Skip to main content

মায়ের কথা, পুজোর কথা - চুঁচুড়ার ঐতিহ্যবাহী "দত্ত বাড়ির দুর্গা পুজো" - Janobarta Digital


জনবার্তা প্রতিবেদন: চুঁচুড়ার বনেদী বাড়ির ইতিহাস সুপ্রাচীন। বেশকিছু বনেদী বাড়িতে একশো বছর বা তার বেশিদিন ধরে পুজো হয়ে আসছে। চুঁচুড়ার দত্ত বাড়ি শহরের বনেদী মানচিত্রে এক অংশ দখল করে আছে। ১৮৬২ সালে সাগর লাল দত্ত দত্ত বাড়ির এই দুর্গা পুজোর সূচনা করেন। সেই সময় ঠাকুর দালান চত্তর কিছুই ছিল না, সামান্য এক আটচালা গড়ে সূচনা হয় পূজাপাঠ। পরবর্তী কালে যাদব লাল দত্ত -র উদ্যোগে তৈরি হয় দুর্গা দালান। আজও এই বাড়ি বনেদিয়ানার ছাপ ধরা পড়েছে। বর্তমান প্রজন্ম এখনও শতাব্দী প্রাচীন পুজোর ধারাকে বহন করে চলেছে। এ প্রসঙ্গে দত্ত বাড়ির সদস্য রাজকুমার শীল জানলেন.....দেখুন ভিডিও....


Comments

  1. সঙ্গের বিবৃতিতে অনেক ভুলভ্রান্তি রয়েছে। ঐতিহাসিক তথ্যও অসম্পুর্ণ।

    এই বিষয়ে সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য, চুঁচুড়া আদি চৌমাথা দত্তবাড়ীর প্রবীণ সদস্য, ইতিহাসবিদ, অধ্যাপক শ্রী নির্মল চন্দ্র দত্তের সঙ্গে যোগাযোগ বাঞ্ছনীয়।

    কুন্তল দত্ত ( 9830980845)
    আদি চৌমাথা দত্তবাড়ী এবং শ্রী শ্রী রাধাকান্ত জীউ ও অভয়া মাতা ঠাকুরানী ট্রাস্ট,
    185, চৌমাথা, চুঁচুড়া - 712101

    ReplyDelete

Post a Comment

ঝলকে ৫

প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে ;১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলা

  একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে  বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -

হেঁটেই বার্তা বই কিনুন বই পড়ুন

  একনজরে প্রতিবেদন: বই ও সুস্থ সংস্কৃতির জন্য ১৭তম হুগলি-চুঁচুড়া বইমেলা কমিটির উদ্যোগে এক রঙিন পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হলো ৭ ডিসেম্বর চুঁচুড়ার পিপুলপাতি থেকে চুঁচুড়া ময়দান পর্যন্ত। শহরের ১০০টিরও বেশি সাংস্কৃতিক সংগঠন, কবি, শিল্পীরা এই পদযাত্রায় অংশ নেন। ক্লাব ব্যাণ্ড, একাধিক ট্যাবলো, রং-বেরঙের পতাকায় সুসজ্জিত এই পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন যুগ্ম সম্পাদক গোপাল চাকী, সমকাল ও বিবৃতির সম্পাদক অরিত্র শীল, অভিক্রম পত্রিকার সম্পাদক অমিত, সংগীতশিল্পী রাজীব চক্রবর্তী, আবৃত্তিশিল্পী সবুজ পালের মতো বিশিষ্টরাও। প্রসঙ্গত ১৩ থেকে ২১ ডিসেম্বর চুঁচুড়া ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে এই বইমেলা। প্রতিবছর এই মেলাকে কেন্দ্র করে শহর চুঁচুড়া একটি সপ্তাহ আনন্দে মেতে ওঠে। মেলার সম্পাদক গোপাল চাকী বলেন -আজকাল বই পড়েনা বলে একটি কথা চালু আছে,কিন্তু আমাদের মেলায় ৫২ লক্ষ টাকার বই বিক্রি এটাই প্রমাণ করে যে মানুষ বই পড়ে এবং এখনও বই এর টানে মেলায় আসে। গোপাল চাকী আরও জানান, এ বছর হুগলি চুঁচুড়া বইমেলায় আরো বেশি বইপ্রেমী মানুষের অংশগ্রহণ করবেন বলেই তার বিশ্বাস।সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকার সম্পাদক অরিত্র শীল বলেন, এবছর হুগলি চুঁচুড়া বইমে...