Skip to main content

ত্রিবেণী বেণীমাধব জিউ মন্দিরে পালিত হলো বাৎসরিক অনুষ্ঠান

সুশান্ত দাস : হর হর মহাদেব...! অথবা জয় বাবা বেণীমাধব...!!! এই দুইয়ের মিলিত উচ্চারণ হলেই কেমন যেন এক ঐশ্বরিক তৃপ্তি পায় বলে মনে করেন মানুষ। তেমনই এক চিত্র আপনাদের সামনে, ত্রিবেণী'র বাবা বেণীমাধব জিউ মন্দিরে গতকাল বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বাৎসরিক পুজোর। প্রতিবছরের ন্যায় শাস্ত্রসম্মত রীতিমেনে শ্রী শ্রী বেণীমাধব জিউ এর মহাযজ্ঞ অনুষ্ঠান, পূজার্চনা ও স্বপ্নদৃষ্টি ভোগ বিতরণ করা হয় এই দিনে অর্থাৎ ২৯.০৪.২০১৮ তারিখে। এই দিন এখানে অগুনিত ভক্তের সমাগম হয়, দূরদূরান্ত থেকে আসেন বহু মানুষ, ভক্ত সমাগমের মাঝে যে দিকেই তাকাই শোনা যায় শুধু হর হর মহাদেব..!!! অথবা জয় বাবা বেণীমাধব...!!! । ভক্তদের দাবি এখানে বাবার কাছে তাঁরা যাই মন থেকে চান সবই পূরণ হয়, এই ধারণা মনে গেঁথে নিয়ে প্রতি বছর এখানে আসা। এই অনুষ্ঠান মানব ধর্মের প্রতি, সমস্ত মানব জাতির কল্যাণের প্রতি বলে জানায় কমিটির তরফ থেকে।।





                 Do Subscribe Our Channel

                            Advertisement




একনজরে হুগলী চুঁচুড়া নিবেদন করছে....
ও সাহিত্যপত্র


Official Blogpost of Eknojore Hooghly Chuchura

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।