Skip to main content

ধর্নায় সুফল, রেশন পেলেন প্রান্তিক মানুষ

ধর্নায় সুফল, রেশন  পেলেন প্রান্তিক মানুষ


জনবার্তা প্রতিবেদন:NFSA বেনিফিশিয়ারি লিষ্ট এ নাম আছে; এ সত্ত্বেও এই তপশিলি জাতি ও আদিবাসীরা রেশন পাচ্ছিলেন না। এর প্রতিবাদে আজ সোমবার পোলবা দাদপুরের দুজন রেশন ডিলারের  (এম আর-৬ ও ৮) সামনে ধর্ণা ও বিক্ষোভ দেখানো হল সিপিআই এমএল লিবারেশন প্রভাবিত কৃষি ও গ্রামীণ মজুর সমিতি এবং আদিবাসী অধিকার মঞ্চ আদিবাসী সংগঠন এর পক্ষ থেকে। শেষ পর্যন্ত উপস্থিত হলেন ব্লক ও মহকুমা খাদ্য পরিদর্শক।  এই প্রসঙ্গে সাংগঠনিক নেতা সজল অধিকারী বলেন-
হুগলিতে জনসংখ্যা ৫৫ লক্ষ, রেশন কার্ড ৫৬ লক্ষ প্লাস। 
এরপরও সকলের রেশন নেই। কার্ড নেই। কেন?  এর জবাব প্রশাসনকেই দিতে হবে। 

এভাবে অকর্মণ্যতা চলতে থাকলে ভাইরাস এর চেয়ে বেশি মানুষ মরবে অনাহারে। শেষ পর্যন্ত মহকুমা খাদ্য পরিদর্শকের নির্দেশে আজ নতুন করে রেশন পেলেন সেঁইয়া গ্রামের ২৬ জন, বালিটানার ৮ জন, রামনগরের ৮ জন। 
রেশন প্রাপক হিসাবে এরা সরকারি তালিকায় উল্লিখিত থাকলেও এতোদিন রেশন পাচ্ছিলেন না।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।