Skip to main content

কিশোরী ধর্ষণের ঘটনায় শাস্তির দাবিতে চুঁচুড়ায় বিক্ষোভ এ আই ডিএসও- র




সংবাদ একনজরে প্রতিবেদন:     নদীয়ার চোদ্দ বছরের কিশোরীর ধর্ষণ,রক্তক্ষরণে মৃত্যু ও কোন সার্টিফিকেট ছাড়া মৃতদেহ পোড়ানোর সাথে জড়িত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং সারা রাজ্যে খুন-সন্ত্রাস-ধর্ষণের ঘটনা বন্ধ করার জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে চুঁচুড়ায় বিক্ষোভ দেখালো বাম ছাত্র সংগঠন

এ আই ডিএসও র হুগলি জেলা কমিটি।এ দিন চুঁচুড়া কোর্ট-ঘড়ির মোড়  সহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে তারা। ডিএসও র হুগলি জেলা সম্পাদক শুকদেব বিশ্বাস বলেন, 'নদীয়ার এই  ন্যাক্কারজনক ঘটনা উত্তরপ্রদেশের হাথরসের ঘটনার কথা মনে করিয়ে দেয়। প্রমাণ লোপাটের জন্য দোষীরা যেভাবে নৃশংস ঘটনা ঘটিয়েছে তাতে আমরা শিহরিত হয়ে উঠি। সভ্য সমাজে এই ধরনের ঘটনায় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সচেতন মানুষ মাত্রই প্রতিবাদ করা দরকার। আমরা ছাত্রসমাজ এই দায় এড়াতে পারি না। এই ঘটনায় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক মূলক শাস্তির জন্য প্রশাসন কে  কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।'এর পাশাপাশি তিনি দাবি করেন যুব সমাজের মেরুদন্ড ধ্বংসকারী দুয়ারে মদ প্রকল্প অভিলম্বে বাতিল করতে হবে।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।