Skip to main content

বলাগড়ে আন্দোলনে নামল এস.ইউ.সি.আই (কমিউনিস্ট)

 

সংবাদ একনজরে, বলাগর: বামপন্থী দল এসইউসিআই (কমিউনিস্ট )এর রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের জনবিরোধী নীতি গুলির বিরুদ্ধে ১থেকে ৭ জুলাই এক সপ্তাহব্যাপী যে প্রতিবাদ দিবসের ডাক দিয়েছিল তারই ধারাবাহিকতায় আজ বলাগড় ব্লক কমিটির পক্ষ থেকে বলাগড় বিডিও কে পেট্রোল, ডিজেল ,রান্নার গ্যাস ও কেরোসিন তেলের বিপুল পরিমাণ ট্যাক্সের টাকা প্রত্যাহার করে দাম কমানো, কৃষি বিল-২০২০, বিদ্যুৎ বিল-২০২০ বাতিল , স্বজন পোষণ না করে ১৮থেকে ৪৪বছর বয়সী সকলকে দ্রুত ভ্যাকসিন প্রদান,বলাগড় ব্লকের রেয়ন মিল সহ সমস্ত বন্ধ কল-কারখানা খোলা, সমস্ত স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে সর্বক্ষণের জন্য ডাক্তার নিয়োগ , ব্লক অন্তর্গত বন্ধ হয়ে যাওয়া বহু রিভার পাম্প গুলির সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ করে চালু করা, বেহুলা খালসহ অন্যান্য খাল সংস্কার -এই দাবি গূলি সহ ১৪ দফা দাবিতে আজকে ডেপুটেশন দেয় তারা। বিডিও সাহেব দাবিগুলির সঙ্গে সহমত পোষণ করেন ও যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।

ব্লকের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা এসইউসিআই কর্মী-সমর্থকরা জিরাট বাসস্ট্যান্ডে বিক্ষোভ দেখান এবং নরেন্দ্র মোদীর কুশপুত্তলিকা ও কৃষিবিল -২০২০ দাহ করেন।এরপর একটি সুসজ্জিত মিছিল সহকারে জিরাট বাসস্ট্যান্ড থেকে জিরাট স্টেশন পর্যন্ত বিক্ষোভ দেখান তারা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাটোয়া লোকাল এর সমস্ত ট্রেন চালু , শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য অতিরিক্ত ট্রেন চালু ও সমস্ত যাত্রীদের বৈধভাবে ট্রেনে চলাচলের সুযোগ - এই দাবি গুলির ভিত্তিতে জিরাট স্টেশন মাস্টারের কাছে ডেপুটেশন দেন । বিক্ষোভ চলাকালীন সাধারণমানুষ সাইকেল মোটরসাইকেল থামিয়ে এই আন্দোলনকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সমর্থন জানান। মিছিল চলাকালীন রাস্তার দু'পাশের সাধারণ মানুষ হাত নেড়ে এই আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করেন।।

Comments

ঝলকে ৫

প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে ;১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলা

  একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে  বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -

হেঁটেই বার্তা বই কিনুন বই পড়ুন

  একনজরে প্রতিবেদন: বই ও সুস্থ সংস্কৃতির জন্য ১৭তম হুগলি-চুঁচুড়া বইমেলা কমিটির উদ্যোগে এক রঙিন পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হলো ৭ ডিসেম্বর চুঁচুড়ার পিপুলপাতি থেকে চুঁচুড়া ময়দান পর্যন্ত। শহরের ১০০টিরও বেশি সাংস্কৃতিক সংগঠন, কবি, শিল্পীরা এই পদযাত্রায় অংশ নেন। ক্লাব ব্যাণ্ড, একাধিক ট্যাবলো, রং-বেরঙের পতাকায় সুসজ্জিত এই পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন যুগ্ম সম্পাদক গোপাল চাকী, সমকাল ও বিবৃতির সম্পাদক অরিত্র শীল, অভিক্রম পত্রিকার সম্পাদক অমিত, সংগীতশিল্পী রাজীব চক্রবর্তী, আবৃত্তিশিল্পী সবুজ পালের মতো বিশিষ্টরাও। প্রসঙ্গত ১৩ থেকে ২১ ডিসেম্বর চুঁচুড়া ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে এই বইমেলা। প্রতিবছর এই মেলাকে কেন্দ্র করে শহর চুঁচুড়া একটি সপ্তাহ আনন্দে মেতে ওঠে। মেলার সম্পাদক গোপাল চাকী বলেন -আজকাল বই পড়েনা বলে একটি কথা চালু আছে,কিন্তু আমাদের মেলায় ৫২ লক্ষ টাকার বই বিক্রি এটাই প্রমাণ করে যে মানুষ বই পড়ে এবং এখনও বই এর টানে মেলায় আসে। গোপাল চাকী আরও জানান, এ বছর হুগলি চুঁচুড়া বইমেলায় আরো বেশি বইপ্রেমী মানুষের অংশগ্রহণ করবেন বলেই তার বিশ্বাস।সমকাল ও বিবৃতি পত্রিকার সম্পাদক অরিত্র শীল বলেন, এবছর হুগলি চুঁচুড়া বইমে...