Skip to main content

N.S.C Road সার্ব্বজনীন দুর্গোৎসবে অঙ্কন ও হাতের লেখা প্রতিযোগিতা - Janobarta Digital


জনবার্তা ডেস্ক : চুঁচুড়ার এন. এস. সি রোড তোলাফটক সার্বজনীন দুর্গোৎসব সমিতির ৬৮ তম বর্ষের অঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হলো। আজ সকালে প্রথম দফায় বসে আঁকো প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং দ্বিতীয় দফায় সারা বাংলা হাতের লেখা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। শুরুর পূর্বে এলাকার বর্ষীয়ান সদস্যদের হাত দিয়ে প্রতিযোগীতার সূচনা হয়। এছাড়াও বিশেষভাবে বয়সকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বহু প্রবীণ ও প্রবীণাকেও লক্ষ্য করা যায় এই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করতে।

 জানা গেছে প্রায় ১৬০ জন প্রতিযোগী এই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে সমিতির এক সম্পাদক পার্থ প্রতিম দত্ত বলেন, বিগত কয়েক বছর ধরে আমরা এই হাতের লেখা প্রতিযোগিতার আয়োজন করছি। তবে অঙ্কন প্রতিযোগিতা বহু দিন ধরেই আমাদের কমিটির উদ্যোগে হয়ে আসছে। 
ADVERTISEMENT

আগামী দিনে আমরা আরও বেশি এই ধরনের সামাজিক কাজের মধ্যে দিয়ে মানুষের পাশে পৌঁছে যেতে চাই। আর এবছর আমরা পুজোর মধ্যে দিয়ে সকলকে একটাই বার্তা দিতে চাই, "প্লাস্টিক মুক্ত, পরিষ্কার পরিছন্ন শহর" গড়তে চাই।।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।