Skip to main content

স্কুল খোলার দাবিতে পদযাত্রা



একনজরে প্রতিবেদন:অবিলম্বে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠন-পাঠন চালু করা ও জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০ বাতিল করার দাবিতে 'সারা বাংলা সেভ এডুকেশন কমিটি'র হুগলি জেলার পক্ষ থেকে আজকে চুঁচুড়া খাদিনা মোড় থেকে ঘড়ির মোড় পর্যন্ত পদযাত্রা করা হয়। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শিক্ষক ,কবি ,শিল্পী, গবেষক , ছাত্র সহ শিক্ষানুরাগী মানুষ এই পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করে। ঘড়ির মোড়ে দীর্ঘক্ষন পথসভা হয় এবং ডিএম এর নিকট ডেপুটেশন দেওয়া হয়। সভা পরিচালনা করেন এই কমিটির হুগলী জেলার সহ-সভাপতি শিক্ষক প্রদীপ সিংহ মহাশয় ।এই কমিটি'র হুগলি জেলার সম্পাদক শিক্ষক কুমুদ মন্ডল বলেন 'পয়লা ফেব্রুয়ারি থেকে সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অফলাইনে পরিকাঠামো ঠিক করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পঠন-পাঠন চালু করার ব্যবস্থা সরকারকে করতে হবে। পয়লা ফেব্রুয়ারি থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খুললে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে যাব। তিনি আরো বলেন করোনার দোহাই দিয়ে অনলাইন ব্যবস্থার মাধ্যমে 'জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০' কেই কেন্দ্র-রাজ্য সরকার চালু করতে চাইছে। শিক্ষাকে ব্যবসায়ীদের পণ্যে পরিণত করতে চাইছে। এর বিরুদ্ধে সকলকে একত্রিত হয়ে আন্দোলনকে আরো শক্তিশালী করে গড়ে তোলা দরকার।'

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।