রাজেশ মন্ডল,হুগলী: রাত পোহালেই বিশ্বকর্মা পুজো। আর বাঙালীর উৎসবে সবই যেন "বাই ওয়ান, গেট ওয়ান" আফার। বিশ্বকর্মা'র সাথে ঘুড়ি ওড়ানো ফ্রি। সে যাই হোক, অত অন্দরে গিয়ে লাভ নেই। মোট কথা বিশ্বকর্মায় ঘুড়ির লড়াইয়ে আকাশ পথে কার দর কতটা সে নিয়ে বেশ চিন্তায় আছে আট থেকে আশি সকলেই। আজ সকালে চুঁচুড়াই এক নামজাদা ঘুড়ির দোকানে গিয়ে উঠে এলো এরম দৃশ্য। বাচ্ছা থেকে বুড়ো সকলেই বেশ উৎসাহিত ঘুড়ির লড়াই নিয়ে। আর লড়াই মানে তোহ ঘুড়িও চাই "রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার" এর মতো। এক একজন তোহ রীতিমতো ২০০ টাকায় একটা ঘুড়ি কিনছেন। দোকানদারের দাবী, অত সহজে নষ্ট করা যাবে না এই ঘুড়ি। সে যেমন ঘুড়িই হোক না কেন। এছাড়াও পরিবেশের ভারসাম্য ও পশু পাখিদের যাতে কোনো ক্ষতি না হয় সে দিকে নজর রেখে এবছর নাইলন সুতোর বদলে পান্ডা সুতোর চল ক্রেতাদের মধ্যে বেশি। ঘুড়ির মধ্যে আছে পেটকাটা, চাপরাস, ঈগল, মৌয়ুর সহ এক রঙা ঘুড়িও আছে। সব মিলিয়ে বেশ উপরেই রয়েছে এবছরের ঘুড়ির সূচক। এ প্রসঙ্গে একজন ঘুড়ি ব্যবসায়ী বলেন...
একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -

Comments
Post a Comment