Skip to main content

ত্রিবেণী বেণীমাধব জিউ মন্দিরে পালিত হলো বাৎসরিক অনুষ্ঠান

সুশান্ত দাস : হর হর মহাদেব...! অথবা জয় বাবা বেণীমাধব...!!! এই দুইয়ের মিলিত উচ্চারণ হলেই কেমন যেন এক ঐশ্বরিক তৃপ্তি পায় বলে মনে করেন মানুষ। তেমনই এক চিত্র আপনাদের সামনে, ত্রিবেণী'র বাবা বেণীমাধব জিউ মন্দিরে গতকাল বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বাৎসরিক পুজোর। প্রতিবছরের ন্যায় শাস্ত্রসম্মত রীতিমেনে শ্রী শ্রী বেণীমাধব জিউ এর মহাযজ্ঞ অনুষ্ঠান, পূজার্চনা ও স্বপ্নদৃষ্টি ভোগ বিতরণ করা হয় এই দিনে অর্থাৎ ২৯.০৪.২০১৮ তারিখে। এই দিন এখানে অগুনিত ভক্তের সমাগম হয়, দূরদূরান্ত থেকে আসেন বহু মানুষ, ভক্ত সমাগমের মাঝে যে দিকেই তাকাই শোনা যায় শুধু হর হর মহাদেব..!!! অথবা জয় বাবা বেণীমাধব...!!! । ভক্তদের দাবি এখানে বাবার কাছে তাঁরা যাই মন থেকে চান সবই পূরণ হয়, এই ধারণা মনে গেঁথে নিয়ে প্রতি বছর এখানে আসা। এই অনুষ্ঠান মানব ধর্মের প্রতি, সমস্ত মানব জাতির কল্যাণের প্রতি বলে জানায় কমিটির তরফ থেকে।।





                 Do Subscribe Our Channel

                            Advertisement




একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে....
ও সাহিত্যপত্র


Official Blogpost of Eknojore Hooghly Chuchura

Comments

ঝলকে ৫

প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে ;১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলা

  একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে  বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -

হেঁটেই বার্তা বই কিনুন বই পড়ুন

  একনজরে প্রতিবেদন: বই ও সুস্থ সংস্কৃতির জন্য ১৭তম হুগলি-চুঁচুড়া বইমেলা কমিটির উদ্যোগে এক রঙিন পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হলো ৭ ডিসেম্বর চুঁচুড়ার পিপুলপাতি থেকে চুঁচুড়া ময়দান পর্যন্ত। শহরের ১০০টিরও বেশি সাংস্কৃতিক সংগঠন, কবি, শিল্পীরা এই পদযাত্রায় অংশ নেন। ক্লাব ব্যাণ্ড, একাধিক ট্যাবলো, রং-বেরঙের পতাকায় সুসজ্জিত এই পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন যুগ্ম সম্পাদক গোপাল চাকী, সমকাল ও বিবৃতির সম্পাদক অরিত্র শীল, অভিক্রম পত্রিকার সম্পাদক অমিত, সংগীতশিল্পী রাজীব চক্রবর্তী, আবৃত্তিশিল্পী সবুজ পালের মতো বিশিষ্টরাও। প্রসঙ্গত ১৩ থেকে ২১ ডিসেম্বর চুঁচুড়া ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে এই বইমেলা। প্রতিবছর এই মেলাকে কেন্দ্র করে শহর চুঁচুড়া একটি সপ্তাহ আনন্দে মেতে ওঠে। মেলার সম্পাদক গোপাল চাকী বলেন -আজকাল বই পড়েনা বলে একটি কথা চালু আছে,কিন্তু আমাদের মেলায় ৫২ লক্ষ টাকার বই বিক্রি এটাই প্রমাণ করে যে মানুষ বই পড়ে এবং এখনও বই এর টানে মেলায় আসে। গোপাল চাকী আরও জানান, এ বছর হুগলি চুঁচুড়া বইমেলায় আরো বেশি বইপ্রেমী মানুষের অংশগ্রহণ করবেন বলেই তার বিশ্বাস।সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকার সম্পাদক অরিত্র শীল বলেন, এবছর হুগলি চুঁচুড়া বইমে...