Skip to main content

নিয়ম মেনে ব্যান্ডেলে পালিত হলো মে দিবস


জনবার্তা প্রতিবেদন: আজ ব্যাণ্ডেল নেতাজী পার্কে  AICCTU র পক্ষ থেকে মে দিবস পালিত হয় । পতাকা উত্তোলন করেন নির্মাণ শ্রমিক সংগঠক গোপাল পাল , শহিদ বেদীতে পুষ্প অর্পণ করেন মহিলা নির্মাণ শ্রমিক বুড়ি  পাসোয়ান , সংগঠক ও নির্মাণ শ্রমিক  সুভাষ অধিকারী , রবিউল আলম , জগন্নাথ , বিলাস , পণ্ডিত , হারান ,  বর্ষীয়ান কমিউনিস্ট নেতা মানিকদা , উত্তম পাত্র  সহ একাধিক ব্যাক্তিত্ব। উপস্থিত ছিলেন সি পি আই এম এল -র জেলা সম্পাদক প্রবীর হালদার । শহীদ স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় । সংগঠন এর পক্ষ থেকে দাবী করা হয়  12ঘন্টা কাজ চালু করা চলবে না ,  অসংগঠিত শ্রমিকদের অর্থ ও রেশন দিতে হবে , পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরাতে হবে । প্রবীর বাবু বলেন করোনা নিয়ে সাম্প্রদায়িক উস্কানি বন্ধ করতে প্রশাসন কে সদর্থক ভূমিকা পালন করতে হবে । 
গতকাল ও আজ মিলিয়ে পঞ্চাশটি অসংগঠিত শ্রমিক পরিবার ও নিঃসঙ্গ ও নিঃসহায় মহিলাদের পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী দেওয়া হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।