Skip to main content

কবি ভারভারা রাও এর মুক্তির দাবীতে ঘড়ির মোড়ে পথসভা


নিজস্ব প্রতিনিধি:'কবি ভারভারা রাও কে নিঃশর্তে মুক্তি দাও' এই দাবিতে AIPF এবং APDR এর পক্ষ থেকে চুঁঁচুড়া ঘড়ির মোড়ে আজ সকালে ( ১৬ জুলাই )  প্রতিবাদী কর্মসূচী পালিত হলো । স্বাভাবিকভাবেই ডাক্তার কাফিল খান , ভীমা-কোঁরেগাও মামলায় অভিযুক্ত ( BK11) , অখিল গগৈ , ক্যা ( CAA) বিরোধী আন্দোলনে গ্রেপ্তার হওয়া কর্মীদের মুক্তির দাবিতে সরব হোন বক্তারা । সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের 'কবির মৃত্যু' কবিতা পাঠ করেন বাচিক শিল্পী চন্দ্রানী ব্যানার্জি , বক্তব্য রাখার পর ভারভারা রাওকে নিয়ে নিজের লেখা পাঠ করেন 'যাছে তাই' পত্রিকার সম্পাদক শুভদীপ দে , আবৃত্তি করেন দেবাশিস রায় । 

দুই সংগঠনের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন চুঁচুড়ার দীর্ঘদিনের মানবাধিকার ও বাম আন্দোলনের সংগঠক সনৎ রায়চৌধুরী , অমল রায় , কমল দত্ত , সজল মাতব্বর , সোমনাথ বসু , মণিকেশ শীল , সংগ্রাম মল্লিক , কল্যাণ সেন , ভিয়েত ব্যানার্জি ,  সঞ্চালনা  করেন স্বপন মাতব্বর । অনুষ্ঠানের শুরুতে সদ্য প্রয়াত মানবাধিকার কর্মী শ্রীধর ভট্টাচার্যর স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় ।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।