Skip to main content

শ্রীরামপুরে প্রতীকী অবরোধে সামিল এ আই ডি এস ও

 

স্বাস্থ্যবিধি মেনে সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ফি সহ সমস্ত রকম ফি মুকুব ,পরিবহনে ছাত্র-ছাত্রীদের কনসেশন দেওয়া ও সমস্ত বকেয়া স্কলারশিপ অবিলম্বে প্রদানের দাবিতে এবং রাজ্য জুড়ে রেজাল্ট বিশৃঙ্খলার প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্র সংগঠন এ আই ডিএসও ২৬শে  জুলাই সারা রাজ্য জুড়ে প্রতীকী অবরোধের ডাক দিয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় হুগলি জেলার শ্রীরামপুররের মানিক তলা মোড়ে প্রতীকী অবরোধ করে এ আই ডিএসও হুগলি জেলা কমিটি। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা ছাত্র- ছাত্রীরা এই অবরোধে সামিল হয়। পথচলতি সাধারণ মানুষ এই দাবিগুলি তে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সমর্থন করেছে। তাদের মধ্যে অনেকেই এই অবরোধের পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রায় আধ ঘণ্টা এই অবরোধ চলে। এরপর শ্রীরামপুরে বিক্ষোভ  মিছিল করে তারা। মিছিল শেষে জেলা সভাপতি দীপঙ্কর মণ্ডল জানান 'ছাত্র-ছাত্রীদের এই দাবি গুলি নিয়ে আমাদের জেলা জুড়ে ধারাবাহিক আন্দোলন চলছে । গত ২২শে জুলাই আমরা হুগলি জেলার ডি আই কে ডেপুটেশন দিয়েছি । এরই পাশাপাশি স্কুল ও কলেজ স্তরেও আমরা আন্দোলন সংগঠিত করছি। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইতিমধ্যে দাবি আদায় হয়েছে। তিনি আরো জানান শিক্ষার্থী ও অভিভাবক কমিটি তৈরী করে এই দাবিগুলি সংযুক্ত করে জেলা জুড়ে আরও শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।'

Comments

ঝলকে ৫

প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে ;১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলা

  একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে  বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -

হেঁটেই বার্তা বই কিনুন বই পড়ুন

  একনজরে প্রতিবেদন: বই ও সুস্থ সংস্কৃতির জন্য ১৭তম হুগলি-চুঁচুড়া বইমেলা কমিটির উদ্যোগে এক রঙিন পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হলো ৭ ডিসেম্বর চুঁচুড়ার পিপুলপাতি থেকে চুঁচুড়া ময়দান পর্যন্ত। শহরের ১০০টিরও বেশি সাংস্কৃতিক সংগঠন, কবি, শিল্পীরা এই পদযাত্রায় অংশ নেন। ক্লাব ব্যাণ্ড, একাধিক ট্যাবলো, রং-বেরঙের পতাকায় সুসজ্জিত এই পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন যুগ্ম সম্পাদক গোপাল চাকী, সমকাল ও বিবৃতির সম্পাদক অরিত্র শীল, অভিক্রম পত্রিকার সম্পাদক অমিত, সংগীতশিল্পী রাজীব চক্রবর্তী, আবৃত্তিশিল্পী সবুজ পালের মতো বিশিষ্টরাও। প্রসঙ্গত ১৩ থেকে ২১ ডিসেম্বর চুঁচুড়া ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে এই বইমেলা। প্রতিবছর এই মেলাকে কেন্দ্র করে শহর চুঁচুড়া একটি সপ্তাহ আনন্দে মেতে ওঠে। মেলার সম্পাদক গোপাল চাকী বলেন -আজকাল বই পড়েনা বলে একটি কথা চালু আছে,কিন্তু আমাদের মেলায় ৫২ লক্ষ টাকার বই বিক্রি এটাই প্রমাণ করে যে মানুষ বই পড়ে এবং এখনও বই এর টানে মেলায় আসে। গোপাল চাকী আরও জানান, এ বছর হুগলি চুঁচুড়া বইমেলায় আরো বেশি বইপ্রেমী মানুষের অংশগ্রহণ করবেন বলেই তার বিশ্বাস।সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকার সম্পাদক অরিত্র শীল বলেন, এবছর হুগলি চুঁচুড়া বইমে...