রাজেশ মন্ডল ও শুভদীপ দে, হুগলী : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বাঙালী তথা ভারতবাসীর গর্ব। বিদ্যাসাগর প্রতিটি বাঙালীর আবেগের সাথে জড়িত। জাতি ধর্ম বণ নির্বিশেষে বিদ্যাসাগর ভারত বর্ষের ঈশ্বর স্বরূপ। এহেন বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙ্গাকে কেন্দ্র করে গত ১৪ মে থেকে বাংলার রাজনীতি উত্তাল হয়ে উঠেছে। দোষারক পাল্টা দোষারক ক্রমাগত রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরাসরি বিজেপি সর্ব ভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ উপর দোষ চাপিয়েছেন এ ব্যাপারে। রাজ্যের অন্যান্য অংশের সাথে হুগলী চুঁচুড়া পুরসভাও এই ঘটনাকে তীব্র নিন্দা করেছে। স্থানীয় বিধায়ক অসিত মজুমদারের উদ্যোগে এবং হুগলী চুঁচুড়া পুরসভার ব্যবস্থাপনায় দীর্ঘদিন ধরেই মনসাতলার বিদ্যাসাগর পার্কের সংস্কারের কাজ চলছিল। পার্কের বাইরে বিদ্যাসাগরের মূর্তি উদ্বোধন হওয়ার কথা ছিল বেশ কিছুদিন পরেই। কিন্তু এহেন বর্বর আচরণের পর বিধায়ক অসিত মজুমদার ও পুরসভা ১৫ মে বিদ্যাসাগরের মূর্তি উন্মোচনের সিদ্ধান্ত নেয়। এই প্রবাদ প্রতিম মানুষটিকে যথা যোগ্য সন্মান দিয়ে বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, " বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙ্গা বাঙালীর লজ্জা। এ