Skip to main content

সুবোধ সরকারের ৫০ বছরের কবি জীবন উদযাপনের অঙ্গ হিসাবে ট্যাবলো উদ্বোধন

 


একনজরে প্রতিবেদন: আগামী ৮ জুলাই এক ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকতে চলেছে শহর চুঁচুড়া। কবি সুবোধ সরকারের কবিতা জীবনের ৫০ বছর উদযাপন করতে চলেছে অমিত রে ক্রিয়েশন। সেই উপলক্ষে আজ সাহিত্যিক স্বপন মজুমদার উদ্বোধন করলেন একটি ভ্রাম্যমান ট্যাবলোর। উপস্থিত ছিলেন কবি সনৎ দে, দেবজাত, সূচন্দ্রিতা ঘোষাল সহ একাধিক কবি। ইতিমধ্যেই এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে শহরে কিছু বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। তবে সমস্ত বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজক অমিত রে বলেন - সুবোধ সরকারের রাজনৈতিক জীবন ও কবি জীবন সম্পূর্ণ দুটি আলাদা প্রেক্ষাপট আমরা সুবোধ সরকারকে প্রধানত কবি হিসাবেই এই অনুষ্ঠানে উপস্থাপিত করতে চাই। তার রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে আমাদের অনুসন্ধান থাকলেও কবি জীবন সম্পর্কে উৎসাহ অনেক বেশি। সুবোধ সরকার বাংলা সাহিত্যে যে সৃষ্টির জন্ম দিয়েছেন এবং আগামী দিনে দেবেন তা বাংলা সাহিত্যকে ইতিমধ্যেই সমৃদ্ধ করেছে এবং আগামী দিনে আরও সমৃদ্ধ করবে বলেই আশা করি। দল-মত নির্বিশেষে সকল স্তরের সাহিত্যপ্রেমী মানুষকে ঐদিন বিকালে রবীন্দ্রভবনে উপস্থিত হওয়ার জন্য তিনি আহ্বান জানান।




Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।