয়োজন করা হয় চুঁচুড়া কোর্ট থেকে ঘড়ির মোড় পর্যন্ত। চুঁচুড়া কোর্টের প্রায় তিন শতাধিক আইনজীবি   প্রতিবাদ জানান ঘড়ির মোড়ে।we want justice কোলাহলে মুখরিত হয়ে ওঠে ঘড়ির মোড় চত্বর। আইনজীবী নূতন রায় এবং সৌমি আগরওয়াল দাবি জানান  - মেয়েরা যদি নিজেই নিজের কর্ম স্থলে সুরক্ষিত না হয় তাহলে আর কোথায় থাকবে? জোর গলায় তারা বলেন আমরা আমাদের সুরক্ষা চাই। সেই সাথে যুক্ত করেন আমরা চাই এই case এর speedy trial যাতে এই মামলার যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিষ্পত্তি হয় এবং  দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি হয়।

প্রবল উন্মাদনায় শেষ হলো ২য় বর্ষ কবিতা উৎসব

একনজরে প্রতিবেদন:উন্মাদনার সাথে শেষ হলো দ্বিতীয় বর্ষ সারাদিন কবিতা উৎসব। সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকা এবং হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার উদ্যোগে গত বছর থেকে সারা দিনের কবিতা উৎসব পালিত হয়ে আসছে চুঁচুড়া রবীন্দ্রভবনে। এবছর সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ২৩১ জন কবির সমন্বয়ে সারাদিনের কবিতা উৎসব পালিত হয়। হুগলি হাওড়া কলকাতা বর্ধমান উত্তর চব্বিশ পরগনা ছাড়াও মালদহ বীরভূম মুর্শিদাবাদের কবিরাও উপস্থিত ছিলেন ।এই অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠ ছাড়াও কবিতা সংক্রান্ত আলোচনা ও বিতর্ক সভা অনুষ্ঠানের গাম্ভীর্য বাড়িয়ে তোলে। আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কবি দীপঙ্কর বাগচী। অনুষ্ঠান মঞ্চে সমকাল বিবৃতি পত্রিকার গ্রীষ্ম বর্ষা সংখ্যা প্রকাশ পায়। সেই সাথে প্রকাশ পায় লিটিল ম্যাগাজিন শেষের কবিতা। কবিতা উৎসবের সাথে ওই দিন দশ টি লিটল ম্যাগাজিন এর টেবিল ও ছিলো প্রেক্ষাগৃহে।অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে বইমেলার যুগ্ম সম্পাদক গোপাল চাকি বলেন - কবিতার সাথে সারা বছর অমরা নানা ভাবে জড়িয়ে থাকি,তবে একটা দিন একটু বেশি করেই জড়িয়ে থাকি,কবিদের একত্রিত করে এত বড় অনুষ্ঠান পরিচালনা কষ্টকর হলেও আমরা সহজেই করতে পারছি এবং কবিদের সান্নিধ্য পাচ্ছি এটাই বড় প্রাপ

সারাদিনের কবিতা উৎসবের পোস্টার উন্মোচন

  একনজরে প্রতিবেদন: ২য় বর্ষ সারাদিনের কবিতা উৎসবের পোস্টার উন্মোচন হলো আজ চুঁচুড়া জ্যোতিষ ভবনে।উদ্বোধন করলেন শহরের কবিরা। উপস্থিত ছিলেন কবি প্রবীর রায়চৌধুরী,গল্পকার নিত্যরঞ্জন দেবনাথ, কবি দেবাশিস রায়, কবি প্রভাত মিশ্র সহ একাধিক কবি। প্রসঙ্গত বলে রাখা ভালো যে, আগামী ১৭ জুলাই চুঁচুড়া রবীন্দ্র ভবনে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে সারাদিন ব্যাপী কবিতা উৎসব।গত বছর থেকে সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকা ও চুঁচুড়া বইমেলার উদ্যোগে সারাদিনের কবিতা উৎসব শুরু হয়।প্রথম বছর দুটি মঞ্চে প্রায় ১৭৫ জন কবির কবিতা পাঠ সারা ফেলে দিয়েছিল সারা বাংলায়। এবার ও মেলা কমিটি এই আয়োজনকে সর্বাঙ্গীন করে তুলতে বদ্ধপরিকর। কবি প্রবীর রায়চৌধুরী বলেন কবিতা একজন কবি মানুষের কাছে আত্মার সমান।কবিতা নিয়ে উন্মাদনা চিরকাল ই ছিলো,বর্তমানে এই ধরণের উদ্যোগকে উৎসাহিত করতেই হয়।তাই আমরা পাশে দাঁড়িয়েছি,আর্থিক ও মানসিক দিক থেকে সবাইকে পাশে থাকার আহ্বান জানান তিনি।

মঞ্চস্থ হলো আকাশ কুসুম

  একনজরে প্রতিবেদন :পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীন পশ্চিমবঙ্গ নাট্য আকাদেমির সহায়তায় সম্প্রতি নয়াবাদ কালচারাল সোসাইটি ‘আকাশ কুসুম’ নাটক মঞ্চস্থ করলো মুক্তাঙ্গন রঙ্গালয়ে।  নাটকের প্রধান চরিত্র আকাশবাবু, একজন সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষ। প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেন, মাইনে যা, তাতে কোনোমতে সংসার চলে। হঠাত করে বাড়তি খরচ হয়, তাই প্রভিডেন্ট ফান্ড ফাঁকা । তাঁর স্ত্রী অনুরুপা, শিক্ষিত গৃহবধূ। মেয়ে কুসুম ব্যবসা করে, সংসারে হাল ফেরাতে চায়। গতানুগতিক জীবনে আকাশবাবু একদিন অসুবিধায় পড়ে যান, চাকরি যায় যায় । এই সংকট থেকে উপায় হিসেবে তারা কি অন্য রাস্তা খুঁজে পাবে? সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের বহু প্রচলিত এক কবিতায় সমাপতন ঘটে এই নাটক । আকাশ কুসুম এখনকার বাস্তব জীবনের সমস্যাকে তুলে ধরেছে । অনিশ্চয়তা জীবনের পাশাপাশি চলতে থাকে সুখ দুঃখের ঢেউ । ইচ্ছা থেকেই আসে চাহিদা, তারপর কামনা, ইচ্ছাপূরণ না হলে হতাশা । আবার বদল না হলে কিসের এই জীবন ? এক যুগোপযুগী নাটক আকাশ কুসুম । নাটকটি লিখেছেন সবিতাব্রত রায় এবং পরিচালনাও তাঁরই। বেশ সহজভাবে উপস্থাপনা করেছেন তিনি । সবিতাব্রত রায়ের পরিচ্ছন্ন নির্দেশনা এই নাটকটিকে বেশ উপভোগ্য করে তোল

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ঘটনা