Skip to main content

আবারও সদরে বনধ ব্যর্থ, স্বভাবিক জনজীবন - শহর চুঁচুড়ার বনধের ছবি -Janobarta Digital


জনবার্তা ডিজিটাল: একই মাসে দুবার বনধ দেখল রাজ্যবাসী। এর আগে বামেদের ডাকা বনধ এ সাড়া দেয়নি সদর শহর চুঁচুড়া। এবার ও বিজেপির ডাকা বনধ কে সমর্থন করলো না শহর। অন্য দিনের মতো দোকান বাজার স্কুল কলেজ ও অফিস ছিল স্বভাবিক।আজ হুগলি জেলা পরিষদ এর বোর্ড গঠন কে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছিল তুঙ্গে। সকালে চুঁচুড়া স্টেশনে বিজেপি সমর্থকরা বনধ এর চেষ্টা করলে পুলিশ এসে তা প্রতিহত করে। 

মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত এ ব্যপারে বলেন , বিজেপি র লোকবল নেই বনধ করার মতো ,এই বনধ মানুষ সমর্থন করে না। বিধায়ক অসিত মজুমদার কটাক্ষ করে  বলেন যাদের সংগঠন নেই তারা আবার কি বনধ করবে!বুদ্ধিজীবি মহল এর পক্ষে পরিচালক সন্দীপ রুদ্র বলেন মৃত্যু নিয়ে রাজনীতি করছে বিজেপি। এই কর্মনাশা বনধ বাংলার মানুষের ভাত কেড়ে নিচ্ছে , এই ঘটনা মানুষ সমর্থন করে না।।

Comments

ঝলকে ৫

জলে ডুবে মৃত্যু ১৪ বছরের বালকের

  বন্দনা ভট্টাচার্য্য, হুগলী :- সকালে ফুটবল খেলতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত‍্যু হল এক নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলীর কোন্নগরে অ‍্যালকালি মাঠ সংলগ্ন পুকুরে। মৃত নাবালকের নাম অনিকেত সরকার। বয়স ১৪ বছর। বাড়ি কোন্নগর মাষ্টারপাড়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবতারা ক্লাবের সামনে। অনিকেত কোন্নগর নবগ্রাম বিদ‍্যাপীঠের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। কোন্নগর স্টেশনের পাশে একটা পানের দোকান চালায় অনেকেতের বাবা অলোক সরকার। আর মা অনিমা সরকার রান্নার কাজ করে। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান অনিকেত। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে অ‍্যালকালি কোয়ার্টারের মাঠে বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলতে যাবে বলে ভোরবেলা ৪.৩০ নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়। ৮ টা নাগাদ এক বন্ধুর মা এসে অনিকেতের বাড়িতে খবর দেয় অনিকেত জলে ডুবে গেছে। তৎক্ষনাৎ বাবা, মা সহ প্রতিবেশীরা এবং স্থানীয় ধ্রুবতারা ক্লাবের সদস‍্যরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। উপস্থিত হয় ১৭নং ওয়ার্ডের পৌরপ্রতিনিধি অভিরুপ চক্রবর্তী ( সোনাই)। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় অ‍্যালকালি কোয়ার্টার এলাকার স্থানীয় ছেলেরা পুকুরে নেমে অনিকেতকে উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে। খবর পেয়ে কোন্নগর টাউন আউট পোষ্টের পুলিশ ...

শুনশান প্রেমের পীঠস্থান, লকডাউনে কেমন আছে চন্দননগর স্ট্র্যান্ড !

জনবার্তা প্রতিবেদন:  চন্দননগরের প্রাণকেন্দ্র গঙ্গার  ধার , একাধিক অফিস থাকার ফলে সবসময় কর্মচঞ্চল থাকে এই এলাকা। চায়ের দোকানের আড্ডা , পুলিশের গাড়ির সাইরেন , ফুচকার স্বাদ , মোমোর গন্ধ , চাউমিন, প্রেমিক প্রেমিকার হাত ধরে হাঁটাহাঁটি  সবসময় দেখতে অভস্ত চন্দননগর স্ট্র্যান্ড । কিন্তু লকডাউন তাল কেটে দিয়েছে । শহরবাসী এই স্ট্র্যান্ড দেখেনি কোনদিন।গুটি কয়েক লোক আর পুলিশের গাড়ি ছাড়া  স্ট্র্যান্ড  ফাঁকা । পৃথিবীর সুস্থতার লক্ষ্যে সবাই গৃহবন্দী ।একদিন প্রাণচাঞ্চল চন্দননগর স্ট্র্যান্ড আবার আগের অবস্থায় ফিরবে, আবার প্রেমিকের কাঁধে মাথা রেখে প্রেমিকা স্বপ্ন দেখবে  এই আশা নিয়েই আপাতত নিজেদের  চন্দননগর স্ট্র্যান্ড থেকে সরিয়ে রেখেছে শহরবাসী।