Skip to main content

রেশন নিয়ে সরকারি নির্দেশিকা ,কি বললেন বিধায়ক ! - Janobarta Digital


রেশন নিয়ে সরকারি নির্দেশিকা ,কি বললেন বিধায়ক :


একনজরে প্রতিবেদন: লকডাউনে মানবিক সরকার , রাজ্য সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী জেলা শহরেও কার্যকরী করা হলো রেশন নিয়ম । এই নির্দেশিকায় ঠিক কি বলা হয়েছে তা পরিষ্কার করেন বিধায়ক অসিত মজুমদার ।

বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, যারা রেশন কার্ড আবেদন করেছিল কিন্তু কার্ড পায়নি তারা রেশন পাবে পরের সপ্তাহ থেকে,তবে তাদের একটা কুপন সংগ্রহ করতে হবে এস.ডি.ও/ বি.ডি.ও দের মাধ্যমে। কাউন্সিলার ও পুরপ্রধান এর  সাথে রোজ যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করতে বলেন , এর বাইরে কোনো অপপ্রচার যাতে না হয় সেটা দেখার নির্দেশ ও দেন । যাদের কার্ড আছে, যারা  আবেদন করেছে সবাই রেশন  পাবে । ধীরে ধীরে সবাইকে রেশন তুলতে অনুরোধ করেন তিনি ।

দেখে নিন কি বলা হয়েছে সরকারি নির্দেশিকায় -

◆ ০১.০৪.২০২০ থেকে যাদের অন্তর্দয় কার্ড তারা প্রতি পরিবার পাবে চাল ১৫ কেজি, আটা ১৯ কেজি।

◆ যাদের পি এইচ,এইচ কার্ড তারা পাবে ২ কেজি চাল এবং ২কেজি ৮৫০ গ্রাম আটা প্রতি কার্ড।

◆ যাদের এস.পি.এইচ.এইচ. কার্ড তারা পাবে সমান পরিমান চাল ও আটা। প্রতি কার্ড  পি.এইচ.এইচ যাদের  মত,এদের ফ্রি,  যাদের কার্ড আর.কে.এস.ওয়াই ১১তাদের টাকা দিয়ে নিতে হবে, যারা R.K.S.Y-1 কার্ড তারা ২ কেজি চাল ও ৩ কেজি গম পাবে প্রতি কার্ড প্রতি মাসে ফ্রি।।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।