Skip to main content

বর্ষা কাটলেই ইমামবাড়া - ব্যান্ডেল চার্চ রোপওয়ের কাজ শুরু হবে- গৌরিকান্ত মুখার্জি

জনবার্তা প্রতিবেদন : দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর হুগলী-চুঁচুড়া সহ গোটা বাংলার মুকুটে এক নয়া পালক। অনেক জল্পনার পর এবার সত্যি চালু হতে চলেছে হুগলী ইমামবাড়া থেকে ব্যান্ডেল চার্চ রোপওয়ে। গত ১৮৪১ খ্রিস্টাব্দে "মহঃ মহসিন" কাজ শুরু করেন "ইমামবাড়া" গড়ার সেই কাজ সম্পন্ন হয় ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে অন্যদিকে "দ্য ব্যাসিলিকা অফ দ্য হোলি-রোসারি"(পোশাকি নাম) তথা ব্যান্ডেল চার্চ নির্মাণের জন্য ১৫৯৯ খ্রিস্টাব্দে পর্তুগিজ ক্যাপ্টেন পেদ্রো তাভারেস কে মুঘল সম্রাট আকবর প্রদান করেন জায়গা, বর্তমানে যেখানে অবস্থিত ব্যান্ডেল চার্চ। এরপর খ্রিস্ট ধর্মের প্রচারের জন্য শুরু হয় ব্যান্ডেল চার্চ নির্মাণের কাজ অবশেষে ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ নির্মিত হয় এই ব্যান্ডেল চার্চ। সেই থেকে হুগলীর এই দুই নিদর্শনেরই দীর্ঘ পথ চলা। বর্তমানে এই দুই ঐতিহাসিক নিদর্শনই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ভ্রমণপ্রিয় সাধারণ মানুষের জন্য। চলতি পথে ইমামবাড়া থেকে ব্যান্ডেল চার্চের দূরত্ব প্রায় ১.৫ কিঃমিঃ। এই চলতি পথের দূরত্বকে এবার গুছিয়ে দিতে হুগলী চুঁচুড়া পৌরসভার নয় উদ্যোগ। কিছু দিনের মধ্যেই চালু হবে এই রোপওয়ে পরিষেবার কাজ, বর্ষার জন্য শুরু করা যায়নি কাজ। বর্ষা কাটলেই শুরু হবে নির্মাণ কাজ। ৯৮ কোটি টাকা আর্থিক ব্যয় নির্মাণ হবে এই কাজ । এমনটাই জানান হুগলী চুঁচুড়া পৌরসভার পৌরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জি। গৌরিকান্ত বাবু মুখ থেকে শুনে নিন বিস্তারিত.....দেখুন ভিডিও.....




ADVERTISEMENT

For Advertisement : 700375252




একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে...




OFFICIAL BLOGPOST OF EKNOJORE HOOGHLY CHUCHURA

Comments

ঝলকে ৫

প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে ;১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলা

  একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে  বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -

হেঁটেই বার্তা বই কিনুন বই পড়ুন

  একনজরে প্রতিবেদন: বই ও সুস্থ সংস্কৃতির জন্য ১৭তম হুগলি-চুঁচুড়া বইমেলা কমিটির উদ্যোগে এক রঙিন পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হলো ৭ ডিসেম্বর চুঁচুড়ার পিপুলপাতি থেকে চুঁচুড়া ময়দান পর্যন্ত। শহরের ১০০টিরও বেশি সাংস্কৃতিক সংগঠন, কবি, শিল্পীরা এই পদযাত্রায় অংশ নেন। ক্লাব ব্যাণ্ড, একাধিক ট্যাবলো, রং-বেরঙের পতাকায় সুসজ্জিত এই পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন যুগ্ম সম্পাদক গোপাল চাকী, সমকাল ও বিবৃতির সম্পাদক অরিত্র শীল, অভিক্রম পত্রিকার সম্পাদক অমিত, সংগীতশিল্পী রাজীব চক্রবর্তী, আবৃত্তিশিল্পী সবুজ পালের মতো বিশিষ্টরাও। প্রসঙ্গত ১৩ থেকে ২১ ডিসেম্বর চুঁচুড়া ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে এই বইমেলা। প্রতিবছর এই মেলাকে কেন্দ্র করে শহর চুঁচুড়া একটি সপ্তাহ আনন্দে মেতে ওঠে। মেলার সম্পাদক গোপাল চাকী বলেন -আজকাল বই পড়েনা বলে একটি কথা চালু আছে,কিন্তু আমাদের মেলায় ৫২ লক্ষ টাকার বই বিক্রি এটাই প্রমাণ করে যে মানুষ বই পড়ে এবং এখনও বই এর টানে মেলায় আসে। গোপাল চাকী আরও জানান, এ বছর হুগলি চুঁচুড়া বইমেলায় আরো বেশি বইপ্রেমী মানুষের অংশগ্রহণ করবেন বলেই তার বিশ্বাস।সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকার সম্পাদক অরিত্র শীল বলেন, এবছর হুগলি চুঁচুড়া বইমে...