Skip to main content

টম এন্ড জেরি থেকে তাঁর গল্পের অনুপ্রেরণা - রুপন মল্লিক

শুরু হলো রুপন মল্লিকের নয়া শর্ট ফিল্মের কাজ


একনজরে হুগলী চুঁচুড়া প্রতিবেদন : বাংলা চলচ্চিত্র আট থেকে আশি প্রায় সকলকেই কমবেশি আকর্ষন করে চলছে চিরকাল। কিংবদন্তি সত্যজিৎ রায় থেকে উত্তম-সুচিত্রা জুটি। পরিচালক থেকে অভিনেতা অভিনেত্রী প্রায় সকলেই মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে আজীবন কালের জন্য। সময় বদলেছে, এসেছে নতুন মুখ, নতুন ভাবনা, নতুন পদ্ধতি থেকে শুরু করে সবটাই নতুন। পুরানো বলতে শুধু স্মৃতিটুকু। বর্তমানে দীর্ঘ সময়ের সিনেমার পাশাপাশি চল বেড়েছে স্বল্প দৈর্ঘ্যের সিনেমার। মানুষের স্বাদ ও চাহিদার উপর ভিত্তি করেই এগিয়ে এসেছে বহু নতুন নতুন পরিচালক ও তার ভাবনা। তেমনই একজন রুপন মল্লিক। হুগলীর চুঁচুড়াতেই বড়ো হয়ে ওঠা, বর্তমানে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। নিজের শখকে ধুলোয় মিশে যেতে দেয়নি সে, এগিয়ে গেছে নিজের একটু একটু করে গড়ে তোলা ভাবনা ও গল্পের ভেলায় ভেসে। তারই নিদর্শন চুঁচুড়া'র দীর্ঘ প্রাচীন কনকশালী নিয়গী বাড়ি দুর্গা দালানকে সাক্ষী রেখে শুরু করলো তাঁর ৩য় শর্ট ফিল্মের কাজ। অন্যান্য গল্পের তুলনায় এই গল্পটা একটু আলাদা ঘরানার, দুই সত্তার মিলনের উপর ভিত্তি করে এই গল্প। আমাদের সাংবাদিক বহু চেষ্টা করেও মুখ খুলতে পারেননি গল্প প্রসঙ্গে বলার বিষয়ে, অতএব গল্পের - ভাবনা ও সিনেমার বিষয় এখন প্রায় অধরাই থেকে গেল, তবে তাঁর এই গল্প কার্টুন চরিত্র টম এন্ড জেরি'র থেকে কিছু অনুপ্রেরিত হয়ে লেখা। গত পরশু শুরু হয় শুটিং, সেদিনের শুটিংয়ে মূলত ছিল চার জন ক্ষুদে অভিনেতাকে ফ্রেমবন্দি করা হয়। ওই দুরন্ত ক্ষুদেদের সামলে রেখে শুটিং করে বেশ চ্যালেঞ্জের বলে জানান রুপন বাবু, তবুও সব পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নিতে হবে। এদিন ওই চার ক্ষুদেদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন তাঁদের অভিভাবকারও, তাঁদের সাথেও কথা হয় আমাদের...বিস্তারিত দেখুন ভিডিওতে কি বলেন অভিভাবকরা ও রুপন বাবু....




ADVERTISEMENT





একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে...





OFFICIAL BLOGPOST OF EKNOJORE HOOGHLY CHUCHURA

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।