Skip to main content

সনৎ রায়চৌধুরীর স্মরণ সভা

 


একনজরে প্রতিবেদন:শিক্ষক ও অধিকার রক্ষা আন্দোলনের অক্লান্ত যোদ্ধা সনৎ রায়চৌধুরীর স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হলো ৩০ জুলাই চুঁচুড়া কিশোর প্রগতি সংঘে। এই স্মরণ সভা আয়োজন করে সনৎ রায়চৌধুরী স্মৃতি রক্ষা কমিটি।গত ১জুলাই  দীর্ঘ রোগভোগের পর তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।মৃত্যুর সময় বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।নকশাল আন্দোলনে জড়িয়ে পরে জেল খাটেন ৭০ এর উত্তাল সময়ে। তৈরী করেছেন অসংখ্য ছাত্র।তার মৃত্যু শহর চুঁচুড়ার অপূরণীয় ক্ষতি। আজীবন কমিউনিস্ট থেকেও সব দলের মানুষের কাছে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা ছিল পাহাড় প্রমাণ।অনুষ্ঠান মঞ্চে সনৎ বাবুর স্মৃতিচারণ করেন CPIML এর পলিটব্যুরো সদস্য কার্তিক পাল, এপিডিআর এর অমিতদ্যুতি কুমার,অমল রায়,বইমেলার সম্পাদক গোপাল চাকী সহ একাধিক মানুষ। ভীড়ে ঠাসা সভাঘরে সনৎ রায়চৌধুরীর স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠান মর্মস্পর্শী হয়ে ওঠে মেহুলি চক্রবর্তীর গানে।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।