Skip to main content

দক্ষিণ ২৪ পরগণার গঙ্গা সাগর দ্বীপে ধুমধামের সাথে পালিত হলো জন্মাষ্টমী - Janobarta Digital

" নজরে বাংলা "
পঞ্চম বর্ষে সাগরদ্বীপে পালিত হলো সেবা কুঞ্জ 


ডেস্ক রিপোর্ট: দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার গঙ্গা সাগর দ্বীপে ধবলাট শীবপুর সার্বজনীন শ্রী শ্রী গৌর নিতাই মহাপ্রভু জির সেবা কুঞ্জ । নিশুতি রাতে বংশের কারা সারে ভঞ্জ ও উদ্ধারের লাগি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেন, এই বিষয়কে আঁধার করে সার্বজনীন প্রতিষ্ঠান শুভ জন্মাষ্টমী উৎসব উদযাপন অনুষ্ঠান পালিত হলো। হরিবাসর এর অখন্ড তারক নাম সংকীর্তন দু'দিনব্যাপী নরনারায়ন সেবা পনেরোশো থেকে দু-হাজার মানুষের। জীবন্ত আকর্ষণীয় প্রদর্শনী় রেলি মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে চেমাগুড়ি বাজার হয়ে পুরুষোত্তমপুর পর্যন্ত। অনুষ্ঠানের উদ্বোধক রবিন জনা প্রাক্তন প্রধান ধবলাট গ্রাম পঞ্চায়েত। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনায় মধ্য শিবপুর শ্রীহরি ভক্তবৃন্দ।।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।