Skip to main content

সান্তা সেজে শিক্ষক হাজির নিজের স্কুলে - Janobarta Digital

সান্তা সেজে শিক্ষক হাজির নিজের স্কুলে
ছবিঃ সূত্রের 


শুভদীপ দে, ২৪.১২.২০১৮: রাত পোহালেই ২৫ শে ডিসেম্বর আজ রাতেই সান্তা হানা দেবে শিশুদের মোজার ভিতরে। বিশেষত ২৫শে ডিসেম্বরে শিশুদের উপহার দেওয়ার উদ্দেশ্যেই সান্তার আবির্ভাব। চুঁচুড়া কনকশালী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুপ্রেমী শিক্ষক পার্থ প্রতিম দত্ত নিজের স্কুলে হাজির হলেন সান্তা সেজে।

ছবিঃ সূত্রের 

অকাতরে বিলিয়ে দিলেন লজেন্স, বিস্কুট সহ একাধিক উপহার। হটাৎ এই রূপে প্রিয় শিক্ষককে দেখে ছাত্র-ছাত্রীরাও আনন্দিত। স্কুলের শিক্ষকরাও আনন্দ ভাগ করে নিলেন সেল্ফি তোলার মধ্যে দিয়ে।
ছবিঃ সূত্রের 

এপ্রসঙ্গে পার্থ বাবু বলেন, শিশুরা জাতির ভবিষৎ। ওদের আনন্দ দিতে পরে আমিও আনন্দিত তিনি আরও বলেন, বড়দিন শুধুমাত্র প্রভু যীশুর জন্মদিন নয়, এদিন হলো সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে সম্প্রীতির দিন।।
―———————————————————————————————————————
ADVERTISEMENT

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।