Skip to main content

Posts

Showing posts from January, 2019

সগৌরবে চলছে "হুগলী-চুঁচুড়া স্বনির্ভর গোষ্ঠী মেলা" - Janobarta Digital

জনবার্তা: হুগলী চুঁচুড়া পৌরসভার উদ্যোগে দ্বিতীয় বর্ষ স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মেলা ইতিমধ্যেই জমে উঠেছে, এবছর মোট স্টলের সংখ্যা ৫৩টি। চুঁচুড়ার স্বনির্ভর গোষ্ঠী গুলি ছাড়াও পার্শবর্তী জেলার বেশ কিছু স্বনির্ভর গোষ্ঠী এবারে মেলায় অংশগ্রহণ করেছে। হাতে তৈরী কাঠের জিনিস, গহনা, মেয়েদের পোশাক ছাড়াও থাকছে বিশেষ ধরনের চপ ও পাটিসাপ্তা। দুপুর থেকেই মানুষের আনাগোনা চোখে পড়ার মতো। জনৈক ক্রেতা জানালেন, ঘর সাজানোর দ্রব্যগুলি অনন্য সুন্দর হওয়াতে এখান থেকে কিনছেন তিনি। হুগলী চুঁচুড়া পৌরসভার স্বনির্ভর দপ্তরের একাধিক আধিকারিকের বক্তব্য দ্বিতীয় বছরেই মেলা যে ভাবে সাফল্যের মুখ দেখেছে আগামী দিনে তা আরও বাড়বে। এপ্রসঙ্গে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সি. আই. সি সদস্য জয়দেব অধিকারী বলেন......

"জাতীয় গণতান্ত্রিক মানবাধিকার সংগঠনের" বার্ষিক অনুষ্ঠান হুগলীর জাঙ্গিপাড়ায় - Janobarta Digital

রাজেশ মন্ডল, হুগলী : 'জাতীয় গণতান্ত্রিক মানবাধিকার সংগঠন' এর হুগলী জেলা জাঙ্গিপাড়া ব্লক শাখার আয়োজনে বার্ষিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হলো। আজ বিকালে জাঙ্গিপাড়া নেতাজী তরুণ সঙ্ঘের ময়দানে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের অল ইন্ডিয়া সভাপতি প্রদীপ কুমার দুবে, হুগলী জেলা মহিলা সভাপতি শম্পা মন্ডল, সম্পাদিকা সোনালী গুপ্তা, জঙ্গিপাড়া ব্লক সভাপতি আশুতোষ সিং সহ বিশিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ।  এদিনের অনুষ্ঠানে নাচ, গান, আবৃত্তির পাশাপাশি ১০০জন দুঃস্থকে কম্বল বিতরণ করা হয় এবং এলাকার কৃতী ছাত্রছাত্রীদের পুরস্কৃত করা হয়।।

ব্যান্ডেল বৈষ্ণব মন্দিরে ৫০০ বছরের মাছের মেলায় লাখো মানুষের সমাগম - Janobarta Digital

ব্যুরো রিপোর্ট: হুগলীর ব্যান্ডেল কেষ্টপুরের বৈষ্ণব মন্দির চত্বরে মাছের মেলা পাঁচশ বারো বছরের পুরানো। প্রতি বছর পয়লা মাঘ একদিনের এই মেলায় জেলা ছাড়িয়ে বহু দূরদূরান্ত থেকে মানুষ আসেন ব্যান্ডেলে। রুই,কাতলা,মৃগেল,কই,বোয়াল, ভেটকি তো আছেই তার সাথে বহু অজানা অচেনা সামুদ্রিক মাছের দেখা মেলে এখানে। থাকে কাঁকড়া এমনকি অনেক সামুদ্রিক প্রাণীও। মেলা দেখে মাছ কিনে পাশেই পিকনিক ও এখন রীতি হয়ে গিয়েছে।        কিন্তু বৈষ্ণব মন্দির চত্বরে এই মাছের মেলার পিছনে রয়েছে এক ইতিহাস। এই এলাকার তৎকালীন রাজা গোবর্ধন মজুমদারের একমাত্র সন্তান রঘুনাথ দাসগোস্বামী মাত্র ষোল বছর বয়সে গৃহ ত্যাগ করেছিলেন নিত্যানন্দ  মহাপ্রভুর স্মরনে। এরপর তিনি বৈষ্ণব ধর্ম গ্রহন করেন এবং দীর্ঘদিন বাদে তিনি মকরসংক্রান্তি র দিনে ফিরে আসেন এই কেষ্টপুরে। রাজার ছেলে ফিরে এসেছেন এই আনন্দে গ্রামের মানুষ রাজার কাছে দরবার করেন গ্রামের সকল মানুষকে পুকুরের মাছ ধরে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে। ঠাকুর বাড়ির উত্তর দিকে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়। সেই থেকেই প্রতি বছর হয়ে আসছে এই মাছের মেলা। একদিনের এই মেলায় ঠাকুরের নাম গান থেকে পাশের মাঠে পিকনিক সবই

আট থেকে আশি, মকর সংক্রান্তিতে ঘুড়ির লড়াইয়ে মাতল 'শহর শ্রীরামপুর' - Janobrta Digital

রাজেশ মণ্ডল, হু গলী:    মুখপোড়া, পেটকাটি,চাঁদিয়াল,দিশি আরো কত কি। মকরসংক্রান্তি র দিনে হুগলী জেলার শ্রীরামপুর শহরে আকাশ জুড়ে শুধুই ঘুড়ি র মেলা। বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দেশে ঘুড়ি ওড়ানোর রেওয়াজ রয়েছে। শ্রীরামপুর শহরে তা পৌষ সংক্রান্তির দিনে। সকাল থেকেই বিভিন্ন বাড়ীর ছাদে কেউ আবার ফাঁকা মাঠে তারস্বরে গান চালিয়ে ঘুড়ি ওড়াতে ব্যাস্ত। কেউ অন্যের ঘুড়ি কাটতে আবার কেউ কেটে গেলেই আওয়াজ ভোওওওও কাট্টা।  তবে এই রেওয়াজ আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগেও যতটা রমরমা ছিল দিন এবং কালের পরিবর্তনে ক্রমশ বিলুপ্তির পথে। একে কর্মব্যস্ততা তার ওপর ঘুড়ি সুতোর দাম সব মিলিয়ে অনেক হুযুগে যুবকই ব্যাপারটি থেকে সরে আসছেন। শ্রীরামপুর এর এক যুবকের কথায় "আগে পৌষসংক্রান্তি র সপ্তাহ খানেক আগে থেকে কাঁচ গুড়ো করে শাবুর মাঞ্জা তৈরী হত।" চেন, গান,বর্ধমান বিভিন্ন রকমের সুতো কিনে তাতে মাঞ্জা দেওয়ার চল থাকলেও এখন সেই যায়গা নিয়েছে চিনে প্লাস্টিক সুতো। যা নষ্ট হয় কম ফলে তার থেকে পাখি থেকে মানুষ সবারই ক্ষতির খবরও বহুবার হয়েছে।  তবু আনন্দের একটা উপসর্গ যদি পাওয়া যায় তা কেউ হাতছাড়া করতে চাননা। তাই পৌষপার্বন এর এই একটা

আধুনিক যন্ত্রকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে "ঢেঁকি" ভাঙা চালে আজও হয় পিঠে - Janobarta Digital

ঐতিহ্যর ঢেঁকি বিলুপ্তির পথে JANOBARTA DIGITAL NEWS রাজেশ মন্ডল, হুগলী: পরিবর্তনের সাথে সাথে বিলুপ্তির পথে গ্রামাঞ্চলের একসময়ের ঐতিহ্য ঢেঁকি।  আজ থেকে শুরু পৌষ সংক্রান্তি। আর পৌষ সংক্রান্তি মানেই পিঠেপুলির উৎসব। নানা রকমের পিঠের পদ তৈরী হয় ঘরে ঘরে। তার স্বাদ নিতে উৎসুক আম বাঙালি। হাতে মাত্র আর কয়েক ঘন্টা বাকি, তাই এখন থেকেই গ্রামেগঞ্জে জোরকদমে চলছে চালের গুঁড়ি কুটার কাজ। একরকম বলা চলে এখন অধিকাংশ সময় কাটছে এই কাজে। আর এই সময়টাই এলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় এই ঢেঁকির। আগে পাড়ায় পাড়ায় এই সময়টাই ঢেঁকির আওয়াজে কানপাতা দায় ছিল। বর্তমানে আধুনিক সমাজে মেশিন ও যন্ত্রপাতির দাপটে সেই ঢেঁকির কন্ঠরোধ হয়ে গেছে অনেকটাই। তবুও এখনও গ্রামে কানপাতলে ঢেঁকির সেই আওয়াজ কানে ভেসে আসে। স্বাদে মিষ্টতায় এখনও মানুষের কাছে সেই ঢেঁকিই প্রথম পছন্দ এমনই হুগলীর পান্ডুয়ার চন্দনহাটী  গ্রামের বাসিন্দাদের।প্রতিমা সিং বলেন আমাদের বড়িতে একটা পিয়ারা গাছ ছিল তা আমরা কেটে নিয়ে গিয়ে ঢেঁকি তৈরী করে নিয়ে আসি।  এই গ্রামে আগে একাধিক ঢেঁকি ছিল এখন অবশ্য তা কমে একটিতেই ঠেকেছে।  কারন পৌষ পাবন যতই এগিয়ে আসে গ্রামের মহিলাদে

শুরু হল প্রথম চন্দননগর এক্সপো, শিশুদের জন্য থাকছে ডিজনিল্যান্ড। মেলা চলবে আগামী একমাস - Janobarta Digital

জনবার্তা :  শুরু হল প্রথম চন্দননগর এক্সপো।আজ সন্ধ্যায় চন্দননগর হাসপাতাল সংলগ্ন মাঠে মেলার উদ্বোধন হয়। এবারের মেলায় মোট ৪৮ টি স্টল থাকছে। রাজ্যের ও রাজ্যের বাইরের অনেকগুলি স্টল এবারের অন্যতম আকর্ষণ।ছোট ছেলে মেয়েদের জন্য থাকছে বিভিন্ন রাইড। মেলা চলবে এক মাস। এ প্রসঙ্গে মেলার এক কর্তা বলেন-

নেট দুনিয়ার যুগেও ভালোই বিকোচ্ছে নববর্ষের গ্রিটিংস কার্ড - Janobarta Digital

জনবার্তা: যুগ বদলেছে, সেই সাথে বদলেছে মানুষের নববর্ষের শুভেচ্ছা জানানোর ধরন। ভারতীয় সংস্কৃতির ইতিহাসের দিকে দেখতে গেলে দেখা যাবে একটা সময় রাজারা নতুন বর্ষে পার্শবর্তী রাজ্যের রাজাকে উপহার স্বরূপ ঘোড়া বা গরু পাঠাতেন। রাজতন্ত্র বিলুপ্ত হওয়ার সাথে সাথে এপ্রথাও লোপ পেয়েছে।  দীর্ঘদিন ধরে ইংরাজী নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাতে একে অপরকে কার্ড দেওয়ার রীতি চলে আসছে। তবে, হাল আমলে এর প্রভাব বেশক্ষীণ বর্তমান ডিজিটালের যুগে শুভেচ্ছা বার্তা লোকে সেরে নিচ্ছে ফোনেই, শেষ কয়েক বছর এই রীতিই সবচেয়ে জনপ্রিয়। কিন্তু এবছর উলটপুরাণ, ডিজিটাল মাধ্যমের সাথে সাথে কার্ডের বিক্রিবাট্টাও বেশ ভালো। এপ্রসঙ্গে একটি বিশেষ প্রতিবেদন।।