Skip to main content

বর্ষার গানে মাতলো শহর চুঁচুড়া

 



একনজরে প্রতিবেদন,৩ জুলাই:সাহিত্যিক প্রবীর রায়চৌধুরীর বাড়িতে ঘরোয়া আড্ডায় বর্ষার গান নিয়ে মাতলো শহর চুঁচুড়ার কবি ও গায়করা।এই অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট গায়ক চন্দন চট্টোপাধ্যায়কে সংবর্ধনা জানানো হয়। এই অনুষ্ঠান থেকে হুগলি চুঁচুড়া পৌরসভার নব নির্বচিত পৌর প্রধান অমিত রায় ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের পৌরপিতা জয়দেব অধিকারীকেও সংবর্ধনা জানানো হয়।চন্দন চট্টোপাধ্যায় ছাড়াও অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন কৃষ্টি চট্টোপাধ্যায়,সৌম্য সরকার,রেবা মালাকার।সমগ্র অনুষ্ঠান জুড়ে বর্ষার গানের ভাব ফুটে ওঠে।রবীন্দ্রনাথের বর্ষার গান নিয়ে বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক অতনু কুমার বাসুর মনোজ্ঞ আলোচনা ছিল অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কবি অসীম ভট্টাচার্য,গোপাল চাকী,সুজিত রেজ সহ একাধিক বিশিষ্ট মানুষ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন কবি দেবাশিস রায়,সুপর্ণা রায় ও মানস সরকার।অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে আয়োজক কবি প্রবীর রায়চৌধুরী বলেন আমার বাড়িতে ঘরোয়া আড্ডা প্রতি বছরই থাকে, এ বছরটা একটু অন্য রকম করলাম।তিনি আরও বলেন আসলে এই অশান্ত সময় একমাত্র সংস্কৃতিই পারে মানুষকে আলো দেখাতে।







আগামী ২২/২৩/২৪ চুঁচুড়ার গন্তব্য রবীন্দ্র ভবন




Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।