Skip to main content

চুঁচুড়া - ধর্মতলা বাস চালু, পরিবহনে নতুন গতি


নিজস্ব প্রতিনিধি: আজ চুঁচুড়া ঘড়িরমোড় থেকে ধর্মতলা L 20 বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত বাস পরিষেবার শুভারম্ভ হলো বিধায়ক অসিত মজুমদারের উদ্যোগে। উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডক্টর গোদালা কিরণ কুমার , ও ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াই রত্নাকর রাও বিধায়ক অসিত মজুমদার।

 বাসের সর্বনিম্ন ভাড়া ৯ টাকা ও সর্বোচ্চ ভাড়া ৪০ টাকা, চুঁচুড়া থেকে  বাস ছাড়ার সময় সকাল ৭:৩০ মিনিট  ও  ৮:৩০ মিনিট ও ধর্মতলা L 20 বাস স্ট্যান্ড থেকে ছাড়ার সময় বিকাল ৫:৩০ মিনিট ও ৬:৩০ মিনিট। এ প্রসঙ্গে বিধায়াক অসিত মজুমদার বলেন যাত্রী দের কথা মাথায় রেখে এই পরিষেবা চালু করা হলো, আসা করি অনেক মানুষ এতে  উপকৃত হবেন।

Comments

  1. কলকাতাগামী মানুষদের উপকার হবে ! কিন্তু আমার অন্য একটি প্রশ্ন , physical distancing কি উঠে গেছে ? মাননীয় জন প্রতিনিধি থেকে জেলার সর্বোচ্চ প্রশাসনিক ব্যক্তির উপস্থিতিতেই এই অবস্থা ! না ,করোনা নিয়ে কোন আশা দেখছি না !!

    ReplyDelete

Post a Comment

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।