Skip to main content

চলন্ত ট্রেনে তরুণীকে লক্ষ্য করে উড়ে এলো প্রস্রাব ভর্তি প্যাকেট ! - Janobarta Digital



জনবার্তা ডিজিটাল : গতকাল আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় গা ভাসিয়েছিল "সোশ্যাল মানুষজন"। তার পরদিনই অর্থাৎ আজ ৭:৪৫ এর সন্ধ্যায় শিয়ালদহ-ডায়মন্ড হারবার লোকালকে লক্ষ্য করে মূত্র ভর্তি প্যাকেট ও পাথর ছোড়া হয়! এমনটাই অভিযোগ সোনারপুরের বাসিন্দা তরুণী সাংবাদিক অদিতি দে। তিনি জানান, আজ সন্ধ্যায় তিনি নিত্যদিনের মতো কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফেরার জন্য শিয়ালদহ থেকে ৭:৪৫ এর ডায়মন্ড হারবার লোকাল চড়েন। 

জানলার ধরে বসেন তিনি, পার্ক সার্কাস স্টেশন পেরনোর পরই ট্রেনের মহিলা কামরা লক্ষ্য করে ছোড়া হয় প্রস্রাব ভর্তি প্যাকেট ও ঢিল। প্রস্রাব এসে সোজা মুখে লাগে অদিতি দেবীর,পরে তিনি সরে গেলে ঢিলের হাত থেকে রক্ষা পান। অদিতি দেবীর অভিযোগ, আজ প্রস্রাব, ঢিল এলো এরপর যদি কখনো এ্যসিড ছোড়া হয়, তার দ্বায়িত্ব নেবে কে। আর এই ঘটনা নতুন নয়, প্রায়শই পার্ক সার্কাস পেরোনোর পরই ট্রেন লক্ষ্য করে নানা জিনিস ছোড়া হয়। আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় এমনটাই পোস্টের মাধ্যমে এমনটাই অভিযোগ করেন অদিতি দেবী। এই ঘটনার জেরে এখন বেশ আতঙ্কিত অদিতি দে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঘটনার জেরে সরব নেটিজেনরা।।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।