Skip to main content

#loksabha19 : প্রচার শুরু করলেন CPIML প্রার্থী সজল অধিকারী -Janobarta Digital

আদিবাসী সম্প্রদায়ের স্বার্থ সুরক্ষিত করতে ও ফ্যাসিস্ট শক্তিকে পরাস্ত করার ডাক দিয়ে প্রচার শুরু সিপিআইএমএল এর সজল অধিকারীর


জনবার্তা প্রতিবেদন-হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে এবারের সিপিআইএমএল প্রার্থী সজল  অধিকারী।সজল বাবু আজ প্রচার সারলেন পোলবা ব্লক এর বিভিন্ন গ্রাম এ।আদিবাসী সম্প্রদায়ের শালুক উৎসব এ আজ যোগদান করে সজল বাবু একনজরে হুগলি চুঁচুড়াকে বলেন দেশে নরেন্দ্র মোদী ফ্যাসিস্ট সরকার কায়েম করেছেন।পুঁজিবাদী সরকারের প্রতি তিনি ক্ষোভ উগরে দেন।রাজ্যে একের পর এক কল কারখানা বন্ধের জন্য বর্তমান সরকারকে দায়ী করেন তিনি। 

বৃহত্তর বাম ঐক্যর ব্যাপরে বাম নেতারা খুবই উদাসীন বলে তিনি মন্তব্য করেন। কংগ্রেসএর সাথে জোট করার ব্যাপারে বাম নেতারা বেশি উৎসাহী বলে তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন। সজল বাবু বলেন তার ভোট এ দাঁড়ানো ভারতবর্ষের দ্বিতীয় আজাদীর জন্য।

আদিবাসী সম্প্রদায় সরকার দ্বারা উপকৃত নয় বলে সজল বাবু মন্তব্য করেন। তিনি এও বলেন ক্ষমতায় এলে আদিবাসী স্বার্থ সুরক্ষিত করবেন তিনি।

Comments

  1. ভালো খবর,সজল বাবুর মতো লোকজন সংসাদে যাওয়া দরকার।সজল বাবুকে জয়ী করুন।

    ReplyDelete

Post a Comment

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।