রাজেশ মন্ডল, হুগলী: সকল প্রতীক্ষার অবসান। দীর্ঘ সময়ের বিরতির পর অবশেষে নবরূপে উদ্বোধন হলো চুঁচুড়া রবীন্দ্রভবন। গতকাল(৮.৯.২০১৮) সন্ধ্যায় রাজ্যের মন্ত্রী তপন দাসগুপ্ত ও মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনের উপস্থিতিতে উদ্বোধন হলো রবীন্দ্রভবন। প্রথমে প্রদীপ প্রজ্বলন ও শঙ্খ ধ্বনির মধ্যে দিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকল সম্মানীয় ব্যক্তিবর্গকে সন্মান জানানো হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনকে নিজ ইচ্ছায় গানও করতে দেখা যায়। এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রীরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন হুগলীর সংসদ রত্না দে নাগ, চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার, চুঁচুড়া পৌরসভার পুরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জী, উপ-পুরপ্রধান অমিত রায়, জেলা পরিষদের সভাধিপতি শেখ মেহবুব রহমান সহ স্থানীয় কাউন্সিলর ও বিশিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ। এতদিন পর রবীন্দ্রভবন খোলায় বেজায় খুশি শহরবাসী। কিন্তু এখন দেখার বিষয় হলো সাধারণ মানুষের জন্য রবীন্দ্রভবন উন্মোচিত হলেও শীত ও তাপ নিয়ন্ত্রিত এই প্রেক্ষাগৃহের ভাড়া আদেও কি আগের মতো থাকবে ? বা ভাড়া যদি বাড়েও সেই ভাড়া কি দিতে সক্ষম হবে সাধারণ মানুষ..!! উত্তর মিলবে আগামী দিনেই।।
একনজরে প্রতিবেদন: প্রথম দিনেই উন্মাদনা তুঙ্গে উঠলো ১৭ তম হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার। শনিবার সন্ধ্যা নামতেই লোকের ভিড় লক্ষ্য করা গেল বইমেলা প্রাঙ্গণে। বই নেড়েচেড়ে দেখা সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আড্ডার মেজাজে জমে উঠল হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা। বই বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল প্রথম দিনেই সারা যথেষ্ট ভালো। লিটিল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ক্রেতাদের লিটিল ম্যাগাজিন কেনা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। মেলা সম্পাদক গোপাল চাকি জানান প্রথম দিনেই এই উৎসাহ আগে কোন বছর দেখা যায়নি। আশা করছি আগামী দিনে বইমেলাকে মানুষ উজাড় করে দেবেন। ১৭ তম হুগলি চুঁচুড়া বইমেলা প্রসঙ্গে এবং অধ্যায় প্রকাশনীর ধীমান ব্রহ্মচারী জানান -

Comments
Post a Comment