Skip to main content

প্রবল উন্মাদনায় শেষ হলো ২য় বর্ষ কবিতা উৎসব

একনজরে প্রতিবেদন:উন্মাদনার সাথে শেষ হলো দ্বিতীয় বর্ষ সারাদিন কবিতা উৎসব। সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকা এবং হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার উদ্যোগে গত বছর থেকে সারা দিনের কবিতা উৎসব পালিত হয়ে আসছে চুঁচুড়া রবীন্দ্রভবনে। এবছর সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ২৩১ জন কবির সমন্বয়ে সারাদিনের কবিতা উৎসব পালিত হয়। হুগলি হাওড়া কলকাতা বর্ধমান উত্তর চব্বিশ পরগনা ছাড়াও মালদহ বীরভূম মুর্শিদাবাদের কবিরাও উপস্থিত ছিলেন ।এই অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠ ছাড়াও কবিতা সংক্রান্ত আলোচনা ও বিতর্ক সভা অনুষ্ঠানের গাম্ভীর্য বাড়িয়ে তোলে। আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কবি দীপঙ্কর বাগচী। অনুষ্ঠান মঞ্চে সমকাল বিবৃতি পত্রিকার গ্রীষ্ম বর্ষা সংখ্যা প্রকাশ পায়। সেই সাথে প্রকাশ পায় লিটিল ম্যাগাজিন শেষের কবিতা। কবিতা উৎসবের সাথে ওই দিন দশ টি লিটল ম্যাগাজিন এর টেবিল ও ছিলো প্রেক্ষাগৃহে।অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে বইমেলার যুগ্ম সম্পাদক গোপাল চাকি বলেন - কবিতার সাথে সারা বছর অমরা নানা ভাবে জড়িয়ে থাকি,তবে একটা দিন একটু বেশি করেই জড়িয়ে থাকি,কবিদের একত্রিত করে এত বড় অনুষ্ঠান পরিচালনা কষ্টকর হলেও আমরা সহজেই করতে পারছি এবং কবিদের সান্নিধ্য পাচ্ছি এটাই বড় প্রাপ্তি।



Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।