জনবার্তা প্রতিবেদন: ওদের বাড়ি চন্দ্রকোনায়। চুঁচুড়ায় সেলসের কাজ করে বাড়ি বাড়ি ঘুরে। লকডাউন চলায় বন্ধ কাজ। বাড়ি ফিরে যাবার উপায় ও নেই।১০ জন শ্রমিকের কথা জানতে পেরেই হাজির সন্দীপ রুদ্র। মে দিবসের সকালে তাদের হাতে তুলে দিলেন চাল, ডাল, মুড়ি বিস্কুট, তেল সহ একাধিক খাদ্য দ্রব্য। এরকম সাহায্য পেয়ে খুশি শ্রমিকরা। ক্যামেরার সামনে বিশেষ কিছু বলতে না চাইলেও তারা জানান খুব কষ্টের মধ্যে কাটছিল তাদের, সাহায্য পেয় খুব খুশি। সন্দীপ বাবু জানান তাদের অবস্থার কথা জানতে পেরে এক নাট্যকর্মী সায়ন্তন ঘোষ এগিয়ে আসেন, আমার সাথে যোগাযোগ করলে আমি উদ্যোগ নিয়ে পরিযায়ী শ্রমিকদের খাবার ব্যাবস্থার করি, তিনি জানান আগামী দিনেও আমি মানুষের পাশে থাকবো, যে কোনো সমস্যায় আমার যতটা সম্ভব আমি করবো।
একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -


Comments
Post a Comment